শনিবার, ১০ নভেম্বর, ২০১২

জেনে নিন আপনার পাঠানো মেইলটা প্রাপক পড়েছে কিনা

Noor2729 1266821496 1 txt find out জেনে নিন আপনার পাঠানো মেইলটা প্রাপক পড়েছে কিনা
রেজিস্ট্রি চিঠির সাথে আমরা সকলেই তো পরিচিত। গুরুত্বপূর্ণ কোন চিঠি পাঠাতে হলে আমরা সাধারণত চিঠিটি রেজিস্ট্রি করে পাঠায়, এতে নিশ্চিত হওয়া যায় চিঠিটা আসল প্রাপকের হাতেই পড়েছে কিনা। একই সেবা আপনি ই-মেইলের ক্ষেত্রেও পেতে পারেন একদম ফ্রিতে। আপনি গুরুত্বপূর্ণ একটা মেইল পাঠাচেছন, কিন্তু ঠিক নিশ্চিত নয় সে আসলে মেইলটা রিসিভ করবে কি করবে না। সে যদি মেইল বক্স না খোলে তাহলে আপনি হয়তো বিকল্প কোন পন্থা গ্রহণ করবেন। তবে তার আগে জানা দরকার, আপনার পাঠানো মেইলটা প্রাপক রিসিভ করেছে কি করেনি। Spypig আপনাকে এই কাংখিত সেবাটি দিবে। এটি একটি ই-মেইল ট্রাকিং সিস্টেম, পাঠানো ই-মেইলটা প্রাপক খোলার সাথে সাথে আপনার মেইল বক্সে একটা notification email চলে আসবে।
আসুনে জেনে নি, Spypig কিভাবে কাজ করে-
Step 1. প্রথমে এখানে ক্লিক করুন এবং আপনার মেইল এড্রেস দিন, যে মেইলে আপনি নটিফিকেশনটা পেতে চান।
Noor2729 1266916395 2 Email jpg জেনে নিন আপনার পাঠানো মেইলটা প্রাপক পড়েছে কিনা
Step 2. আপনার পাঠানো মেসেজটির প্রাপপকের নাম বা মেসেজটির শিরোনাম লিখুন যার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারেন যে এই মেসেজটির নটিফিকেশন আমি জানতে চেয়েছিলাম।
Step 3.উপরের যেকোন একটা Spypig tracking images সিলেক্ট করুন।
Noor2729 1266916460 3 Free Email Tracking জেনে নিন আপনার পাঠানো মেইলটা প্রাপক পড়েছে কিনা
Step 4. আপনি কতবার নটিফিকেশন মেসেজ পেতে চান তা নির্দিষ্ট করুন।
Noor2729 1266916494 4 btn activate my spypig 2 জেনে নিন আপনার পাঠানো মেইলটা প্রাপক পড়েছে কিনা
Step 5. উপরের বাটনটিতে ক্লিক করে SpyPig tracking image টি চালু করুন।
Step 6. Right-mouse ক্লিক করে SpyPig imageটা কপি করুন এবং আপনার পাঠানো মেইলের মেসেজ বডিটে যে কোন জায়গা পেস্ট করুন।
Step 7. ব্যস, আপনার কাজ শেষ। এখন প্রাপক মেইলটি খোলা মাত্রই আপনার ই-মেইল বক্সে একটা নটিফিকেশন চলে আসবে।
বিদ্র: অনেক সময় spam ফোল্ডারে মেসেজটা থাকে। তাই কাংখিত সময়ে নটিফিকেশনটা না পেলে spam ফোল্ডারটি চেক করে দেখুন।

জেনে নিন কিবোর্ডের সবগুলো F (Function Key) এর কাজ

F1 : উইন্ডোজের সমস্যায় সাহায্যের জন্য F1 চাপতে হয়।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য এটি ব্যবহৃত হয় । Alt+Ctrl+F2 চেপে ms word এর নতুন ফাইল খোলা হয়।এছাড়া Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
F3: এটি দিয়ে windows এর প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। এছাড়া Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ অনায়াসে করা যায়।
F4 : এই কি দিয়ে word এর last action performed আবার পুনরায় (Repeat) করা যায়। Alt+F4 চেপে active সব প্রোগ্রাম close করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। কঠিন রিফ্রেশের জন্য ctrl+F5 চাপতে হবে । ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : এই key দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় addressbar নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ms word এ active prograame চালু করবেন।
F7 : ওয়ার্ডে বিভিন্ন ব্যাকরন এবং বানান ঠিক করা হয়।এছাড়া ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করতে পারেন। এছাড়া Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডের কোন selected শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার জন্য চালু করতে পারেন।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু করার সময় অনেক সময় এই কি ব্যবহৃত হয় । যেমন, উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এই কি ব্যবহৃত হয় ।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার open করার জন্য এই কি ব্যবহৃত হয়।
F10 : browser অথবা যেকোন active উইন্ডোর মেনুবার select করা যায়। Shift+F10 চেপে selected লেখা/attach/লিংক.ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা যায় এই কি চেপে।
F11: Browserকে Full Screen-এ দেখা যাবে ।
F12 : ms word এর Save as উইন্ডো open করা যায় এই কি চেপে। এছাড়া Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করতে পারবেন। Ctrl+Shift+F12 চেপে ms word এপ ফাইল print করা হয়।

লার্জ হ্যাড্রন কলাইডার কী জানেন ?

লার্জ হ্যাড্রন কলাইডার কী জানেন ?

220px CMS Higgs event লার্জ হ্যাড্রন কলাইডার কী জানেন ?
সিএমএস ডিটেক্টরে প্রকাশিত হিগস বোসন কণা।
লার্জ হ্যাড্রন কলাইডার (ইংরেজি: Large Hadron Collider – LHC) পৃথিবীর বৃহত্তম কণা ত্বরক। ৯ টেরা ইলেকট্রন ভোল্টের প্রোটনসমৃদ্ধ রশ্মির মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটানোর জন্য এটা তৈরি করা হয়েছে। এ ধরনের সংঘর্ষ ঘটানোর মূল উদ্দেশ্য প্রমিত মডেল-এর সত্যতা ও সীমাবদ্ধতা নির্ণয় করা। কণা পদার্থবিজ্ঞানে বর্তমানে এই প্রমিত মডেলই সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য তাত্ত্বিক মডেল হিসেবে বিবেচিত হয়। এলএইচসি উদ্ভাবন করেছে ইউরোপের প্রভাবশালী বিজ্ঞান সংস্থা সার্ন (ইউরোপিয়ান অর্গানাইজেশন ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চ)। এলএইচসি জেনেভা শহরের নিকটে ফ্রান্স-সুইজারল্যান্ড সীমান্তে অবস্থিত।
এলএইচসি বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে শক্তিশালী কণা ত্বরক। ৮৫টি দেশের ৮০০০-এরও অধিক বিজ্ঞানী এই ত্বরক নির্মাণ প্রকল্পে কাজ করেছেন। এছাড়া অসংখ্য বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণাগার এই নির্মাণ প্রক্রিয়ায় সহায়তা করেছে।
২০০৭ খ্রিস্টাব্দের ১০ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো পুরো এলএইচসি-তে প্রোটন রশ্মি চালনা করা হয়। এর আগে ৮-১১ আগস্টের মধ্যে এতে প্রাথমিক কণা রশ্মি ঢোকানো হয়, তাপমাত্রা ধীরে ধীরে ১.৯ কেলভিনে (-২৭১.২৫° সেলসিয়াস) নামিয়ে আনা হয়। এর মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম উচ্চশক্তির সংঘর্ষ ঘটানো হয় ২১ অক্টোবর। তাই ২১ অক্টোবরকেই এলএইচসি’র উদ্বোধন দিবস বলা হচ্ছে।
পুরোপুরি কার্যকর হওয়ার পর কলাইডারটির ভেতরে হিগ্‌স বোসন তৈরি হওয়ার কথা। এই কণাকে “ঈশ্বর কণা” বলা হয়। এটাই একমাত্র মৌলিক কণা যাকে এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা যায়নি। এই পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে পদার্থবিজ্ঞানের প্রমিত মডেল-এর অজানা তথ্য সম্বন্ধে ভবিষ্যদ্বাণী করা যাবে। এছাড়া মৌল কণাগুলো কিভাবে ভর বা এধরনের অন্যান্য বৈশিষ্ট্য লাভ করে তাও এর মাধ্যমে জানা যাবে।
এর আগেও অনেকগুলো হ্যাড্রন-কলাইডার তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু এলএইচসি-র মত অন্য কোনোটিই এতো আলোচিত হয়নি। এর কারণ এলএইচসি’র উচ্চশক্তি। এর মধ্যকার সংঘর্ষের মাধ্যমে মহাবিশ্বের জন্মলগ্ন বা মহাবিষ্ফোরণের ঠিক পরের শর্তগুলো তৈরি করা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। অবশ্য এক্ষেত্রে শর্তগুলো খুব ছোট স্কেলে কাজ করবে।
অনেকেই এই পরিকল্পিত পরীক্ষার নিরাপত্তা বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অনেকে বলছেন, এর মাধ্যমে বিশাল ধ্বংসযজ্ঞ শুরু হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। কিন্তু বিজ্ঞানী মহল় এধরনের কোনো নিরাপত্তাহীনতার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছেন।

নির্মানের কারন
পদার্থবিজ্ঞানীগণ লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডারের মাধ্যমে পদার্থ বিজ্ঞানের কিছু মৌলিক প্রশ্নের ঊত্তর খুজে পাবার আশা করছেন। যার মধ্যে মৌলিক কণা সমূহ, স্পেস টাইম এর গঠন, এই মহাবিশ্ব পরচালনার মৌলিক নিয়মের সমন্বয়, বিশেষত কোয়ান্টাম মেকানিকস এবং জেনারাল রিলেটিভিটি এর সেই সব জায়গা সমূহ যেখানে জ্ঞান অজানা, আস্বচ্ছ, কিংবা এরা কোনভাবেই খাটে না তা অন্তর্গত। তাছাড়া কিছু নির্দিষ্ট প্রশ্নের ঊত্তরের আশায় লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার নির্মিত। যেমন
• হিগস্‌ মেকানিজামে বর্ণিত ইলেক্ট্রোউইক সিমেট্রি ব্রেকিং পদ্ধতিতে কি মৌলিক কণার ভরসমূহ আদৌ পাওয়া সম্ভব কিনা ? লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার দ্বারা আশা করা হচ্ছে যে এটি পদার্থ বিজ্ঞানের সোনার হরিণ হিগস বোসন বা ঈশ্বর কণার অস্তিত্ব প্রমাণ করবে বা বাদ দেবে যার ফলে পুরো সাধারন মডেল বাতিল বলে গণ্য হবে।
• সুপার সিমেট্রি যা সাধারন মডেলের একটি বর্ধিত অংশ এবং পোইনকেয়ার সিমেট্রি ( Poincaré symmetry ) যা প্রকৃতিতে দেখা যায়। তারমানে কি সকল জ্ঞাত কণার সুপারসিমেট্রিক জোড়া আছে ?
• স্ট্রিং থিয়োরির ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন মডেল যে অতিরিক্ত ডাইমেনশনের ভিবিষ্যৎবানী করেছে তা আদৌ আছে কিনা কিংবা থাকলে আমরা কি তা আলাদা ভাবে নির্ণয় করতে পারি ?
• ডার্ক ম্যাটার ( Dark Matter ) এর ধর্ম কি যার পরিমাণ মহাবিশ্বের মোট ভরের প্রায় ২৩% ?
অন্যান্য প্রশ্ন সমূহ হচ্ছে, তড়িৎচৌম্বক বল, সবল নিউক্লিয়ার বল, এবং দুর্বল নিউক্লিয়ার বল কি আসলেই একটি একত্রিত বলের বিভিন্ন প্রকাশ, যেমনটি পূর্ব কল্পিত আছে গ্র্যান্ড ইউনিফিকেশন থিয়োরি মতে ?
• কেন মহাকর্ষ অন্যান্য মৌলিক বলের তুলনায় অত্যন্ত দুর্বল ?
• আর কি কোন কোয়ার্ক মিশ্রণ(Quark Flavor Mixing ) আছে সাধারণ মডেলের বাইরে ?
• কেন পদার্থ এবং প্রতি পদার্থের সিমেট্রির( Matter & Anti-Matter Symetry ) মাঝে গরমিল দেখা যায় ?
• মহাবিশ্বের প্রারম্ভে কোয়ার্ক-গ্লুওন প্লাজমার ( Quark-Gluon Plasma ) ধর্ম কি রকম ছিল ?

ব্যাল্যান্স না থাকলেও জেনে নিতে পারেন আপনার মোবাইল ফোনের robi grameen banglalink robi airlel-এর নাম্বারটি খুব সহজেই

গ্রামীণ ফোন প্রি-পেইড = *১১১*৮*২#

গ্রামীণ ফোন পোষ্ট-পেইড = *১১১*৮*৩#

বাংলালিঙ্ক = *৫১১#

রবি = *১৪০*২*৪#

এয়ারটেল = *১২১*৬*৩#

আর আপনাদের বুঝতে কোন সম

ইন্টারনেট ব্যবহারের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ন টিপস, যা আপনার কম্পিউটারকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে !!!

১ . আমাদের দেশে অনেকেই ডায়াল আপ কানেকশন ব্যবহার করে থাকেন । তাদের জন্য সবচেয়ে ভাল ব্রাউজার হল অপেরা । কারন এটি অন্যান্য ব্রাউজার থেকে দ্রুত ।
২ . ডায়াল আপ ব্যবহারকারীরা ইমেইলের জন্য ইউডোরা অথবা আউটলুক এক্সপ্রেস ব্যবহার করুন । অফলাইনে থাকা অবস্থায় মেইলটি লিখে রেডি করে রাখুন । এতে আপনার কাজটি দ্রুত ও অর্থ সাশ্রয় হবে ।
৩ . আপনার ইন্টারনেটের গতি ঠিক রাখতে হলে নিয়মিত Temporary Internet Files ফোল্ডারটি পরিষ্কার রাখুন ।
৪ . ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় আমাদের অনেক ওয়েব সাইটে প্রতিদিনই কয়েকবার ভিজিট করতে হয় । সেসব ওয়েব সাইটকে ফেভারিট লিস্টে রেখে দিন । এতে খুব দ্রুত সেসব এয়েব সাইটে আপনি ভিজিট করতে পারবেন ।
৫ . কোন কোন ব্রউজার গতি বাড়ানোর জন্য পেজের ছবি গুলো বাদ দিয়ে ব্রাউজ করার সুবিধা দিয়ে থাকে যেমন : ( অপেরা ) । প্রয়োজনে সেসব ব্রাউজার ব্যবহার করুন ।
৬ . সিকিউরিটি সেটিং হাই করার কিছু অসুবিধা আছে । তা হল সেটি আপনার ইন্টারনেট স্পিড কমিয়ে দেয় । তাই সিকিউরিটি সেটিং মিডিয়াম রাখাই ভাল ।
৭ . ফায়ার ওয়াল আপনাকে নিরাপত্তা দিবে ঠিকই কিন্তু বাড়তি ঝামেলাও আপনাকে পোহাতে হবে । অনেক সফটওয়ার ব্যবহার করার সময় অপরিচিত ভাইরাস ও মেলওয়ার সো করবে । তাই ফায়ারওয়াল ব্যবহার না করে এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করুন । এতে আপনার পিসি সকল ইউ.এস.বি ভাইরাস ও মেলওয়ার থেকে নিরাপদ থাকবে ।
৮ . আপনার এন্টিভাইরাসকে সবসময়ই আপডেট রাখুন । এন্টিভাইরাস হিসেবে Kaspersky অথবা Eset Nod32 Smart Security ব্যবহার করতে পারেন । Eset Nod32 এর সিরিয়াল গুলো এখান থেকে পাবেন ।
৯ . Cookies নিজে ভাইরাস না হলেও এগুলো আপনার গুরুত্বপূর্ন ফইল পাচার করতে সহায়তা করে । তাই এগুলো নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন ।
১০ . যে কোন সাইটে রেজিস্ট্রেসন করতে হলে আলাদা মেইল ব্যবহার করুন । এতে আপনার মূল মেইল এড্রেসটি স্পামারদের হাত থেকে রক্ষা পাবে ।
১১ . জাংক মেইলগুলো বেশিরভাগ সময়ই অপ্রয়োজনীয় হয়ে থাকে । তারপরও ডিলেট করার আগে প্রেরকের নাম পরিচিত কি না দেখে নিন ।
১২ . হিস্টোরি সেটিংসে সর্বোচ্চ ১ দিনের হিস্টোরি রাখুন এতে আপনাকে বারবার রিফ্রেস করতে হবে না ।
১৩ . ইন্টারনেট কানেকশন হঠাৎ ধীর গতি মনে হলে আপনার ডায়াল আপ কেনেকশনটি Disconnect করে পুনরায় connect করুন । আর ব্রডব্যান্ড হলে পিসি Restart করুন ।
১৪ . পর্নোগ্রফিক সাইটগুলো ভাইরাসের আখরা তাই যতটা সম্ভব এইসব সাইটগুলো এড়িয়ে চলুন । আবার অনেকে কৌতুহল বসত হ্যাকারদের সাইট ভিজিট করে থাকেন । পিসিকে পরিপূর্ন নিরাপত্তা দিতে হলে এসব ভুলে যান ।

নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার করে আপনার পিসিকেও নিরাপদ রাখুন ।

ব্লু-রে ডিস্ক বা Blu-ray প্রযুক্তি সম্পর্কে জেনে নিন

আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছে যারা ইন্টারনেট থেকে অনেক মুভি ডাউনলোড দেয়। আর যারা এসবে পারদর্শী এবং সবচেয়ে ভালো প্রিন্টে মুভি দেখে তারা সবাই ব্লু-রে ডিস্কের সাথে পরিচিত। আপনি যদি সবথেকে ভালো প্রিন্টে মুভি ডাউনলোড করে দেখতে চান তাহলে ব্লু-রে রিপ, সংক্ষেপে বিআর রিপ অন্যতম। আজকে আমি আপনাদের এই ব্লু-রে প্রযুক্তি সম্পর্কে জানাব।
ব্লু-রে ডিস্ক (ইংরেজি: Blu-ray Disc) যা বিডি বা ব্লু-রে) নামেও পরিচিত, এক প্রকার অপটিকাল ডিস্ক ডিভাইস, যা ডিজাইন করা হয়েছে অপর এক ধরনের তথ্য সংরক্ষণকারী ডিভাইস ডিভিডি-এর সাথে সাদৃশ্য রেখে।

161618 blue ray ব্লু রে ডিস্ক বা Blu ray প্রযুক্তি সম্পর্কে জেনে নিন
এর মূল ব্যবহার হচ্ছে হাই-ডেফিনিশন ভিডিও, প্লেস্টেশন ৩ ভিডিও গেম, এবং অন্যান্য তথ্য-উপাত্ত সংরক্ষণে। প্রতিটি একক লেয়ার বিশিষ্ট ব্লু-রে ডিস্ক ২৫ গিগাবাইট পর্যন্ত তথ্য ধারণ করতে পারে, আর দ্বৈত লেয়ারের ক্ষেত্রে এই ধারণক্ষমতা হয় ৫০ গিগাবাইট। যদিও এই ধারণক্ষমতা এর আদর্শ মাত্রাকে নির্দেশ করছে তদুপরি এর ধারণক্ষমতা এখনো বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন পর্যন্ত ২০০ গিগাবাইটের ডিস্কও আবিষ্কৃত হয়েছে; এবং ১০০ গিগাবাইটের ডিস্কও আছে, যেগুলো কোনো অতিরিক্ত যন্ত্রাংশ বা সফটওয়্যার ছাড়া শুধুমাত্র সাধারণ ব্লু-রে ডিস্ক রিডার ব্যবহারের মাধ্যমেই তথ্য পাঠ করতে পারে।এই ডিস্কের আকার-আকৃতি প্রচলিত সিডি-ডিভিডির মতোই !!!
161656 bluraytechprimer ব্লু রে ডিস্ক বা Blu ray প্রযুক্তি সম্পর্কে জেনে নিন
ব্লু-রে ডিস্ক নামটি এসেছে এই ডিস্কে ব্যবহৃত নীল-বেগুনী লেজারের (ব্লু-ভায়োলেট লেজার) নামানুসারে। এই ডিস্কের তথ্য পাঠ করতে এই লেজার ব্যবহৃত হয়। সাধারণ মানসম্পন্ন আদর্শ ডিভিডির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় ৬৫০ ন্যানোমিটারের লাল লেজার। ব্লু-রে ডিস্কে তুলনামূলক ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্য, প্রায় ৪০৫ ন্যানোমিটারের নীল-বেগুনি লেজার ব্যবহৃত হয়। এর ফলে প্রচলিত ডিভিডির থেকে এটিতে প্রায় ১০ গুণ বেশি তথ্য সংরক্ষণ করা যায়।
161640 bluray ব্লু রে ডিস্ক বা Blu ray প্রযুক্তি সম্পর্কে জেনে নিন
ব্লু-রে ডিস্ক তৈরি করেছে ব্লু-রে ডিস্ক অ্যাসোসিয়েশন। এটি ইলেকট্রনিক্স, কম্পিউটার হার্ডওয়্যার, এবং চলচ্চিত্র ক্রেতাদের স্বার্থ উপস্থাপনকারী একটি সংগঠন। জুন ২০০৯ সাল পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্যে প্রায় ১,৫০০ ব্লু-রে ডিস্ক টাইটেল পাওয়া গেছে, এবং জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, ও কানাডায় পাওয়া গেছে প্রায় ২,৫০০।

কম্পিউটার হঠাৎ রিস্টার্টের কারণ সমূহ!

কম্পিউটার ব্যবহার করতে কে না ভালোবাসে। ছোট-বড় সবাই কম্পিউটার ব্যবহার করে নানান কারণে। আমার মতে যারা কম্পিউটার ব্যবহার করেন তাদের মধ্যে শতকরা ৯৯.৯ মানুষ তাদের কম্পিউটারকে ভালোবাসেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে কম্পিউটার মাঝে মাঝে এমন সব আচার-আচরণ করে যেগুলো সত্যই আমাদের বিরক্তির কারণ হয়ে দাড়ায়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি কারণ হচ্ছে কম্পিউটার হঠাৎ রির্স্টাট নেওয়া। মুলত এটি বিভিন্ন কারনে হয়ে থাকে।ইনসাআল্লাহ আজকের এই পোষ্টে কম্পিউটার রিস্টার্ট এর কারণ সম্পর্কে আপনাদের কিছুটা জানানোর চেষ্টা করবো।
কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ অতিরিক্ত তাপমাত্রা কম্পিউটার রিস্টার্টের একটি অন্যতম প্রধান কারণ। এতে প্রসেসর তাপমাত্রা অপসারণ করতে পারে না। প্রসেসর একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রার পর তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা বন্ধ করে দেয়। ফলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়। তাই কম্পিউটারের আশপাশে পর্যাপ্ত খোলা জায়গা রাখা ভালো, যাতে গরম হাওয়া বের হয়ে যেতে পারে। 
RAM এর কারণেও কম্পিউটার রিস্টার্ট করতে পারে। ধরুন যে RAM কম্পিউটারে লাগানো আছে তা আপনার মাদারবোর্ড সাপোর্ট করে না, স্পিড ম্যাচ হচ্ছে না কিংবা RAM এর চিপ নষ্ট থাকতে পারে। এসব কারণে কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।
হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়লে এবং সেখান থেকে ডাটা রিড করার চেষ্টা করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট কিংবা হ্যাং হতে পারে। এই সমস্যা সমাধানের জন্য স্ক্যানডিস্ক দিয়ে স্ক্যান করে ব্যাড সেক্টর ফিক্স করা যায়। হার্ডডিস্ক অতিরিক্ত গরম হয়ে গেলেও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে। অনেক সময় হার্ডডিস্কে এরর থাকে। এটিও রিস্টার্টের একটা কারণ।
ইউএসবি ডিভাইস কম্পিউটারে যুক্ত করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়। তবে বেশিরভাগ সময় এই কাজ করার আগে অপারেটিং সিস্টেম অনুমতি চাইবে। তবে ওই ডিভাইসটি সমস্যাযুক্ত হলে কম্পিউটার বারবার রিস্টার্ট হবে।
বিভিন্ন কারণে অপারেটিং সিস্টেম ক্র্যাশ করে ফলে অপারেটিং সিস্টেম চালু হতে পারে না এবং নতুন করে চালু হওয়ার চেষ্টা করে। তাছাড়া কোনো জটিল সমস্যা হলেও অপারেটিং সিস্টেম রিস্টার্ট হতে পারে।
বিভিন্ন হার্ডওয়্যার সঠিকভাবে কানেক্টেড না থাকলে বা লুস কানেক্টেড থাকলে কিংবা সমস্যাযুক্ত থাকলেও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।
বিভিন্ন ভাইরাসের জন্যও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে। তাই ভালো একটা এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা জরুরি।
প্রয়োজনে কোন দক্ষ কম্পিউটার এক্সপার্ট এর কাছে আপনার কম্পিউটারটি নিয়ে যান।

জানতে চান আঙ্গুলের ছাপের গোপন রহস্য?

কুরআন এ আছে : মানুষ কি ভেবেছে আমি তার অস্থিসমুহ একত্র করতে পারব না? অবশ্যই আমি সক্ষম এমনকি তার আঙ্গুলের আগাকেও পূণরায় সৃষ্টি করতে। আজ থেকে চৌদ্দশত বছর আগের লোকেরা ফিঙ্গার প্রিন্ট সম্পর্কে খুব কম এ জানত। তবে কেন আল্লাহ কুরআন এ ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর তুলনা দিয়েছেন? আসুন একটু দেখি।
141911 fingerprint 5 জানতে চান আঙ্গুলের ছাপের গোপন রহস্য? তাহলে পোস্টটি দেখে আসুন।।
১৮৭৫ সালে জেন জিন্সেন নামক এক ইংলিশ বিজ্ঞানী আবিস্কার করেন যে আঙ্গুলের ছাপ একটি অসাধারন বিষয়। এর রেখার ধরন একটি আরেকটির চেয়ে ভিন্ন এবং সম্পূর্ণ আলাদা। এবং আপনি যা কিছু ছোঁবেন তাতেই আপনার আঙ্গুলের ছাপ বসে যাবে, এটা সবার ই জানা কথা তবে ১৪০০বছর আগের লোকেরা এ ব্যাপারে খুব কম এ জানতেন।
এই আঙ্গুলের আগার রেখার গঠন এবং গড়ন মাতৃগর্ভের প্রথম তিন মাসে হয়। এর অনেক ব্যাখ্যা রয়েছে, একটি হল মানুষের সকল চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এই আঙ্গুলের ছাপে এনকোডেড রয়েছে। সুতরাং আমাদের পুনরুত্থান এর সময় আল্লাহ আমাদের শরীর পুরাপুরি ফিরিয়ে দিবেন এবং আমাদের বিচার করবেন, আর শুধু আঙ্গুলির মাথার ছাপ দিয়েই আমাদের সকল চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য জানা সম্ভব। আঙ্গুলের আগা কে এক কথায় ডাটা ব্যাংক বলা জেতে পারে। নিশ্চয় ডিএনএ একটি অতি মূল্যবান আবিষ্কার।
142039 dna জানতে চান আঙ্গুলের ছাপের গোপন রহস্য? তাহলে পোস্টটি দেখে আসুন।।
ডিএনএ আবিষ্কার হবার পর এই ধারনা বদলে গেছে যে কোষ তার অবস্থিত এলিমেন্ট নিয়ে একটি সাধারন সৃষ্টি নয়। আরও গভির গবেষণায় এর জটিলতা প্রকাশ পেয়েছে। মানুষের একটি ডিএনএ কোটি কোটি কোড সম্বলিত হয়, আমাদের চুলের রঙ থেকে শুরু করে নখ পর্যন্ত সকল তথ্য এই কোড এ থাকে. আঙ্গুলের আগার একটি ডিএনএ এর কোড ছাপালে লক্ষ পৃষ্ঠার হাজার কপি বই হবে। আর আঙ্গুলের আগার একটি ডিএনএ দিয়ে যে কারো সকল তথ্য জানা সম্ভব।