শনিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০১৩

কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর ৫ উপায়

কম্পিউটারটির কাজের গতি কমে গেলে সেটি মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু সহজেই এড়ানো যায় এই সমস্যা।
গতি বাড়িয়ে নিন স্টার্টআপের
বেশিরভাগ সময় কম্পিউটারের গতি কমে আসার কারণ, কম্পিউটারটি চালু হবার সঙ্গে সঙ্গে একাধিক সফটওয়্যার বা টাস্ক চালু হয়ে যাওয়া। Autoruns-এর মতো টুল ডাউনলোড করে সফটওয়্যারগুলো স্টার্টআপের সময় চালু হয়ে যায়। তবে সবসময় প্রয়োজন পড়েনা এমন সফটওয়্যারগুলো ডিসএবল করে রাখতে পারেন। অথবা ব্যবহার করা যেতে পারে উইন্ডোজের বিল্ট ইন ইউটিলিটি MSConfig। স্টার্টআপ ট্যাবে গিয়ে সার্চ বা রানে টাইপ করুন MSConfig। এরপর আইটিউনস, অব্যবহৃত মেসেঞ্জার বা প্রিন্টারের মতো যে সফটওয়্যারগুলো পিসি চালু হবার সঙ্গে সঙ্গেই প্রয়োজন হয়না, টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন সেগুলোর ওপর থেকে। এরপর পিসি রিস্টার্ট করলে সেগুলো নিজে নিজে চালু হবে না। ফলে কিছুটা বাড়বে এর গতি।
বেছে নিন প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
ইন্টারনেট সার্ফিং যদি খুব ধীরগতির হয়, কয়েকটি সহজ পরিবর্তন এ সমস্যার সমাধান করতে পারে। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করলে তার বদলে গুগল ক্রোম ব্যবহার করুন। দ্রুত গতির সার্ফিং সুবিধার কারণে জনপ্রিয়তা পেয়েছে গুগলের ব্রাউজারটি। ক্রোম সেটিংস থেকে ‘ক্লিয়ার ব্রাউজিং ডেটা’য় যান এবং কুকি, ক্যাশ, ব্রাউজিং হিস্ট্রি এবং ডাউনলোড হিস্ট্রির মতো টেম্পোরারি ইন্টারনেট ফাইলগুলোর ওপর টিক দিন।
এছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন পিরিফর্মের সফটওয়্যার CCleaner। সফটওয়্যারটি ব্রাউজার, উইন্ডোজ এবং রেজিস্ট্রির সব টেম্পোরারি ফাইল মুছে ফেলে গতি বাড়িয়ে দেবে আপনার কম্পিউটারের।
আনইনস্টল করুন অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
অব্যবহৃত সফটওয়্যারগুলো আনইনস্টল করলে চাপ কমবে আপনার পিসির ওপর। উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ারের মতো সফটওয়্যারগুলো চালাতে প্রয়োজন হয় অনেক বেশি কম্পিউটিং ক্ষমতার। এ ধরনের সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার না করলে আনইনস্টল করে দিতে পারেন। বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন ওপেন সোর্স ফ্রি অ্যাপ্লিকেশন, যা কম্পিউটারের র‌্যামের ওপর কম চাপ সৃষ্টি করে।
ব্যবহার করা যেতে পারে ভিএলসি মিডিয়া প্লেয়ার। ওপেন সোর্স মিডিয়া প্লেয়ারটি ডিভিডি রিপ করে এবং প্রায় সব ফরম্যাটের মিডিয়া ফাইল চালাতে পারে। অ্যাডোবি রিডারের বদলে ব্যবহার করতে পারেন FoxIt Reader যা অ্যাডোবি রিডারের তুলনায় কম র‌্যাম ব্যবহার করে। মাইক্রোসফট অফিসের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন ওপর সোর্স ওয়ার্ড প্রসেসর AbiWord এবং অ্যাপাচির Open Office।
চালু করে দিন অটোম্যাটিক আপডেট
সফটওয়্যার আপডেট নোটিফিকেশন সামনে আসলেই আলসেমি করে ‘রিমাইন্ড মি লেটার’ ক্লিক করা যেনো একরকম অভ্যাসেই পরিণত হয়েছে আমাদের। রিমাইন্ড মি লেটারে চাপতে চাপতে কম্পিউটারের গতি এতোটাই কমে আসে যে, শেষ পর্যন্ত পুরো একটি দিনই পার করতে হয় সফটওয়্যার আপডেট করতে গিয়ে। পুরো একদিন সফটওয়্যার আপডেট করে কাটানো এড়াবার সহজ উপায় হচ্ছে সফটওয়্যার আপডেটগুলো অটোম্যাটিক করে দেয়া।
মাই কম্পিউটারের প্রপার্টিজ থেকে চলে যান অটোম্যাটিক আপডেট অপশনে। নিশ্চিত করুন প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারের আপডেটগুলো যেনো অটোম্যাটিক ডাউনলোড হয়ে ইনস্টল হয়ে যায়। কোনো সফটওয়্যার ম্যানুয়ালি আপডেট করার প্রয়োজন আছে কিনা তা জানতে FileHippo.com থেকে Update Checker সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। সফটওয়্যারটি আপনার কম্পিউটার স্ক্যান করে কোনো সফটওয়্যারের আপডেট অনলাইনে আছে কিনা তা জানিয়ে দেবে মুহ‚র্তের মধ্যে।
প্রয়োজনে আপগ্রেড করুন হার্ডওয়্যার
কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর কার্যকর উপায়গুলোর একটি হচ্ছে গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার। আলাদা গ্রাফিক্স কার্ড কিনে মাদারবোর্ডে ব্যবহার একটু জটিল হলেও গতি বাড়ানোর উপায়গুলোর একটি এটি। কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর আরেকটি কার্যকর উপায় হচ্ছে র‌্যাম বাড়িয়ে নেয়া। র‌্যান্ডম অ্যাকসেস মেমোরি বা র‌্যামের ক্ষমতা বাড়ালে গতি বাড়বে আপনার কম্পিউটারের।
সফটওয়্যার ডাউনলোডের জন্য সবসময় ডাউনলোড ডটকমhttp://download.cnet.com বা এ ধরনের নির্ভরযোগ্য সাইট ব্যবহার করুন।

আপনি কি জানেন আপনি অনলাইনে আয় করতে পারবেন কি না?

আসলে অনলাইনে আয় করার জন্য কিছু যোগ্যতা অবশ্যই থাকতে হবে। কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে তা নিম্নে দেওয়া হল।
আপনাকে অনেক ভাল ইংলিশ জানতে হবে।
কম্পিউটার সম্পকে অনেক ভাল ভাবে জানতে হবে।
আপনাকে ওয়েব ল্যাগুয়েজ সম্পর্কে জানতে হবে যেমনঃ পিএইচপি ,  এইচটিএমএল , মাইএসকিউএল , সিএসএস , ফ্লাশ , জাভা স্ক্রিপ্ট দক্ষ হতে হবে। তাছাড়া গ্রাফিক ডিজাইন, এসইও , ওয়ার্ডপ্রেস ,,ফটোশপ , ফ্লাশ ,  আর্টিকেল লেখা , ডেটা এন্ট্রি , ইন্টারনেট মার্কেটিং সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকতে হবে।
প্রচুর পরিমানে ধর্য্য থাকতে হবে, কারন এই সব কাজে সফলতা পেতে মাঝে মাঝে অনেক সময় লেগে যায়।
সাম্প্রতিক সময় ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলো সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকতে হবে।
তবে আমি যেসব কথা বললাম তা বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য অন্য দেশ এর থেকে আর বড় ধনের যোগ্যতার প্রয়োজন হতে পারে।
সেরা ৩টি উপায়:
সেরা তিনটি উপায় হল গুগল এডসেন্স, নিবন্ধ লিখে আয়, ফ্রিল্যান্সিং পেশা ।
গুগল এডসেন্স:
গুগল এডসেন্স অনলাইনে টাকায় আয় অনেক বড় ও বিশ্বাস একটা পথ। এথেকে অনেকে অনেক পরিমানে টাকা আয় করতেছে। গুগল এডসেন্স কিভাবে কাজ করে তা জানা দরকার তাই না , আপনারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ওয়েব সাইট এ ভিজিট করেন , সে সময় দেখবেন বিভিন্ন পিকচার এ্যাড বা টেক্সলিঙ্ক এ্যাড থাকে এবং তার নিচে লেখা থাকে এ্যাড বাই গুগল । আপনি বা অন্য কোন ভিজিটর ঐ  পিকচার এ্যাড বা টেক্সলিঙ্ক এ্যাড ক্লিক করলে সাইট এর মালিক তার গুগল এডসেন্স একাউন্টে নিদির্ষ্ট পরিমান আয় জমা হয়ে যায় । আপনার একাউন্ট এ এক এডসেন্স $১০০ জমা হলে আপনি টাকা আনতে পারবেন । আর এটা চেক আর মাধ্যমে আনতে পারবে এবং যে কোন ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে পারবেন। এডসেন্স প্রোগ্রাম গুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভাল মাধ্যম হচ্ছে গুগল এডসেন্স । এদের পেমেন্ট ব্যবস্থাও অনেক ভাল এদের নামে এখন পযন্ত কোন খারাপ রিপোর্ট বেড় হয় নি । আসলে এটা সবচেয়ে বড় সার্চ ইঞ্জিন গুগল এর একটি প্রোগ্রাম । তাই খারাপ হয়ার কোন সুযোগ নেই ।
গুগল এডসেন্স আয় করতে হলে আপনা থাকতে হবে নিজের একটা ওয়েব সাইট/ব্লগ বা ব্লগ । এবং শুধু ওয়েব সাইট বা ব্লগ থাকলে যে সব হয়ে হয়ে গেল তা না , আপনার ওয়েব সাইট প্রচুর ভিজিটর থাকতে হবে । মিনিমাম প্রতিদিন ৭০০- ৮০০ ভিজিটর থেকে এর উপরে , তাছাড়া ভাল আয় করা সম্ভব না । এখন আপনার ওয়েব সাইট / ব্লগ যাই থাক আপনাকে প্রতিদিন মিনিমাম প্রতিদিন ৭০০- ৮০০ ভিজিটর রাখতে হবে । ওয়েব সাইট বা ব্লগ থাকুক না কে আপনাকে অনেক ভাল ইংলিশ ভাল হতে হবে , কারন বিডভারটাইজার ও গুগল এডসেন্স বাংলা সাইট এ সাপোর্ট করে না তাই আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইট হবে সম্পুর্ন ইংলিশে । আপনাকে ওয়েব প্রোগ্রামিং [সিএসএস , পিএইচপি , এইচটিএমএল] সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকতে হবে যাতে আপনি আপনার সাইট বা ব্লগ কে ভাল ভাবে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন । ব্লগে লেখার হাত ভাল হতে হবে । আপনার লেখার হাত যদি ভাল না হয় তবে আপনি অনলাইনে থেকে আয় করা সম্ভব হবে । ভাল মানের লেখা লিখতে হবে , এবং লেখা অবশ্যই ইউনিক হতে হবে , কোন জায়গা থেকে কপি পেস্ট করে কিছু করতে পারবেন না ।
নিবন্ধ লিখে আয়:
কিছু ব্লগ বা সাইট আছে যাতে আপনি পোস্ট দিয়ে আয় করতে পারেন। আসলে এটা এমন যে আপনি যখন আপনি যখন কোন পোস্ট দিবেন ঐ সাইটে তখন এই সাইটের যা আয় হবে তার নিদিস্ট একটা অংশ আপনাকে দিবে। এর মধ্যে সব জনপ্রিয় ২টি সাইট হল https://payperpost.com ও http://www.loudlaunch.com। এদের পেমেন্ট সিস্টেম অনেক ভাল । তবে এগুলোতে পোস্ট দিতে হলে আপনাকে অনেক ভাল ইংলিশ জানতে হবে । পোস্ট কোয়ালিটি অনেক হাই হতে হবে। পোস্ট অবশ্যই ইউনিক হতে হবে। আর ভাল ভাবে জানতে সাইট দুটি ভাল ভাবে ঘাটেন। আর আমি পরে এগুলো নিয়ে আর আলোচনা করবো।
ফ্রিল্যান্সিং পেশা:
আমাদের দেশে অনলাইন ভুবনের তরুণদের কাছে বহুল আলোচিত বিষয়ের একটি হচ্ছে অনলাইন আউটসোর্সিং ফ্রিল্যান্সিং । ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্যকে পুরোপুরি বদলে দিতে সক্ষম হয়েছেন অনেকেই ৷পড়ালেখার পাশাপাশি বা পড়ালেখা শেষে ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং করে যে কেউ গড়ে নিতে পারেন আপনার নিজের ভবিষ্যত্ ক্যারিয়ার ।
যদিও আমাদের দেশে এখনও এ বিষয়টি অনেক এগিয়ে । এরই মধ্যে অনেকে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্যকে সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তন করতে সক্ষম হয়েছেন। পড়ালেখা শেষে বা পড়ালেখার সাথে সাথে ফ্রিল্যান্সিং করে গড়ে নিতে পারেন আপনার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার। উন্নত দেশগুলো কাজের মূল্য কমানোর জন্য আউটসোর্সিং করে থাকে এবং তারা ভারত , পাকিস্থান এবং বাংলাদেশ কে বেশি কাজ দিতে চায় কারন তারা কম মুল্য কাজ় গূলো করিয়ে নিতে পারে। তবে আমাদের চেয়ে ভারত এবং পাকিস্তান সেই সুযোগ টিকে খুবই ভালভাবে কাজে লাগিয়েছে।

নিয়ে নিন USB Disk Security V 06.02 (Full Version)মাত্র 4.36MB

আজ আমি আপনাদের জন্যে একটা এন্টিভাইরাস এর ফুল ভারসন নিয়ে এসেছি,এটা এর আগে অনেক জায়গায় দেখেছেন,কিন্তূ হয়ত কোথাও সঠিক বা ফুল ভারসন পান্নি।তাই আমি আপনাদের জন্যে নিয়ে এসেছি  USB Disk Security V 06.02 (Full Version)।এই এন্টিভাইরাস এর মাধ্যমে আপনার খুব সহজে ইউ,এস,বি এর ভাইরাস গুল মারতে পারবেন,এবং এর অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে লুকিয়ে থাকা Auto-run গুলও মারা যায়,এটি যদি আপনার কম্পিঊটার এ ইনেস্টল থাকে তাহলে ভাইরাস আপনার কম্পিউটারের ধারের কাছেও আসতে পারবেনা।সুতরাং আর দেরি না তবে এখনি ই নিয়ে নিন।আর কথা না,এবার কাজের কথায় আসা যাক।
নিচ থেকে করেDownload  নিন।

মাত্র 4.36MB

Click Here To Download This(Very Easily)

Click Here To Download Serial Key

খুব সহজেই আপনার পিসির system information জানুন!

১। প্রথমে উইন্ডোজ বাটনে (start) বাটনে ক্লিক করে রান (run) চাপুন।
২। তারপর লিখুন dxdiag এবং কি-বোর্ড থেকে এন্টার (enter) চাপুন।
৩। একটি পপ আপ উইন্ডো আসবে, তখন yes চাপুন।
৪। একটু পরেই নিচের মত একটি পর্দা দেখতে পাবেন।


(উপরের ছবিতে) ব্যস, কাজ শেষ হয়ে গেল! এখানে বিভিন্ন ট্যাব ক্লিক করে বিভিন্ন ডিভাইসের বিবরণ দেখতে পাবেন খুব সহজে।

ফ্রী হস্টিং নিবেন ? তাহলে এখানে নজর দিন … লুফে নিন হাই কুয়ালিটির ফ্রী হস্টিং

ফ্রী ওয়েব হস্টিং সেবা দিতে চালো হল  www.taudio.net  ওয়েব সাইটি থেকে বিনামুল্যে ১০ জিবি ওয়েব হস্টিং সাথে ১০০ জিবি ব্যান্ডউইড্থ বিনা মুল্যে পাওয়া যাবে । তাছারা জনপ্রিয় সিএমএস গুলো ইনস্টল করার জন্য রয়েছে অটো ইনস্টল সুবিধা ।
সাইন আপ করতে এখানে ক্লিক করুন

