বৃহস্পতিবার, ২২ নভেম্বর, ২০১২

গরম গরম DOWNLOAD করে নিন NETGET REGISTRY CLEANER V4.0.705.0

 গরম গরম DOWNLOAD করে নিন NETGET REGISTRY CLEANER V4.0.705.0
Registry Cleaner NETGATE সাফ করে এবং আপনার পিসির গতি আপ আপনার রেজিস্ট্রি,, unneeded ফাইল সরিয়ে ডিস্কে, কার্যকলাপ ট্রেস সরিয়ে defragment. এটি উইন্ডোজ প্রারম্ভে শুরু প্রোগ্রাম এবং পরিচালনা কুশলী অ্যাপ্লিকেশন আনইনস্টল করার জন্য পরিচালক আনইনস্টল প্রারম্ভ পরিচালক অন্তর্ভুক্ত. অধিকতর নিরাপত্তার জন্য স্ক্যান এবং ব্যাকআপ বিকল্প নির্ধারণ সমর্থন
বৈশিষ্ট্য:
* রেজিস্ট্রি Defragmentation
* রেজিস্ট্রি ব্যাকআপ এবং পুনরুদ্ধার
* প্রারম্ভ ম্যানেজার – সব অ্যাপ্লিকেশন উইন্ডোজ সূচনার সময় আরম্ভ করা হয়, ব্যবস্থাপনা
* ম্যানেজার আনইনস্টল – আবেদন দ্রুত আপনার সিস্টেম থেকে আনইনস্টল জন্য সহজ টুল
* ব্যাক – সব সরানো আইটেম ব্যাকআপ মধ্যে স্থায়ী deletition অবধি সংরক্ষণ করা হয়; এটি যে কোন সময় হতে পারে পুনরুদ্ধার
* রেজিস্ট্রি পরিষ্করণ
* ডিস্ক পরিষ্করণ
* ট্রেস অপসারণ
* পূর্বপরিকল্পনা সমর্থন
* Multilanguage অনুবাদ সমর্থন
* স্কিন সমর্থন
* প্রিমিয়াম প্রযুক্তিগত সহায়তা
* রেজিস্ট্রি প্রটেকশন শিল্ড
Download Link:http://uploaded.net/file/3c0r3by7



NETGATE+Registry+Cleaner+1.0.905+software+download+serial+crack+free গরম গরম DOWNLOAD করে নিন NETGET REGISTRY CLEANER V4.0.705.0

আপনার কম্প্উটারের গতি বাড়ানোর জন্য একবার দেখতে পারেন!!!


pc fresh 160x140 আপনার কম্প্উটারের গতি বাড়ানোর জন্য একবার দেখতে পারেন!!!
সকল টেক টিউনস পাটকদের জন্য আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা । কেমন আছেন সবাই। আসলে আমরা সবাই চাই আমাদের কম্পিউটাটি বুলেটের মত গতি ময় হোক। কিন্তু তা কতজনই বা পারি। এবং তার জন্য দরকার হয় অনেক বড় বড় সফটওয়ার। অনেকে অনেকে ধরনের সফটওয়ার কম্পিউটার এর গতি বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করেছেন অনেকে সফলতা ও পেয়েছেন। এই সফটওয়ার টি ব্যবহার সম্পর্কে জানেন তাদের জন্য কিন্তু না। যারা জানেন না তাদের জন্য।  আজ আমি বেশি কিছু বলবনা কারন কাজেই তার পরিচয় প্রমান হবে। আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি যদি এই টি নিয়ে আগে কেউ টিউন করে থকেন। এই সফটওয়ার টি আসলেই কাজের সফটওয়ার  এর মেধ্য একটি । সহজে ইনস্টল করতে পারবেন।  ভাল লাগলে  বা কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করবেন। গতি অনেক বাড়াবে Activation Key সহ Download HERE

ফ্রীতে ডাউনলোড করে নিন Glary Utility Pro – All-in-one PC Optimizing Soft



Glary Utilities PRO ফ্রীতে ডাউনলোড করে নিন Glary Utility Pro – All in one PC Optimizing Software
Features of Glary Utilities Pro:

***কম্পিউটার পরিচ্ছন্ন এবং গতি বৃদ্ধি করবে
***আপনার কম্পিউটারকে দিবে প্রতিরক্ষা,নিরাপত্তা এবং রক্ষা করবে গোপনীয়তা
***বন্ধ করবে spyware,trojans,adware প্রবেশ
***আপনার কম্পিউটারের অ্যাপ্লিকেশনের ক্রুটিগুলো মেরামত করবে
***ব্যবহারে সহজ এবং বন্ধু ভাবাপন্ন ইন্টারফেস
***অনেক অনেক বেশী ক্ষমতাসম্পন্ন ইউটিলিটি
***আরও অনেক কিছু যা ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন।
এবার ডাউনলোড করার পালা।মিডিয়া ফায়ারে আপলোড করেছি মাত্র 5.71 মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি
DOWNLOAD LINK এখানে ।

