শনিবার, ১৬ জুন, ২০১২

ব্যাঙের বিশ্রাম!

ব্যাঙ কেবল লাফালাফিতেই ব্যস্ত থাকে না, মাঝেমধ্যে আয়েশ করে তার বিশ্রামেরও প্রয়োজন পড়ে। কোনো ব্যাঙ যদি মানুষের মতো দুই পা ছড়িয়ে বসে বসে বিশ্রাম নেয়, দৃশ্যটি বেশ মজারই মনে হবে। ব্যাঙ নিয়ে গল্প-কাহিনি প্রচলিত থাকলেও ইন্টারনেটের যুগে ব্যাঙের নতুন আরেকটি কীর্তির কথা সম্প্রতি জানা গেছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক ভিডিওচিত্রে দেখা গেছে, একটি বেঞ্চের ওপর বসে ঠিক মানুষের মতোই পা ঝুলিয়ে বসে, হাত ছড়িয়ে দিয়ে আয়েশ করে বিশ্রাম নিচ্ছে একটি ব্যাঙ। মনে হচ্ছে, ঠিক যেন কোনো মানুষকে বসতে দেখে ব্যাঙটি তার বসার ভঙ্গি অনুকরণ করছে! অথবা অফিস থেকে ফিরে বেশ ক্লান্ত সে!
এক খবরে ইয়াহু অনলাইন জানিয়েছে, ভিডিওটি ইন্টারনেটে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ব্যাঙটির এভাবে বসা নিয়ে সন্দেহ তৈরি হলেও, ভিডিও পোস্টকারীর দাবি, ব্যাঙটিকে আঠা দিয়ে আটকে রাখা বা কোনো ধরনের ছলচাতুরী করা হয়নি। ব্যাঙটি এভাবেই বসে ছিল, পরে সে লাফ দিয়ে পানিতে ডুব দেয়।

এমআইটির কাঠের সেল ফোন

সম্প্রতি ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির (এমআইটি) শিক্ষার্থীরা ডু-ইট-ইয়োরসেলফ (ডিআইওয়াই) পদ্ধতিতে ঢাউস একটি কাঠের মোবাইল ফোন তৈরি করেছেন। এক খবরে হাফিংটন পোস্ট জানিয়েছে, কাঠের তৈরি এ মোবাইল ফোনের সাহায্যে কল ও এসএমএস করা যায়। এই মোবাইল ফোন সাধারণ সিম কার্ড সমর্থন করে।
মোবাইলটিতে রয়েছে বিশাল আকৃতির কাঠের কেস ও বড় বড় বাটন। কাঠের এ মোবাইল ফোনটি চাইলে যে কেউ যন্ত্রাংশ কিনে নিজেও তৈরি করতে পারবেন। এ প্রসঙ্গে এমআইটি জানিয়েছে, ‘ডু-ইট-ইয়োরসেলফ’ (ডিআইওয়াই) বা নিজের উদ্যোগে কাঠের মোবাইল ফোন তৈরিতে উত্সাহ দেবে তাদের এ প্রকল্পটি। শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোনের মতো প্রযুক্তিতে উত্সাহ দিতেই ডিআইওয়াই প্রকল্প চালু করেছে এমআইটি।
উল্লেখ্য, এর আগে লন্ডনের মিডলসেক্স ইউনিভার্সিটির প্রোডাক্ট অ্যান্ড ডিজাইন বিভাগের শিক্ষার্থী কিরণ-স্কট উডহাউস কাঠ ব্যবহার করে স্মার্টফোন তৈরির কথা জানিয়েছিলেন। অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত এই স্মার্টফোনের নাম দিয়েছিলেন ‘অ্যাডজিরো’।
পরিবেশবান্ধব কাঠের স্মার্টফোন চলতি বছরের শেষদিকে বাজারে আসতে পারে। ফোনটির দাম হতে পারে ১০০ ডলার।

সহজেই ওয়েব ঠিকানা আদান-প্রদান

নানা কারণে আমরা বিভিন্ন সাইটের লিংক আমরা বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করে থাকি । মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার ব্যবহার করে ইচ্ছে করলে অতি সহজেই যেকোনো ওয়েব পেইজের লিংক অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারবেন। এ জন্য আপনার লাগবে ‘অ্যাড দিস’ নামের একটি অ্যাড-অনস প্রোগ্রাম। এই অ্যাড-অনসটি
http://addons.mozilla.org/en-US/firefox/ addon/4076/ ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এর পর ব্রাউজার রিস্টার্ট দিন। এখন আপনার কাঙ্খিত ওয়েবপেইজে গিয়ে মাউসের ডান ক্লিক করে Add this অপশনে গেলেই ফেসবুক,ু টুইটার, গুগল বাজ, ব্লগারসহ জনপ্রিয় বিভিন্ন সাইটের ঠিকানা তালিকা পাওয়া যাবে, এখান থেকে সহজেই যেকোন লিংক সরাসরি শেয়ার করতে পাবেন। সরাসরি ইমেইলের মাধ্যমে শেয়ার করার ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়াও পছন্দের ওয়েবপেজটি সরাসরি প্রিন্ট করে বের করতে পারবেন। কোন কোন সাইটে আপনি শেয়ার করতে পারবেন তার তালিকা দেখতে tools/addon/addthis/option অপশনে যান।

জাল বুনবে মাকড়সা রোবট!

ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির মিডিয়া ল্যাবের গবেষকেরা এমন এক ধরনের রোবট মাকড়সা তৈরি করেছেন, যা জাল বুননে সক্ষম। গবেষকদের বরাতে এক খবরে এমএসএনবিসি জানিয়েছে, প্রাকৃতিক মাকড়সার মতোই জাল বুনতে পারে এই রোবট মাকড়সা। এ ধরনের রোবটের এটি প্রথম প্রজন্ম।
মাকড়সা রোবটটি পরীক্ষা করতে গবেষকেরা রোবটটিতে আগে থেকেই জাল বোনার প্রোগ্রাম চালু করে রাখেন। তাঁরা রোবটটিকে জাল বোনার হুকযুক্ত একটি বাক্সে চালু করে দেখেছেন এটি প্রোগ্রাম মেনে নিখুঁতভাবে জাল বুনতে সক্ষম হয়েছে।
বর্তমানে গবেষকেরা রোবটটিকে স্বয়ংক্রিয় করে তোলার জন্য কাজ করছেন। রোবটটি স্বয়ংক্রিয় করতে সফল হলে এটি নিজে থেকেই নকশা ও জাল বুনতে সক্ষম হবে।
গবেষকেরা আশা করছেন, মাকড়সা রোবট নির্মাণকাজ বা পণ্য উত্পাদনের কাজেও ব্যবহার করা যাবে।

ইন্টারনেটের সবচেয়ে ভয়ংকর স্থান

ইন্টারনেটে কোন ওয়েবসাইটগুলোতে বেশি ভাইরাস থাকে? সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সিমানটেক জানিয়েছে, ধর্মতত্ত্ববিষয়ক ওয়েবসাইটগুলোই এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভয়ংকর স্থান। কেননা, সে ওয়েবসাইটগুলোতেই থাকে সবচেয়ে বেশি ভাইরাস।
সিমানটেক সম্প্রতি ‘ইন্টারনেট সিকিউরিটি থ্রেট’ নামের একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ২০০ দেশের তথ্য বিশ্লেষণ করে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে সিমানটেক। প্রতিবেদনে সিমানটেক জানিয়েছে, ধর্মতত্ত্ব নিয়ে যেসব সাইট তৈরি, সে ওয়েবসাইটগুলো ম্যালওয়্যার ভর্তি। ওয়েবসাইটগুলো ব্রাউজ করা হলে বা কোনো লিংকে ক্লিক করলে কম্পিউটার ভয়ংকর সব ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
এ প্রসঙ্গে সিমানটেকের বরাতে টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, পর্ন সাইটগুলোর তুলনায় ধর্মতত্ত্ববিষয়ক সাইটগুলোতে তিনগুণ পর্যন্ত ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। পর্নোগ্রাফির ওয়েবসাইটগুলো ভাইরাসের স্থান হিসেবে তালিকার ১০ নম্বরে অবস্থান করছে। সাধারণত, পর্নোগ্রাফির সাইটগুলোকে ম্যালওয়্যারের ভান্ডার হিসেবে মনে করা হয়। এসব সাইট থেকে তথ্য চুরি করে হ্যাকাররা অর্থও উপার্জন করে। তবে বর্তমানে পর্নোগ্রাফির সাইট ব্রাউজের ক্ষেত্রে সচেতনতা বেড়েছে; পাশাপাশি এ ধরনের সাইটগুলোতে ভাইরাসের প্রকোপও কমছে।
সিমানটেক জানিয়েছে, ২০১১ সালে ৪০ কোটি ৩০ লাখ ভাইরাস কম্পিউটারে আঘাত করেছিল। এ সময় ভাইরাস আক্রমণ বেড়েছিল ৮১ শতাংশ। এ কারণেই ২০১১ সালকে ইয়ার অব দ্য হ্যাক বা হ্যাকের বছর বলা হয়। সিমানটেক জানিয়েছে, ২০১২ সাল হবে মোবাইল হ্যাকের বছর।

