টেলিভিশনের রিমোট কন্ট্রোলারের উদ্ভাবক ইউজিন পলি মারা গেছেন। জেনিথ
ইলেকট্রনিকসের মুখপাত্র জন টেলরের বরাতে ইয়াহু অনলাইন জানিয়েছে,
বার্ধক্যজনিত সমস্যায় ২০ মে রোববার যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর একটি হাসপাতালে
৯৬ বছর বয়সে মারা গেছেন তিনি। ইউজিন প্রকৌশলী হিসেবে জেনিথ ইলেকট্রনিকসে
কাজ করতেন ।
১৯৫৫ সালের আগ পর্যন্ত নব ঘুরিয়ে টেলিভিশনের চ্যানেল পরিবর্তন করতে হতো। ১৯৫৫ সালে ইউজিন ‘ফ্ল্যাশ-ম্যাটিক’ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করার পর তারবিহীন পদ্ধতিতে দূর থেকেই টেলিভিশন চালানোর পথ খুলে যায়।
ফ্ল্যাশ-মেটিক নামের এ যন্ত্রটি স্ক্রিনে থাকা ফটো সেলের দিকে আলো ছুড়ে দিত। যার মাধ্যমে টেলিভিশন সেটটি চালু, বন্ধ ও চ্যানেল পরিবর্তন করা যেত। জেনিথ টেলিভিশন কিনলে তাঁর সঙ্গে এই যন্ত্রটি পেতেন ক্রেতারা। ফ্ল্যাশ-ম্যাটিকের পরিচিতি হয়ে উঠেছিল বিলাসপণ্য হিসেবে।
১৯১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ইউজিন পলি। ১৯৩৫ সালে একজন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন পলি। জেনিথে তিনি ৪৭ বছর কাজ করেছেন এবং ১৮টি মার্কিন পেটেন্টের মালিক ছিলেন। রিমোট কন্ট্রোলার ছাড়াও রাডার প্রযুক্তির উন্নয়ন, অটোমোবাইল ও বেতারের পুশ-বাটন তৈরিতেও তাঁর অবদান ছিল।
১৯৯৭ সালে ইউজিন পলি এবং জেনিথের আরেকজন প্রকৌশলী রবার্ট অ্যাডলার রিমোট কন্ট্রোলার তৈরিতে অবদানের জন্য অ্যামি সম্মাননা পান। ২০০৯ সালে ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রনিক ও ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার্স নামের প্রতিষ্ঠান থেকেও পুরস্কৃত হন তিনি।
মজার বিষয় হচ্ছে, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত নিজের উদ্ভাবিত রিমোট কন্ট্রোলারই ব্যবহার করতেন ইউজিন। যদিও তাঁর বাড়িতে ফ্ল্যাট স্ক্রিন টেলিভিশন ও আধুনিক রিমোট কন্ট্রোলারও ছিল।Suvro
১৯৫৫ সালের আগ পর্যন্ত নব ঘুরিয়ে টেলিভিশনের চ্যানেল পরিবর্তন করতে হতো। ১৯৫৫ সালে ইউজিন ‘ফ্ল্যাশ-ম্যাটিক’ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করার পর তারবিহীন পদ্ধতিতে দূর থেকেই টেলিভিশন চালানোর পথ খুলে যায়।
ফ্ল্যাশ-মেটিক নামের এ যন্ত্রটি স্ক্রিনে থাকা ফটো সেলের দিকে আলো ছুড়ে দিত। যার মাধ্যমে টেলিভিশন সেটটি চালু, বন্ধ ও চ্যানেল পরিবর্তন করা যেত। জেনিথ টেলিভিশন কিনলে তাঁর সঙ্গে এই যন্ত্রটি পেতেন ক্রেতারা। ফ্ল্যাশ-ম্যাটিকের পরিচিতি হয়ে উঠেছিল বিলাসপণ্য হিসেবে।
১৯১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ইউজিন পলি। ১৯৩৫ সালে একজন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন পলি। জেনিথে তিনি ৪৭ বছর কাজ করেছেন এবং ১৮টি মার্কিন পেটেন্টের মালিক ছিলেন। রিমোট কন্ট্রোলার ছাড়াও রাডার প্রযুক্তির উন্নয়ন, অটোমোবাইল ও বেতারের পুশ-বাটন তৈরিতেও তাঁর অবদান ছিল।
১৯৯৭ সালে ইউজিন পলি এবং জেনিথের আরেকজন প্রকৌশলী রবার্ট অ্যাডলার রিমোট কন্ট্রোলার তৈরিতে অবদানের জন্য অ্যামি সম্মাননা পান। ২০০৯ সালে ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রনিক ও ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার্স নামের প্রতিষ্ঠান থেকেও পুরস্কৃত হন তিনি।
মজার বিষয় হচ্ছে, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত নিজের উদ্ভাবিত রিমোট কন্ট্রোলারই ব্যবহার করতেন ইউজিন। যদিও তাঁর বাড়িতে ফ্ল্যাট স্ক্রিন টেলিভিশন ও আধুনিক রিমোট কন্ট্রোলারও ছিল।Suvro
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন