যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকেরা সম্প্রতি পক্ষাঘাতগ্রস্ত একটি ইঁদুরকে সুস্থ করে
তোলার কথা দাবি করেছেন। রাসায়নিক ও বৈদু্যতিক শক থেরাপির মাধ্যমে তাঁরা
ইঁদুরটির শরীরের অচল অংশ সচল করতে পেরেছেন বলে জানান। গবেষকদের বরাত দিয়ে
বিবিসি অনলাইনে প্রকাশিত খবরে জানানো হয়, এ গবেষণার ফল মেরুদণ্ডে আঘাত
পাওয়া মানুষের চিকিত্সায় কাজে লাগবে।
`সায়েন্স' সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণা-বিষয়ক নিবন্ধে জানানো হয়, মেরুদণ্ডে আঘাত স্নায়ুজনিত সমস্যার কারণে মস্তিষ্ক থেকে দেহের অন্যান্য অংশের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যায়। এতে দেহের ওই অংশ কার্যত অকেজো হয়ে পড়ে, যা পক্ষাঘাত বলে পরিচিত। সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকেরা মেরুদণ্ডে আঘাত পাওয়া একটি ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা চালিয়ে সফল হয়েছে। ইঁদুরটির মেরুদণ্ডের নিষ্ক্রিয় স্নায়ুকে উদ্দীপিত করতে এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ প্রবেশ করানোর পর বৈদু্যতিক শক দিয়েছিলেন তাঁরা। গবেষকদের দাবি, গবেষণায় তাঁরা আশানুরূপ ফল পেয়েছেন। তাঁদের এ গবেষণায় প্যারালাইসিস বা পক্ষাঘাতগ্রস্ত ইঁদুর আবারও হাঁটতে পারছে।
গবেষকেরা জানান, তাঁদের উদ্ভাবিত এ পদ্ধতিতে স্নায়ুতন্ত্র নতুন করে সচল হতে দেখেছেন, যা আশাব্যঞ্জক। ভবিষ্যতে এ পদ্ধতিতে পক্ষাঘাতে আক্রান্ত মানুষের চিকিত্সা করা সম্ভব হবে বলে তাঁরা আশাবাদী।
গবেষকেরা বলেন, এ পদ্ধতিতে পক্ষাঘাতের সমস্যা হয়তো পুরোপুরি দূর হবে না, তবে হেঁটে বেড়ানো,সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠার মতো কাজগুলো করা সম্ভব হবে।Suvro
`সায়েন্স' সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণা-বিষয়ক নিবন্ধে জানানো হয়, মেরুদণ্ডে আঘাত স্নায়ুজনিত সমস্যার কারণে মস্তিষ্ক থেকে দেহের অন্যান্য অংশের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যায়। এতে দেহের ওই অংশ কার্যত অকেজো হয়ে পড়ে, যা পক্ষাঘাত বলে পরিচিত। সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকেরা মেরুদণ্ডে আঘাত পাওয়া একটি ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা চালিয়ে সফল হয়েছে। ইঁদুরটির মেরুদণ্ডের নিষ্ক্রিয় স্নায়ুকে উদ্দীপিত করতে এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ প্রবেশ করানোর পর বৈদু্যতিক শক দিয়েছিলেন তাঁরা। গবেষকদের দাবি, গবেষণায় তাঁরা আশানুরূপ ফল পেয়েছেন। তাঁদের এ গবেষণায় প্যারালাইসিস বা পক্ষাঘাতগ্রস্ত ইঁদুর আবারও হাঁটতে পারছে।
গবেষকেরা জানান, তাঁদের উদ্ভাবিত এ পদ্ধতিতে স্নায়ুতন্ত্র নতুন করে সচল হতে দেখেছেন, যা আশাব্যঞ্জক। ভবিষ্যতে এ পদ্ধতিতে পক্ষাঘাতে আক্রান্ত মানুষের চিকিত্সা করা সম্ভব হবে বলে তাঁরা আশাবাদী।
গবেষকেরা বলেন, এ পদ্ধতিতে পক্ষাঘাতের সমস্যা হয়তো পুরোপুরি দূর হবে না, তবে হেঁটে বেড়ানো,সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠার মতো কাজগুলো করা সম্ভব হবে।Suvro
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন