বাইতুল মোকাররাম জাতীয় মসজিদ

আবস্থানঃঢাকা , বাংলাদেশ। ধারণ ক্ষমতাঃ ৫০,০০০। স্থাপিতঃ ২৭শে জানুয়ারী,১৯৬০
সুলতান ওমর আলি সাইফুদ্দিন মসজিদ
অবস্থানঃ বন্দর সেরি বেগাওয়ান, ব্রুনাই। স্থাপিতঃ ১৯৫৮ খ্রিষ্টাব্দ।
দিল্লি জামে মসজিদ (বিশ্বের ৯ম বৃহত্তর)

অবস্থানঃ দিল্লি,ভারত। স্থাপিতঃ ১৬৫৬ খ্রিষ্টাব্দ।
শেখ জায়েদ মসজিদ (বিশ্বের ৮ম বৃহত্তর)
অবস্থানঃ আবুধাবী,আরব আমিরাত। স্থাপিতঃ ২০০৭ খ্রিষ্টাব্দ। ধারণ ক্ষমতাঃ ৪০,০০০ জন।
বাদশাহী মসজিদ (বিশ্বের ৭ম বৃহত্তর)
অবস্থানঃ লাহোর,পাকিস্তান। স্থাপিতঃ ১৬৭৩ খ্রিষ্টাব্দ। ধারণ ক্ষমতাঃ ১,১০,০০০ জন।
ফয়সাল মসজিদ (বিশ্বের ৬ষ্ঠ বৃহত্তর)
অবস্থানঃ ইসলামাবাদ,পাকিস্তান। স্থাপিতঃ ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দ। ধারণ ক্ষমতাঃ ৭৪,০০০ জন।
হাসান(II) মসজিদ (বিশ্বের ৫ম বৃহত্তর)

অবস্থানঃ কাসাবলংকা, মরক্কো। স্থাপিতঃ ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দ। ধারণ ক্ষমতাঃ ১,০৫,০০০ জন।
ইস্তিকলাল মসজিদ (বিশ্বের ৪র্থ বৃহত্তম)
অবস্থানঃ জাকার্তা, ইন্দোনেশিয়া। স্থাপিতঃ ১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দ। ধারণ ক্ষমতাঃ ১,২০,০০০ জন।
কিবলাতাইন মসজিদ

অবস্থানঃ মদিনা, সৌদি আরব । স্থাপিতঃ ৬২৩ খ্রিস্টাব্দ। ধারণ ক্ষমতাঃ ২০০০ জন।
কুবা মসজিদ

অবস্থানঃ মদিনা, সৌদি আরব । স্থাপিতঃ ৬২২ খ্রিস্টাব্দ।
ইমাম রেজা শ্রাইন মসজিদে (বিশ্বের ৩য় বৃহত্তম মসজিদ)

অবস্থানঃ মাসহাদ, ইরান । স্থাপিতঃ ৮১৮ খ্রিস্টাব্দ।
মসজিদে নববী (বিশ্বের ২য় বৃহত্তম মসজিদ)
অবস্থানঃ মদিনা, সৌদি আরব । স্থাপিতঃ ৬২২ খ্রিস্টাব্দ। ধারণ ক্ষমতাঃ ৬,৫০,০০০ জন।
মসজিদ আল-হারাম (বিশ্বের সর্ববৃহৎ মসজিদ)

অবস্থানঃ মক্কা, সৌদি আরব । স্থাপিতঃ ৬৩৮ খ্রিস্টাব্দ। ধারণ ক্ষমতাঃ ৮,২০,০০০ জন।
বিনত বিবির মসজিদ
অবস্থানঃঢাকা,বাংলাদেশ। স্থাপিতঃ ১৪৫৬ খ্রিস্টাব্দে (ঢাকার সবচেয়ে পুরাতন মসজিদ)
কেরামতিয়া মসজিদ
অবস্থানঃ রংপুর, বাংলাদেশ
চিনি মসজিদ
অবস্থানঃ (সৈয়দপুর)নীলফামারী , বাংলাদেশ। স্থাপিতঃ ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দ।
দেলোয়ার হোসেন জামে মসজিদ
অবস্থানঃ ফেঞ্চুগঞ্জ (মৌলভীবাজার) , বাংলাদেশ। স্থপতিঃ মাহমুদ-উস-সামাদ।
বায়তুল আমান জামে মসজিদ
অবস্থানঃ বরিশাল , বাংলাদেশ। স্থপতিঃ বিশিষ্ট সমাজসেবী ও পরহেজগার এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু।
তারা মসজিদ

অবস্থানঃ ঢাকা , বাংলাদেশ। স্থাপিতঃ ১৭১১ খ্রিষ্টাব্দ, স্থপতিঃ মির্জা গোলাম পীর
ষাট গম্বুজ মসজিদ
আবস্থানঃ বাগেরহাট , বাংলাদেশ। স্থাপিতঃ ১৫শ শতাব্দীতে । স্থপতিঃ বিশিষ্ট আউলিয়া আজম খানজাহান আলী (রাঃ)
“তার চাইতে অধিক জালেম কে, যাকে তার
পালনকর্তার কালাম দ্বারা বোঝানো হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং
তার পূর্ববর্তী কৃতকর্মসমূহ ভুলে যায়? আমি তাদের অন্তরের উপর পর্দা রেখে
দিয়েছি, যেন তা না বোঝে এবং তাদের কানে রয়েছে বধিরতার বোঝা। যদি আপনি
তাদেরকে সৎপথের প্রতি দাওয়াত দেন, তবে কখনই তারা সৎপথে আসবে না।” [সূরা আল
কাহফ ৫৭]
“হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও
খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের
মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই দলের। আল্লাহ জালেমদেরকে
হেদায়েত (পথ প্রদর্শন) করেন না।” (সূরা আল মায়েদাহঃ আয়াত ৫১)
”যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে তাদেরকে দাখিল করা হবে জান্নাতে যার
পাদদেশে নদী প্রবাহিত; সেথায় তারা তাদের পালনকর্তার নির্দেশে চিরকাল থাকবে;
যেখানে তাদের অভিবাদন হবে ‘সালাম’ ।” [সূরা ইবরাহীম: ২৩]
” বলুন ইয়া আল্লাহ! তুমিই সার্বভৌম শক্তির অধিকারী। তুমি যাকে ইচ্ছা
রাজ্য দান কর এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা রাজ্য ছিনিয়ে নাও এবং যাকে ইচ্ছা
সম্মান দান কর আর
যাকে ইচ্ছা অপমানে পতিত কর। তোমারই হাতে রয়েছে যাবতীয় কল্যাণ। নিশ্চয়ই তুমি সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাশীল। ” [সূরা আল ইমরান -২৬]
আয়াতুল কুরসী ♥“আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই, তিনি জীবিত,
সবকিছুর ধারক। তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না এবং নিদ্রাও নয়। আসমান ও
যমীনে যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর। কে আছ এমন, যে সুপারিশ করবে তাঁর কাছে
তাঁর অনুমতি ছাড়া? দৃষ্টির সামনে কিংবা পিছনে যা কিছু রয়েছে সে সবই তিনি
জানেন। তাঁর জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোন কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না,
কিন্তু যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন। তাঁর সিংহাসন সমস্ত আসমান ও যমীনকে
পরিবেষ্টিত করে আছে। আর সেগুলোকে ধারণ করা তাঁর পক্ষে কঠিন নয়। তিনিই
সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান।”
{সূরা আল্ বাকারাহ্ :২৫৫}