আইইএলটিএস (IELTS) এর আদ্যোপ্রান্ত (এ টু জেড তথ্য রয়েছে)

‘আইইএলটিএস’ হচ্ছে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার সনদ, যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। IELTS (The International English Language Testing System)। যাদের মাতৃভাষা ইংরেজি নয় তাদের অনেক দেশে উচ্চশিক্ষা কিংবা ভিসার আবেদন করতে ভালো আইইএলটিএস স্কোর থাকতে হয়। আইইএলটিএস পরীক্ষাপদ্ধতি দুই ধরনের, ‘একাডেমিক’ ও ‘জেনারেল’। উচ্চশিক্ষায় বিদেশে যেতে ইচ্ছুক পরীক্ষার্থীদের ‘একাডেমিক আইইএলটিএস’ টেস্টে অংশ নিতে হয়। যে কেউ এ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে। এ জন্য কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই।

গ্রহণযোগ্যতা বিশ্বজুড়ে
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ সূত্রে জানা যায়, ১৪ লাখের বেশি শিক্ষার্থী ও পেশাজীবী উচ্চশিক্ষা ও চাকরির লক্ষ্যে প্রতিবছর আইইএলটিএস পরীক্ষায় অংশ নেন। ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের এক্সামিনেশনস ডাইরেক্টর পিটার এশটন জানান, উচ্চশিক্ষা ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাজ্যসহ অনেক দেশে ইমিগ্রেশনের ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর থাকা বাধ্যতামূলক। গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিকভাবে টোফেলের চেয়ে অনেক এগিয়ে আইইএলটিএস।

পরীক্ষা পরিচালনা
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ, ব্রিটিশ কাউন্সিল ও আইডিপি অস্ট্রেলিয়া যৌথভাবে পরিচালনা করে আইইএলটিএস পরীক্ষা। এ পরীক্ষায় নীতি নির্ধারক কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় হলেও বিশ্বব্যাপরী পরীক্ষা পরিচালনা ও শিক্ষার্থীদের কাছে তথ্য পৌছে দেওয়ার মূল ভূমিকা পালন করছে বিট্রিশ কাউন্সিল ও আইডিপি অস্ট্রেলিয়া। সারা বিশ্বে একই প্রশ্নপত্র ও অভিন্ন নিয়মে পরিচালিত হয়।

কিছু ভুল ধারণা
অনেকেই মনে করেন আইইএলটিএস অনেক কঠিন একটি পরীক্ষা। আসলে এটি ভুল ধারণা। ব্রিটিশ কাউন্সিল সূত্র মতে, ইংরেজিতে মোটামুটি দক্ষ হয়েও এ পরীক্ষায় ভালো স্কোর সম্ভব। যদিও যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া কিংবা পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে যেভাবে আইইএলটিএস পরীক্ষা পরিচালিত হয় বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম নয়।
পরীক্ষা পদ্ধতি
দুটি মডিউলে আইইএলটিএস পরীক্ষা দেওয়া যায়। একাডেমিক এবং জেনারেল ট্রেনিং। স্নাতক, স্নাতকোত্তর অথবা পিএইচডি পর্যায়ে পড়াশোনার জন্য একাডেমিক মডিউলে পরীক্ষা দিতে হয়। কোনো কারিগরি বিষয় বা প্রশিক্ষণে অংশ নিতে হলে সাধারণত জেনারেল ট্রেনিং মডিউলে পরীক্ষা দিতে হয়। এ ছাড়া সেকেন্ডারি স্কুলে ভর্তি এবং ইমিগ্রেশনের জন্য জেনারেল ট্রেনিং মডিউলে পরীক্ষা দিতে হবে। আইইএলটিএস পরীক্ষায় বসার আগে জেনে নিন কোন মডিউলে আপনাকে পরীক্ষা দিতে হবে। দুটো পদ্ধতিতে পার্থক্য খুব সামান্য। আইইএলটিএস পরীক্ষায় দুই ধরনের মডিউলেই চারটি অংশ থাকে। Listening, Reading, Writing ও Speaking।

