মঙ্গলবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

ব্লাক লিস্ট কি এবং কেন?

ব্লাক লিস্ট বা কলো তালিকা কথাটি বাস্তব জীবনে অনেকে শুনে থাকি। তথ্য প্রযুক্তি বিশেষ করে ওয়েবে ব্লাক লিস্ট হলো – কোন ইউজার বা ওয়েবসাইট বা আইপির প্রবেশ অনধিকার তালিকা।
কোন ওয়েবসাইট বা আইপি ব্লাক লিস্ট অর্থ হলো আইপি টি বিভিন্ন সিস্টেমএ প্রবেশ করতে পারবে না। আপনার আইপি ব্লাক লিস্টেড হলে সেই আপপি থেকে ইমেইল পাঠালে যাদের ব্লাক লিস্ট তালিকায় আপনার আইপি তাদের মেইল সারভার মেইল গ্রহণ করবে না অনেক ক্ষেত্রে মেইলগুলো স্প্যাম বক্সে জমা হবে। আবার বিভিন্ন ব্রাউজারও ক্ষতিকর আইপি এবং ওয়েবসাইটের ব্লাকলিস্ট থাকে সেক্ষেত্রে সেই সব ব্রাউজারের কালো তালিকায় আপনার ওয়েবসাইটটি থাকলে উক্ত ব্রাউজার ব্যবহারকারীরা তাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে গেলে এক ধরনে নোটিস দেখবে। মজিলা ও ক্রোম ব্রাউজারে নিচের মতো দেখাবে।
আপনার আইপি বা ওয়েবস্ইট কি ব্লাকলিস্টেড? অনেক অনলাইন টুলের মধ্যে জনপ্রিয় একটি টুল হলো এমএক্সটুলবক্স্ এই টুলের মাধ্যমে সহজেই জেনে নিন কোন কোন প্রতিষ্ঠান আপনাকে ব্লাক লিস্টেড করেছে। নিচে একটি ব্লাক লিস্টেড আইপির স্ক্রিনসট দিলাম।
বিভিন্ন কারনে এই তালিকায় আপনার আইপির নাম উঠে যেতে পারে-
১. আপনার আ্ইপি/ওয়েবসাইট থেকে ই-মেইল মর্কেটিং এর উদ্দেশ্যে সয়ংক্রিয়ভাবে মেইল পাঠালে মেইল সারভার এবং জনপ্রিয় মেইল সার্ভিসগুলো খুব সহজেই আইপিগুলোকে বাছাই করতে পারে। স্প্যাম ডিটেক্ট করার বেশ কিছুসফটওয়্যার তাদের হতে আছে। খুব সহজেই আপনার আইপিটি কালো তালিকায় দেখতে পাবেন।
২. আপনার ওয়েবসাইটে ভাইরাস বা ট্রোজান আপলোড করলে ব্যবহারকারীর কম্পিউটার আক্রোমনের চেস্টাটিও সহজে ধরা পরতে পারে। অনেক ব্যবহারকারীই এন্টভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করে এবং আপনার সাইটথেকে যে আক্রমন হচ্ছে তা ডিটেক্ট করে তাদের ডাটাবেজে সংরক্ষণ করে। ফলে আপনার ওয়েবসাইটটি কালো তালিকায় যেতে পারে খুব সহজে।
৩. আপনার ওয়বসাইট থেকে ফিশিং করে থাকলে বা হ্যাকিং স্ক্রিপ্ট চালালেও আপনার আইপি সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞদের রিপোর্টের মাধ্যমে ব্লাক লিস্টেড হতে পারে।
ফিশিং এর উপরে ডিজে আরিফের বিস্তারিত লেখাটি পড়ে নিতে পারেন-
অনেকে ইচ্ছাকৃতভাবে এটা করে থাকে আবার অনেকের ওয়েবসাইট অনিচ্ছাকৃত কালো তালিকাভূক্ত হয়ে যেতে পারে। অনেকে বিভিন্ন টেমপ্লেট, থিম এবং ওয়েব স্ক্রিপ্ট ফ্রিতে পেয়ে সারভারে আপলোড করে এবং এর ভিতরে সিকিউরিটি সমস্যা থাকতে পারে- যেমন ফিশিং স্ক্রিপ্ট থাকলে আপনার ওয়েবসাইট দিয়ে অন্যে ফিশিং করে যাবে। অথবা ইমেইল স্ক্রিপ্ট থাকলে অন্যে হয়তো ইমেইল মার্কেটিং করে যাবে মহা আনন্দে। কিন্তু আপনার ওয়েবসাইটটি নিজের অজান্তেই কালো তালিকায় চলে যাবে। এজন্য যে কোন জায়গা থেকেই স্ক্রিপ্ট এনে সারভারে আপলোড করা থেকে বিরত খাকা জরুরী এবং সাইটের সিকিউরিটি গ্যাপগুলো চেক করে নেওয়া জরুরী।

IDM Backup Manager না দেখলে পচতাইবেন

আপনার পিসির windows দেওয়ার আগে আই,ডি,এম এ যদি কোনও আন কম্পিলিট ফইল
থাকে . তাহলে  IDM Backup Manager আপনি  ব্যাকআপ  নিয়ে পুনরায়
রিউসমি ডাউনলোড় করতে পারবেন
ডাউনলোড়  করতে এখানে কিল্ক করুন


Windows 8 এর বুটেবল ISO ফাইল তৈরি করার টিউটোরিয়াল

আজকে আমরা দেখে নিব কিভাবে উইন্ডোজ ৮ এর আইএসও ফাইল তৈরি করবেন। আইএসও ফাইল আপনি ডিভিডি তে রাইট করতে পারবেন এবং এটি বুটেবল হবে যার ফলে নিজে তৈরি করা আইএসও ফাইল আপনি ডিভিডি তে রাইট করে সেটি দিয়ে উইন্ডোজ ৮ সেটআপ দিতে পারবেন খুব সহজে। তাহলে আসুন দেখি টিউটোরিয়ালটি।
win8
1. প্রথমে ESD-TO-ISO.zip ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন।
download
2. এবার সেভ করে extract করুন। 3. এবার Unblock করে নিন ESD-TO-ISO.EXE ফাইলটি এবং ESD-TO-ISO.EXE ফাইল টি ওপেন করুন রাইট ক্লিক করে Run as administrator দিয়ে।
4. এবার Yes দিন (Windows 7/8) অথবা Continue (Vista)
5. এবার GO
Name:  ESD-1.jpg<br />
Views: 6656<br />
Size:  18.3 KB
6. ক্লিক Yes
Name:  ESD-2.jpg<br />
Views: 6650<br />
Size:  12.6 KB
7. এটি একটি ISO ফাইল তৈরি করবে ।
Click image for larger version
8. যদি create (burn) a bootable DVD দেন তাহলে এটি বুটেবল হবে অন্যথায় কেন্সাল করে দিন।
Name:  ESD-4.jpg<br />
Views: 6622<br />
Size:  26.7 KB
9. কাজ শেষ আমাদের তৈরি হয়ে গেছে উইন্ডোজ ৮ এর বূটেবল আইএসও ফাইল। Windows 8 এর Upgrade ISO ফাইলটি আছে C: ড্রাইভে যেমনঃ C:\WIN8x64.iso Click image for larger version

নিরাপদ থাকুন ভাইরাস থেকে একটিভ করুন ফায়ারয়াল ইন উইন্ডোজ ৮

উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল একটি মহান নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য ফিচার। ভাইরাস দূষিত সফটওয়্যার আপনার কম্পিউটার থেকে রক্ষা করার জন্য এটি সাহায্য করে, এবং এটি আপনার পিসি এক্সেস অননুমোদিত হওয়া থেকে হ্যাকারদের বাধা দেয়। সুতরাং এটা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের একটি ফিচার। বিশেষ পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে যে আপনার উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল চালু করা উচিত। শুধু নীচের সহজ ধাপ উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল অন করুন আপনার উইন্ডোজ ৮ অপারেটিং সিস্টেমে।
Step 1 - প্রথমে Search Box থেকে Control Panel ওপেন করুন। 

search box How to Enable Windows Firewall In Windows 8
Step 2 - এবার System And Security
system and security How to Enable Windows Firewall In Windows 8
Step 3 – ক্লিক করুন Windows Firewall
windows 8 firewall How to Enable Windows Firewall In Windows 8
Step 4 – এবার বাম পাশের মেনু থেকে Turn Windows Firewall On Or Off এ ক্লিক করুন।
turn-on-windows-firewall1
Step 5 - এবার Turn On Windows Firewall Private Network Settings অথবা Public Network settings থেকে বেছে নিন
turn-on-windows-8-firewall
Step 6 – এবার ক্লিক করুন Ok. এবং কাজ শেষ আপনি বের হয়ে আসুন।

কোন ধরণের কম্পিউটার হার্ডওয়্যার আছে জানা আছে? আসুন পরিচিত হই

একটি কম্পিউটারকে সাধারনত দুটি ভাগে ভাগ করা যায় যথা হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার। হার্ডওয়্যার হল সেই সব অংশ যা দৃশ্যত এবং ছোঁয়া যায়, যার কাঠামো আছে। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার হল কম্পিউটারের সেইসকল অংশ যেগুলো ছোঁয়া যায়, দেখা যায় যেমন মনিটর, মাউস, কেসিং, মাদারবোর্ড ইত্যাদি। কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের বিভিন্ন প্রকার যন্ত্রাশ দিয়ে একটি পারসোনাল কম্পিউটার তৈরি হয়। এরপর এতে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা হয় এবং ব্যবহারকারীর প্রয়োজন অনুসারে বিভিন্ন সফটওয়্যার ইন্সটল করা হয়।
hardware

হার্ডওয়্যারের শ্রেণী করণ


শ্রেণী বিভাগ অনেক ভাবেই করা যায় যেমন মাদারবোর্ড যন্ত্রাংশ ধরে, সেন্ট্রাল প্রসেসিং অংশ ধরে, প্রক্রিয়াকরণের ধাপ ধরে অথবা প্রত্যেকটি যন্ত্রাংশকে আলাদা আলাদা করে বনর্ণা দেয়া যায়। এখানে প্রক্রিয়াকরণের ধাপ অনুসরণ করে শ্রেণীকরণ করা হলঃ
  • ইনপুট যন্ত্রাংশ – যেসকল যন্ত্রাংশ দ্বারা কম্পিউটারকে নির্দেশ প্রদান করা হয় তাকে ইনপুট বলে। যেমন মাউস দ্বারা কম্পিউটারকে নির্দেশ দেয়া হয়। তাই মাউস একটি ইনপুট যন্ত্র।
  • প্রক্রিয়াকরণ যন্ত্রাংশ – যেসকল যন্ত্রাংশ দ্বারা কম্পিউটার প্রদত্ত নির্দেশ প্রসেস বা প্রক্রিয়া করে তাকে প্রসেসিং যন্ত্রাংশ বলে। যেমন মাউস দ্বারা যে নির্দেশ দেয়া হয় তা মাউস পোর্টের মাধ্যমে মাদারবোর্ডে পৌছে, এবং প্রসেস হয়। তাই মাদারবোর্ড একটি প্রক্রিয়াকরণ যন্ত্র।
  • আউটপুট যন্ত্রাংশ – যেসকল যন্ত্রাংশ দ্বারা কম্পিউটারকে প্রদত্ত নির্দেশের ফলাফল দেখা যায় তাকে আউটপুট বলে। যেমন মাউস দ্বারা কোন নির্দেশ দিলে তার ফলাফল কি হল তা মনিটরে দেখা যায়। তাই মনিটর একটি আউটপুট যন্ত্র।
  • সংরক্ষন যন্ত্রাংশগুলি – যে সকল যন্ত্রাংশ দ্বারা প্রক্রিয়াকৃত তথ্য বা ফলাফল সংরক্ষন করা হয় তাকে স্টোরেজ বা সংরক্ষন অংশ বা যন্ত্রাংশ বলে। যেমন সিডি রম। প্রক্রিয়াকৃত তথ্য সিডিরম দ্বারা খালি সিডিতে সংরক্ষন করা যায়

ইনপুট যন্ত্রাংশগুলো

সাধারণ নির্দেশ দেয়ার যন্ত্রগুলি

  • মাউস
  • অপটিক্যাল মাউস
  • ট্র্যাকবল
  • টাচস্ক্রীন
  • লাইট পেন
  • টাচপ্যাড

কিবোর্ড

  • ডিজাইনের ভিত্তিতে
    • কিউট্রি
    • এজাট্রি
    • ল্যাপটপ আকারের
    • থাম্ব আকারের
    • এরোগনমিক
    • ভাঁজ করা যায় এমন কিবোর্ড
  • সংযোগ এর ভিত্তিতে
    • পিএস/২
    • ইউএসবি
    • ব্লুটুথ
    • ইনফ্রারেড
    • রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি
  • বিশেষ কিবোর্ড
    • ইন্টারনেট
    • মাল্টিমিডিয়া ও গেমস
    • ভার্চুয়াল

খেলার যন্ত্রাংশ

  • জয়স্টিক
  • গেম প্যাড
  • গেম কন্ট্রোলার

ছবি এবং চলচিত্র’র যন্ত্রাংশ

  • ডিজিটাল ক্যামেরা
  • ওয়েবক্যাম
  • স্ক্যানার
  • ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার
  • বারকোড রিডার
  • থ্রীডি স্ক্যানার
  • লেজার রেন্জফাইন্ডার
  • আলট্রাসনোগ্রাফি

অডিও ইনপুট যন্ত্র

  • মাইক্রোফোন
  • মিডি কিবোর্ড

অন্যান্য যন্ত্রগুলি

  • ডিজিটাইজার পেন
  • ট্যাবলেট

প্রক্রিয়াকরণ যন্ত্রাংশগুলো

  • প্রসেসর
    • ইন্টেল প্রসেসর
      • পেন্টিয়াম ১
      • পেন্টিয়াম ২
      • পেন্টিয়াম ৩
      • পেন্টিয়াম ৪
      • পেন্টিয়াম ৪ ইক্সট্রিম
      • পেন্টিয়াম ডি
      • পেন্টিয়াম ইক্সট্রিম এডিশন
      • সেলেরন
      • পেন্টিয়াম ডুয়াল কোর (Dual Core)
      • কোর ডুয়ো
      • কোর ২ ডুয়ো
      • কোর ২ কোয়াড
      • কোর ২ ইক্সট্রিম
      • আই কোর
        • কোর আই ৩ (Core i3)
        • কোর আই ৫ (Core i5)
        • কোর আই ৭ (Core i7)
        • কোর আই ৯ (Core i9)
      • এটম (Atom)
      • সেনট্রিনো (Centrino)
      • সেনট্রিনো ২ (Centrino 2)
      • সেনট্রিনো ডুয়ো/সলো (Centrino Duo/Solo)
    • এএমডি (এডভান্স মাইক্রো প্রসেসর) প্রসেসর
      • ফেনম (Phenom)
        • ফেনম ২ এক্স৬ (Phenom II X6)
        • ফেনম ২ এক্স৪ (Phenom II X4)
        • ফেনম ২ এক্স৩ (Phenom II X3)
        • ফেনম ২ এক্স২ (Phenom II X2)
        • ফেনম ১ এক্স৩ (Phenom I X3)
        • ফেনম ১ এক্স৪ (Phenom I X4)
      • টারিয়ন (Turion)
        • টারিয়ন ২ আল্ট্রা (Turion II Ultra)
        • টারিয়ন ২ (Turion II)
      • এথলন (Athlon)
        • এথলন ২ এক্স২ (Athlon II X2)
        • এথলন নিও এক্স২ (Athlon Neo X2)
        • এথলন নিও (Athlon Neo)
      • সেমপ্রন (Sempron)
  • র‍্যাম (র‍্যানডম একসেস মেমোরি)
    • স্ট্যাটিক র‍্যাম (SRAM)
    • ডাইনামিক র‍্যাম (DRAM)
    • ফার্স্ট পেজ মোড ডাইনামিক র‍্যাম (FPM DRAM)
    • ইক্সটেনডেড ডেটা-আউট ডাইনামিক র‍্যাম (EDO DRAM)
    • সিঙ্ক্রনাইস ডাইনামিক র‍্যাম (SDRAM)
    • ডাবল ডেটা রেট সিঙ্ক্রনাইস ডাইনামিক র‍্যাম (DDR SDRAM)
    • র‍্যামবাস ডাইনামিক র‍্যাম (RDRAM)
    • ক্রেডিট কার্ড মেমোরি (Credit Card Memory)
    • পিসিএমসিআইএ মেমোরি কার্ড (PCMCIA Memory Card)
    • সিএমওএস র‍্যাম (CMOS RAM)
    • ভির‍্যাম (VRAM)
    • এসজি র‍্যাম (SGRAM)[১৬][১৭]
  • রম (রিড ওনলি মেমোরি)
    • ইপিরম (EPROM)
    • ইইপিরম (EEPROM)
      • ইএরম
      • ফ্ল্যাসরম
  • ভিডিও কার্ড
    • পিসিআই ইক্সপ্রেস (PCI Express)
    • এজিপি (AGP)
    • পিসিআই (PCI)
  • নেটওয়ার্ক যন্ত্রাংশ
    • মডেম
    • নেটওয়ার্ক কার্ড

আউটপুট যন্ত্রাংশগুলো

  • প্রিন্টার
    • লাইন প্রিন্টার(Line Printer)
    • ডেইজি হুইল (Daisy Wheel)
    • ডট মেট্রিক্স প্রিন্টার (Dot Matrix Printers)
    • ইন্কজেট প্রিন্টার (Inkjet Printers)
    • লেজার প্রিন্টার (Laser Printers)
    • স্ন্যাপশট প্রিন্টার (Snapshot Printer)
    • থার্মাল ওয়েক্স (Thermal Wax Printer)
  • স্পিকার
    • হেডফোন
  • মনিটর
    • এলসিডি (Liquid Crystal Display)
    • সিআরটি (Cathode Ray Tube)
    • টিটিএল (TTL monitor)
    • এইচডি
    • প্লাজমা (Plasma)
    • টাচস্ক্রিন
    • এলইডি (light-emitting diode)
    • ওএলইডি (Organic Light-Emitting Diode)
  • প্রোজেক্টর
  • সংরক্ষন উপযোগী সিডি/ ডিভিডি
  • আই/ও স্ট্রাকচার
    • এক্সপানশন বাস কার্ড এবং স্লট
    • পোর্ট
      • সিরিয়াল
      • প্যারালাল
      • এসসিএসআই
      • মিডি

স্টোরেজ যন্ত্রাংশগুলো

  • প্রাথমিক মেমোরি
    • রম
  • সহায়ক মেমোরি
    • অপটিকাল/ সিডি/ ডিভিডি/ বিডি রম
      • সিডি/ ডিভিডি
      • রিরাইটেবল সিডি/ ডিভিডি
      • ব্লু-রে
      • রাইটেবল ব্লু-রে
      • এইচডি ডিভিডি
    • ফ্লপি ডিস্ক
    • ইউএসবি ফ্লাস ড্রাইভ
      • পেন ড্রাইভ
      • এক্সটারনাল হার্ডড্রাইভ
    • টেপ ড্রাইভ
    • হার্ড ডিস্ক
    • র‍্যাম
    • সিমোস
    • পেপার টেপ
    • ম্যাগনেটিক টেপ
    • পাঞ্চ কার্ড
ব্লুটুথ (Bluetooth) ক্ষুদ্র পাল্লার জন্য প্রণীত একটি ওয়্যারলেস প্রোটোকল। এটি ১-১০০ মিটার দূরত্বের মধ্যে ওয়্যারলেস যোগাযোগের একটি পদ্ধতি। ব্লুটুথ-এর কার্যকরী পাল্লা হচ্ছে ১০ মিটার। তবে বিদ্যুৎ কোষের শক্তি বৃদ্ধি করে এর পাল্লা ১০০ মিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। ব্লুটুথ ২.৪৫ গিগাহার্টজ-এ কাজ করে। ৯০০ খ্রীস্টাব্দের পরবর্তী সময়ের ডেনমার্কের রাজা Harald Bluetooth-এর নামানুসারে এই প্রযুক্তির নামকরণ করা হয়েছে। ব্লুটুথ ১.০-এর তথ্য আদান-প্রদান-এর সর্বোচ্চ গতি ছিল সেকেন্ডে ১ মেগাবিট। বর্তমানে ব্লুটুথ ২.০-এর সর্বোচ্চ গতি হল সেকেন্ডে ৩ মেগাবিট।
bluetooth_services_big
ব্লুটুথ প্রোটোকল বাস্তবায়নকারী যন্ত্রাংশ বা ডিভাইসগুলি দ্বিমুখী সংযোগ স্থাপন করে কাজ করে। বর্তমানে কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, গেমিং কনসোল, ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রিন্টার, ল্যাপটপ, জিপিএস রিসিভার প্রভৃতি যন্ত্রাদিতে ব্লুটুথ প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে। এই প্রযুক্তিতে খুব কম বিদ্যুৎ খরচ হয়। এটি ক্ষুদ্র পাল্লার বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে প্রয়োগ করা হয়।

কিভাবে কাজ করে


ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে কম ক্ষমতা বিশিষ্ট বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য পাঠানো হয়। এই যোগাযোগ ব্যাবস্থায় ২.৪৫ গিগাহার্ট্‌জ (প্রকৃতপক্ষে ২.৪০২ থেকে ২.৪৮০ গিগাহার্ট্‌জ-এর মধ্যে)-এর কম্পাংক ব্যাবহৃত হয়। শিল্প, বিজ্ঞান এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাবহৃত যন্ত্রের জন্য উপরিউক্ত কম্পাংকের সীমাটি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। এখন প্রশ্ন হল যে ব্লুটুথ অন্যান্য তরঙ্গ নির্ভর যন্ত্রের কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করে কিনা? উত্তর হল “না”। কারণ ব্লুটুথ কর্তৃক প্রেরিত সিগন্যালের ক্ষমতা থাকে মাত্র ১ মিলিওয়াট, যেখানে সেল ফোন ৩ ওয়াট পর্যন্ত সিগন্যাল প্রেরণ করে। অর্থাৎ ব্লুটুথের নিম্ন ক্ষমতার সিগন্যাল উচ্চ ক্ষমতার সিগন্যালে কোন ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে পারে না।
ব্লুটুথ একসাথে ৮টি যন্ত্রের মধ্যে যোগাযোগ সাধন করতে পারে।তবে প্রত্যেকটি যন্ত্রকে ১০ মিটার ব্যাসার্ধের একই বৃত্তের মধ্যে অবস্থিত হতে হয়, কারণ ব্লুটুথ প্রযুক্তি চারিদিকে সর্বোচ্চ ১০ মিটার পর্যন্ত ক্রিয়াশীল থাকে।এখন প্রশ্ন যে, A যন্ত্রের সাথে B যন্ত্রের যোগাযোগের সময় কাছাকাছি অবস্থিত অপর দুটি যন্ত্র C ও D-এর মধ্যের ব্লুটুথ যোগাযোগ ব্যাবস্থা বাধাগ্রস্থ হয় কিনা?(কেননা দুই যন্ত্রযুগলই একই কম্পাঙ্কের ব্লুটুথ প্রযুক্তি ব্যাবহার করছে)উত্তর হল “না”। কারণ এই সমস্যা সমাধানের জন্য ব্লুটুথ একটি পদ্ধতি ব্যাবহার করে যা কিনা “spread-spectrum frequency hopping” নামে পরিচিত। এই পদ্ধতিতে একই সময়ে একাধিক যন্ত্রযুগল একই কম্পাঙ্ক ব্যাবহার করে না।ফলে একে অপরের যোগাযোগ ব্যাবস্থাতে বাধার সৃষ্টি করে না। এ পদ্ধতিতে কোন একটা যন্ত্র নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে অবস্থিত কম্পাঙ্ক হতে ৭৯ টি পৃথক পৃথক কম্পাঙ্ক এলোমেলোভাবে গ্রহণ করে ও একের পর এক পরিবর্তন করে। ব্লুটুথের ক্ষেত্রে, ট্রান্সমিটার প্রতি সেকেন্ডে ১৬০০ বার কম্পাঙ্ক পরিবর্তন করে।ফলে একাধিক ভিন্ন ভিন্ন যন্ত্রযুগলের মধ্যে একই সময়ে একই কম্পাঙ্ক-এর তথ্য প্রেরণ অসম্ভব বললেই চলে।
Bluetooth Profile
Class সর্বোচ্চ অনুমোদিত হ্মমতা সীমা
(আনুমানিক)
মিলিওয়াট (mW) ডেসিবেল (dBm)
প্রথম শ্রেণী ১০০ mW ২০ dBm ~১০০ মিটার
দ্বিতীয় শ্রেণী ২.৫ mW ৪ dBm ~১০ মিটার
তৃতীয় শ্রেণী ১ mW ০ dBm ~১ মিটার
বেশির ভাগ হ্মেত্রে দ্বিতীয় শ্রেণীর ডিভাইসের কার্যকরী সীমা সর্বাপেক্ষা ঘটনেতে প্রসারিত করা হয় যদি তারা প্রথম শ্রেণীর transceiver তে সংযোগ করে, একটি নিখাদ দ্বিতীয় শ্রেণীর নেটওয়ার্কে তুলনা করেছে। এইটি উচ্চতর সুবেদিতার দ্বারা সম্পন্ন করা হয় এবং প্রথম শ্রেণীর ডিভাইসের প্রেরণ অধিকারী।

সংষ্করণ তথ্য হার
সংষ্করণ ১.২ ১ Mbit/s
সংষ্করণ ২.০ + EDR ৩ Mbit/s
তথ্য সংগ্রহঃ ওয়িকিপেডিয়া এবং গুগল

নিজস্ব কক্ষপথেই উড়তে যাচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু-১

Dhakatimes24 satelliteদেশের প্রথম যোগাযোগ উপগ্রহ নিজস্ব কক্ষপথেই উড়তে যাচ্ছে । বাংলাদেশের প্রথম যোগাযোগ উপগ্রহের জন্য অরবিটাল স্লট (কক্ষপথে উপযুক্ত স্থান) পেতে রাশিয়ার সহযোগিতায় মিলেছে সম্মতি। অরবিটাল স্লট ভাড়া পেতে রাশিয়াভিত্তিক মহাকাশ যোগাযোগবিষয়ক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ইন্টারস্পুটনিকের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার প্রস্তুতি চলছে। চলতি বছরের জুলাই নাগাদ শুরু হতে পারে ‘বঙ্গবন্ধু-১’ স্যাটেলাইট প্রকল্প।
জানা গেছে, ডিপিপি (ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রফর্মা) চূড়ান্ত করার পর তা একনেকে পাঠানো হবে।
সূত্রমতে, ইন্টারস্পুটনিকের সঙ্গে আপাতত দুই মাসের জন্য ওই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একটি ননবাইন্ডিং চুক্তি হতে যাচ্ছে। এটা না হলে বিকল্প অরবিটাল স্লটটিও হাতছাড়া হতে পারে। প্রাথমিক এ চুক্তির পর পূর্ণাঙ্গ চুক্তি করা হবে।
এর আগে ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ) থেকে নিজস্ব কক্ষপথে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণে অনিশ্চয়তা দেখা দিলে রাশিয়ার কাছে আবেদন করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়। একইসঙ্গে এ-সংক্রান্ত প্রকল্পে প্রয়োজনীয় অর্থ সহায়তা পেতে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।
এ বিষয়ে এডিবি’র কাছ থেকেও কিছুটা নিশ্চয়তা পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু বকর সিদ্দিক। তবে এ-সংক্রান্ত মূল প্রকল্প শুরু হতে এখনো ছয় মাস লাগতে পারে বলে তিনি জানান।
প্রসঙ্গত, তিন বছরের মধ্যে মহাকাশে দেশের প্রথম যোগাযোগ উপগ্রহ ‘বঙ্গবন্ধু-১’ উৎক্ষেপণের লক্ষে গত ২৯ মার্চ বিটিআরসি এবং যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান স্পেস পার্টনারশিপ ইন্টারন্যাশনালের (এসপিআই) মধ্যে চুক্তি সই হয়।
চুক্তি অনুযায়ী, উপগ্রহ উৎক্ষেপণের জন্য বাজার পর্যবেক্ষণ, ব্যবসায়িক পরিকল্পনা, আইটিইউয়ের সঙ্গে তরঙ্গ সমন্বয়, স্যাটেলাইট সার্ভিস ডিজাইন, স্যাটেলাইট আর্কিটেকচারাল ডিজাইন, সিস্টেম ডিজাইন, দরপতত্র প্রস্তুত, ম্যানুফ্যাকচারিং ও সুষ্ঠুভাবে উৎক্ষেপণ পর্যবেক্ষণ এবং জনবল তৈরিতে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেবে।
চুক্তি সই করে এসপিআইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রুস ক্রাসলসকি বলেছিলেন, যোগাযোগ উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করার পর বাংলাদেশ প্রতিবছর প্রায় ৫০ মিলিয়ন $ আয় করতে পারবে।
আর বিটিআরসি’র হিসাবে, প্রতিটি টিভি চ্যানেল স্যাটেলাইটের ভাড়া বাবদ বছরে প্রায় দুই লাখ $ দিয়ে থাকে। বর্তমানে ১৯টি টিভি চ্যানেল ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান প্রায় ৪০ লাখ $ বিদেশী স্যাটেলাইট ভাড়া দিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করলে ভাড়া বাবদ খরচ হওয়া এই অর্থ সাশ্রয় হবে।

এক নিমিশেই মুছে ফেলুন অজানা সব FaceBook এর Adult/Dirty পোষ্ট

facewash
ইন্টারনেট ব্যবহার করি অথচ FACEBOOK.COM চিনিনা এর সংখ্যা যেমন কম নয়, ঠিক তেমনি এখানে ADULT/DIRTY ছবি/পোষ্ট TAG/UPLOAD এর সংখ্যাও নেহাত কম নয় । আপনি চান বা না চান কিন্তু আপনার অজান্তে আপনাকে হয়ত TAG করা হয়েছে যা আপনি নিজে বা আপনার পরিচত কেউ দেখুক সেটা আপনি অবশ্যই চাননা । কিন্তু যেটা আপনার অজান্তে হয়েছে সেটা অবশ্যই আপনাকে আপনার পরিচতদের কাছে আপত্তিকর ।
আর তাই আমি আপনার কাছে এমন এক যাদু উপস্থাপন করব যা আপনার জান্তে অজান্তে যত কিছু থাক সব আপনা আপনি মুছে যাবে । তো আসুন দেখি কি করে করব এই যাদু ।
১/ Go This Link- facewa.Sh
২/ Like This Apps + Allow Post Ur Wall & Scan Ur Facebook

আসুন জানি ওয়ার্ডপ্রেস ও এটির কোম্পানি সম্পর্কে

বর্তমানে অনেকগুলো কনটেন্ট মেনেজমেন্ট সিস্টেমের মাঝে বহুল জনপ্রিয় হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস। এটি দিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে অনেক কম সময় লাগে, কোনো কোডিং এর প্রয়োজন হয় না আর সবচেয়ে বড় বিষয় হলো এটি ফ্রী ও পরিচালনার জন্য কোডিং এর প্রয়োজন হয় না। এটির বিশাল সংগ্রহ জনপ্রিয়তার আর একটি অন্যতম কারণ। ওয়ার্ডপ্রেসের জনক হলেন MATT MULLENWEG তার তৈরি করা কোম্পানি Automattic বর্তমানে এই কোম্পানির দ্বারা ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে।
Automattic কোম্পানিটি যে শুধু ওয়ার্ডপ্রেস তৈরি করে বসে আছে তা কিন্তু নয়। আমাদেরকে তারা আরো নতুন কিছু প্লাটফর্ম, প্লাগিন উপহার দিয়েছে যার বেশির ভাগই ফ্রী। উদাহরণস্বরূপ:
Jetpack: এটি হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেসের তাদের তৈরি করা প্লাগিন সমষ্টি। প্লাগিন সমষ্টি বলার কারণ হলো এতে অনেকগুলো প্লাগিন একত্রে একটি প্লাগিন তৈরি করা হয়েছে।
VaultPress: এটি ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যাকআপের জন্য একটি প্লাগিন।
Akismet: ওয়ার্ডপ্রেস স্প্যাম মুক্ত রাখতে এটি অদ্বিতীয়।
Polldaddy: এটি সার্ভে অথবা প্রশ্নোত্তর তৈরি করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
VideoPress: নাম শুনেই বুঝতে পারছেন ইউটিউবের মত এটি ভিডিও আপলোড করার একটি সাইট।
Gravatar: আপনি যদি এই সাইটটিতে একটি একাউন্ট তৈরি করেন ও আপনার প্রোফাইলটি সম্পূর্ণ করেন (যেমন ছবি, আপনার ওয়েবসাইট, আপনার সোশ্যাল একাউন্ট যুক্ত করা, আপনার সম্পর্কে কিছু কথা, ইত্যাদি), তাহলে যে ইমেইল দিয়ে একাউন্টটি তৈরি করেছেন ঐ ইমেইল তাদের কোম্পানির তৈরি করা প্রতিটি সাইটে ব্যবহার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার তথ্যগুলো যুক্ত হয়ে যাবে।
IntenseDebate: বিভিন্ন ব্লগ সাইটগুলোতে কমেন্ট করার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়।
After the Deadline: এটি ওয়েবসাইট কন্টেন্টের বানান ও ব্যাকরণ পরীক্ষা করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
Plinky: এটি প্রশ্নোত্তর দেওয়ার একটি সাইট।
Code Poet: এটি একটি ব্লগ সাইট।
WordPress VIP: এটি একটি হোস্টিং সাইট।
BuddyPress: আমরা জানি ব্লগ সাইট তৈরি করার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস ছাড়া আর কোনো সহজ উপায় নেই। কিন্তু আপনি যদি ফেসবুকের মতো একটি সাইট তৈরি করতে চান? এটির সমাধান হচ্ছে এই প্লাগিন। এটিকে প্লাগিন বলবো নাকি আর একটি ওয়ার্ডপ্রেস বলবো বুঝতে পারছি না।
bbPress: ওয়ার্ডপ্রেসে যদি ফোরাম যুক্ত করতে চাই তবে এই প্লাগিনটি ব্যবহার করতে পারি।
GlotPress: এটি একটি ব্লগ সাইট। কিন্তু অনেকটা ফোরামের মতো।
P2 Theme: এটি একটি ব্লগ সাইট তৈরি করার আর একটি সিস্টেম। কিন্তু অনেকটা ফোরামের মতো।
Ping-o-Matic: সার্চ ইঞ্জিনে আপনার সাইটিকে দ্রুত পাইয়ে দেওয়ার জন্য আমরা পিং করি। এই কাজটি করার জন্যই এই সাইটটি।
WP for iOS: আইফোন অপারেটিং এর জন্য এই সাইটটি।
WP for Android: এনড্রয়েডের জন্য এই সাইটটি।
WP for BlackBerry: ব্লাকবেরীর জন্য এই সাইটটি।
WP for Windows Phone: উইন্ডোজ ফোনের জন্য এই সাইটটি।
Word Camp SF: এটি একটি ব্লগ সাইট।
এতক্ষণ ওয়ার্ডপ্রেসের আশেপাশে দিয়ে ঘুরছিলাম। কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে কিছু বলছিলাম না। এবার আর ওয়ার্ডপ্রেসের আশেপাশে দিয়ে ঘুরবো  না। আসুন জানি ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে। ওয়ার্ডপ্রেস এমন একটি কনটেন্ট মেনেজমেন্ট সিস্টেম যা দিয়ে যেকোনো ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্ভব। এমনকি ই-কমার্স ওয়েবসাইটও। দিন দিন ওয়ার্ডপ্রেসের জনপ্রিয়তা বেড়েই চলছে। ওয়ার্ডপ্রেসের দুইটি ভার্সন রয়েছে: wordpress.com ও wordpress.org এই দুইটির মাঝে কিছু মূল পার্থক্য নিচে দেওয়া হলো:
এটি তাদের নিজেদের সার্ভারে তৈরি করে ব্যবহার করতে হয় এবং তাদের দেওয়া সাব-ডোমেইন ব্যবহার করতে হয়। তবে আপনি চাইলে তাদের কাছ থেকে ডোমেইনও কিনতে পারেন অথবা আপনার ডোমেইন ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনার পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে। আপনি আপনার নিজস্ব ডোমেইন, সাব-ডোমেইন ও সার্ভার ব্যবহার করতে পারবেন। এমনকি আপনি চাইলেও তাদের সার্ভার ব্যবহার করতে পারবেন না। মানে আপনাকে আপনার নিজস্ব ডোমেইন, সাব-ডোমেইন ও সার্ভার ব্যবহার করতে হবে।
এটিতে সীমিত থিম বা টেম্পলেট রয়েছে যা আপনি আপনার ইচ্ছা মত পরিবর্তন বা পরিবর্ধন করতে পারবেন না। তবে এই সীমিত থিম বা টেম্পলেটের সংখ্যাও কম নয়। এটিতে অনেক থিম বা টেম্পলেট রয়েছে যা আপনি আপনার ইচ্ছা মত পরিবর্তন বা পরিবর্ধন করতে পারবেন। এমনকি আপনি আপনার পছন্দ মত থিম বা টেম্পলেট তৈরি করতে পারবেন।
এটি সম্পূর্ণ ফ্রী। এই কনটেন্ট মেনেজমেন্ট সিস্টেমটি ফ্রী। তবে ডোমেইন, হোস্টিং এর জন্য $$ দিতে হবে এবং আপনি যদি প্রিমিয়াম থিম বা টেম্পলেট অথবা প্লাগিন ব্যবহার করতে চান তবে অবশ্যই $$ লাগবে।
এটিতে আপনি বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন তবে তাদের নিয়ম মেনে। এটিতে আপনি আপনার ইচ্ছা মত বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন।
তাদের নিয়ম অনুসারে আপনাকে চলতে হবে। সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আপনি কখনই পাবেন না। এটি সম্পূর্ণ আপনার দুনিয়া। আপনি নিয়ম তৈরি করবেন, আপনিই ভাঙ্গবেন। কারো কিছু বলার নেই যদি এটি আপনারনিজস্ব ওয়েবসাইট হয়। কিন্তু যদি এইখানে অন্যান্য ইউজারের সম্পৃক্ততা থাকে তবে অবশ্যই কিছু নিয়ম তো থাকবেই, তাই না?
ওয়েবসাইটের নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে থাকবে, কিন্তু সাইটে তো নতুন কনটেন্ট আপনাকেই যুক্ত করতে হবে, তাই না? ওয়েবসাইটের নিয়ন্ত্রণ আপনার হাতে থাকবে। আপনি যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন। সাইটে কোনো সমস্যা হলে তা আপনাকেই সমাধান করতে হবে।
এইখানে সম্পূর্ণরূপে নিজের ব্র্যান্ড ব্যবহার করতে পারবেন না। তাদের ওয়েবসাইটের নাম এবং লিঙ্ক থাকবে। এইখানে আপনার পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে। আপনি আপনার ওয়েবসাইটে কি রাখবেন, কি রাখবেন না এটি সম্পূর্ণ আপনার বিষয়।
হাতে গোনা কিছু প্লাগিন ব্যবহার করতে পারবেন যেগুলো তাদের সাইটে রয়েছে। নতুন করে কিছু যুক্ত করতে পারবেন না। অসংখ্য প্লাগিন ব্যবহার করতে পারবেন যেগুলো তাদের সাইটে রয়েছে। এমনকি নতুন করে তৈরি করতে পারবেন এবং তা আপনার সাইটে যুক্ত করতে পারবেন।
আপনার সাইটের ব্যাকআপ তারা নিয়ন্ত্রণ করবে। আপনার সাইটের ব্যাকআপ আপনি নিয়ন্ত্রণ করবেন।
SSL ও নিরাপত্তা তারা নিয়ন্ত্রণ করবে। SSL ও নিরাপত্তা আপনি নিয়ন্ত্রণ করবেন।