চলুল একনজরে বিস্তারিত দেখেনেইঃ

  • » ফ্রী ১০ জিবি ওয়েব হস্টিং
  • » ফ্রী ১০০ জিবি ব্যান্ডউইড্থ
  • » ফ্রী ই-মেইল একাউন্ট
  • » ফ্রী ওয়েব সাইট বিল্ডার
  • » অটো ইনস্টল
  • » কাস্টমাইজ   সি-প্যানেল
  • » PHP, ASP, CGI  সহ  অনেক কিছ………
  •  ফ্রী সাবডোমেইন সহ  অনেক কিছ………
বিস্তারিত জানতে এবং আপনার হস্টিং নিতে -  www.taudio.net
যারা নতুন ওয়েবে কাজ শিখতে চান এবং যারা নিজের একটা ব্লগ সাইট বানাতে ইচ্ছুক তারা ফ্রী তে হস্টিং নিয়ে কাজ করতে পারেন ।  তাছারা আপনারা ফ্রী ডোমেইন নিতে http://www.dot.tk বা  http://www.co.cc  ভিজিট করেন । তা হলে আর দেরি না করে ফ্রী ডোমেইন এবং ফ্রী হস্টিং নিয়ে এখনি আপনার ওয়েব সাইট বানিয়ে নেন ।

তথ্য সংরক্ষণ করা যাবে ডিএনএতে!

তথ্য সংরক্ষণ করা যাবে ডিএনএতে!



প্রাণীর বংশগতির তথ্য ধারক ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিয়িক অ্যাসিড বা ডিএনএতেই সংরক্ষণ করা যাবে ডিজিটাল ডেটা। বার্তাসংস্থা বিবিসি জানিয়েছে, সম্প্রতি ডিএনএতে শেক্সপিয়ারের সনেট, একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রতিবেদন এবং মার্টিন লুথার কিংয়ের ‘আই হ্যাভ এ ড্রিম’ ভাষণের অংশবিশেষ সংরক্ষণ করে দেখিয়েছেন যুক্তরাজ্যের একদল বিজ্ঞানী। ডিএনএতে সংরক্ষিত ওই ডেটাগুলোর ১০০ ভাগই পরে পুনরুদ্ধার করতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানীরা মার্টিন লুথার কিংয়ের কিংবদন্তীসম ‘আই হ্যাভ এ ড্রিম’ ভাষণের ২৬ সেকেন্ড, জেপিজি ফাইল ফরম্যাটের একটি ছবি, ক্রিক এবং ওয়াটসনের ১৯৫৩ সালের ডিএনএর ওপর গবেষণাপত্র এবং শেক্সপিয়ারের একটি সনেট ডিএনএতে এনকোড করতে সমর্থ হন। কম্পিউটার ড্রাইভের হিসেবে যা মোট ৭৬০ কিলোবাইট। আর এই ৭৬০ কিলোবাইট তথ্যবাহী ডিএনএটি আকারে একটি ধূলিকণার সমান।
গবেষকদলের দলের সদস্য নিক গোল্ডম্যান জানিয়েছেন, ডিজিটাল ডেটা সংরক্ষণের মাধ্যম হিসেবে ডিএনএ এতোই ঘন যে এক গ্রাম ডিএনএতে দুই পেটাবাইট ডেটা সংরক্ষণ করা সম্ভব, যা প্রায় ৩০ লাখ সিডির সমান।
আর ডিএনএতে ডিজিটাল তথ্য সংরক্ষণের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, ডিএনএটি সংরক্ষণের জন্য বিদ্যুৎ শক্তির প্রয়োজন পড়বে না, প্রয়োজন নেই নিয়মিত দেখাশোনারও। অন্ধকার, শুষ্ক ও শীতল পরিবেশে দীর্ঘ সময় টিকে থাকতে পারে ডিএনএ। এমন পরিবেশে থাকার কারণেই হাজার বছর পরেও অক্ষত অবস্থায় পাওয়া যায় ম্যামথের ডিএনএ।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও ঐতিহাসিক তথ্য উপাত্ত দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা সম্ভব। তবে খরচ অনেক বেশি হওয়ায় এখনই বড় পরিসরে এই প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হচ্ছে না। তবে নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কারের সঙ্গে সঙ্গে এর খরচ কমে আসবে এবং স্বল্প খরচে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।