লিসেনিং (Listening)
কথোপকথন শুনে বোঝার ক্ষমতা যাচাই করা হয় এ অংশে। চারটি বিভাগে মোট ৪০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। আপনাকে একটা প্যাসেজ ইংরেজিতে বাজিয়ে শোনানো হবে, আর সামনে থাকবে প্রশ্নপত্র, ঐ শোনার ভিত্তিতে আপনাকে উত্তর করতে হবে, কী বোঝানো হয়েছে ঐ অডিও টেপে। মোটামুটি ৩০ মিনিটের পরীক্ষা হয়। শেষ ১০ মিনিটে উত্তরপত্রে উত্তর লিখতে হয়। একটি বিষয় কেবল একবারই বাজিয়ে শোনানো হয়। কোনো অংশ শুনে না বুঝতে পারলে সেটা নিয়ে আর মাথা না ঘামানোই ভালো। কারণ, এতে পরবর্তী প্রশ্নগুলোর উত্তর বুঝতে না পারার ঝুঁকি থাকে। সঠিক উত্তর বেছে নেওয়া, সংক্ষিপ্ত উত্তর, বাক্য পূরণ ইত্যাদি নানা ধরনের প্রশ্ন থাকতে পারে।
রিডিং (Reading)
অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মতে IELTS এর সবগুলো পার্টের মধ্যে এটি কঠিন মনে হয়। এখানে তিনটি বিভাগে ৪০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। সময় এক ঘণ্টা। Reading-এ টেস্ট করা হয় একটা প্যাসেজ পড়ে বোঝার ক্ষমতা। আপনাকে বিশাল বিশাল তিন-চারটা প্যারাগ্রাফ দেয়া হবে, তার থেকে আপনাকে অত্যন্ত সিম্পল সিম্পল উত্তর দিতে হবে। কিন্তু ঐ সিম্পল সিম্পল উত্তরগুলো আপনি সহজে পারবেন না, যদি না আপনি প্যাসেজটা ঠিকমতো বুঝতে পারেন। প্যাসেজটা আপনি ঠিকমতো বুঝতে হলে আপনাকে প্রচুর সময় ব্যয় করতে হবে, আর তাহলে বাকি প্যাসেজে সময় কমে আসবে। এভাবেই এই সহজ পরীক্ষাটা সব পরীক্ষার্থীর জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। অর্থাৎ এই পরীক্ষায় আপনি যদি কিছু কৌশল রপ্ত না করে চলে যান, তাহলে সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে পারবেন না, সে আপনি যতই কনফিডেন্ট হোন না কেন? ইংরেজি মিডিয়ামের শিক্ষার্থীরা এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হতে পারেন। এখানেও বাক্য পূরণ, সংক্ষিপ্ত উত্তর, সঠিক উত্তর খুঁজে বের করা ইত্যাদি প্রশ্ন থাকবে। পড়ার সময় গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোয় দাগ দিয়ে রাখুন। উত্তর খুঁজে পেতে সুবিধা হবে।

রাইটিং (Writing)
এখানে যাচাই করা হয় আপনি কতটুকু কল্পনাশক্তি খাটাতে পারেন এবং একটা বিষয়ের উপরে লিখতে পারেন। এক ঘণ্টায় দুটি প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে। দ্বিতীয় প্রশ্নটিতে প্রথম প্রশ্নের চেয়ে দ্বিগুণ নম্বর থাকে। এজন্য শুরুতেই দ্বিতীয় প্রশ্নটির উত্তর ভালোভাবে লিখতে পারেন। প্রথম প্রশ্নটিতে মোটামুটি ২০ মিনিট সময় দিতে পারেন। অন্তত ১৫০ শব্দের উত্তর লিখতে হবে। দ্বিতীয় প্রশ্নটির উত্তর দিতে ৪০ মিনিট নিতে পারেন। অন্তত ২৫০ শব্দ লিখতে হবে। শব্দসংখ্যা একটু বেশি হলে ক্ষতি নেই। কিন্তু কম হলে নম্বর কমে যাবে। প্রথম প্রশ্নটিতে সাধারণত কোনো চার্ট, ডায়াগ্রাম থাকে। এ থেকে নিজের কথায় বিশ্লেষণধর্মী উত্তর লিখতে হয়। দ্বিতীয় প্রশ্নটিতে সাধারণত কোনো বিষয়ের পক্ষে, বিপক্ষে মত বা যুক্তি উপস্থাপন করতে হয়।

স্পিকিং (Speaking)
এখানে কোনো লেখালেখী নেই। আপনাকে নির্দিষ্ট দিনে পরীক্ষাস্থলে (সাধারণত ব্রিটিশ কাউন্সিলে) যেতে হবে। সেখানে দু-তিনজন পরীক্ষকের সামনে আপনাকে বসতে হবে। তাঁরা আপনাকে বিভিন্নভাবে ইংরেজিতে প্রশ্ন করবেন, আপনি তাঁর উত্তর দিবেন। তিনটি অংশে মোটামুটি ১১ থেকে ১৪ মিনিটের পরীক্ষা হয়। প্রথম অংশে পরীক্ষার্থীকে কিছু সাধারণ প্রশ্ন করা হয়, যেমন – পরিবার, পড়াশোনা, কাজ, বন্ধু ইত্যাদি। চার থেকে পাঁচ মিনিটের মধ্যে উত্তর দিতে হয়। দ্বিতীয় অংশে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে এবং দুই মিনিট কথা বলতে হয়। এর আগে চিন্তা করার জন্য এক মিনিট সময় দেওয়া হয়। তৃতীয় অংশে চার থেকে পাঁচ মিনিটের জন্য পরীক্ষকের সঙ্গে কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে কথোপকথন চালাতে হয়।
উদাহরন: Suppose, you have visited a Pharmaceutical company. Now would you please explain what did you see there?