ইন্টারনেটে পাঁচ বিষয় প্রকাশে মানা!

ইন্টারনেটে ব্যক্তিগত বিষয় প্রকাশে আগ্রহের কমতি নেই অনেকেরই। তরুণ ব্যবহারকারীদের আগ্রহটা যেন একটু বেশিই। তবে এ অতি উত্সাহে ঝুঁকিও থাকে যথেষ্ট। ব্যক্তিগত এমন অনেক বিষয়ই রয়েছে, যেগুলো প্রকাশে কারও ব্যক্তিত্বের দুর্বলতাই ফুটে ওঠে। তাই ইন্টারনেটে পাঁচটি বিষয় প্রকাশে মানা করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
ইন্টারনেটে যে বিষয়টি প্রকাশে অনেকেই আপত্তি করেন, তার অন্যতম অন্তরঙ্গ ছবি বা ভিডিও। এ ধরনের ছবি বা ভিডিও প্রকাশ বিপজ্জনক। কারণ ওই ব্যক্তির কোনো বিষয় প্রকাশের বহু বছর পরও তাঁর বন্ধু বা পরিচিত মহলে এটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে, যা প্রকাশকারীর জন্য বিব্রতকর।
ইদানিং অনেকেই তাঁদের ফোন নম্বর ও ব্যক্তিগত ঠিকানা তাঁদের বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটের পৃষ্ঠায় দিয়ে থাকেন। এতে তাঁর সঙ্গে বিভিন্নজনের সম্পর্ক বাড়ে। তবে বিপরীতে সমস্যা হলো, শত্রুরা ঠিকানা পেয়ে সেটির অপব্যবহার করতে পারে। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে ব্যক্তিগত জীবন।
কথায় আছে ‘ইটটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয়’। এ বাস্তবতা ইন্টারনেটের জগতেও। আপনি যদি কারও নামে অভিযোগ করে কিছু প্রকাশ করেন, সেও আপনার নামে বিপরীত কিছু প্রকাশ করতে পারে। এ রকম কিছু আপনার জন্য সম্মানহানিকর।
অনলাইনের মাধ্যমে বিল পরিশোধ এখন আর নতুন বিষয় নয়। তবে নির্ধারিত ওয়েবসাইটের নিজের অ্যাকাউন্ট নম্বর কিংবা সেটির পিন কোড প্রকাশ করা অতিশয় বোকামি। এতে যে কেউ এর অপব্যবহার করতে পারেন।
বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ সাইটে অনেকেই তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্যাবলি কয়েক মিনিট পর পর হালনাগাদ করেন। এতে তাঁদের অনুভূতি প্রকাশ হয়, তবে বিপদ থাকে যথেষ্ট। কারণ কেউ যদি আবেগাপ্লুত হয়ে বলে ফেলেন, ‘আমি এখন পানশালায় যাচ্ছি’, তাহলে সেটি হতে পারে তার জন্য অপমানজনক।

ছাতা দিয়েই মোবাইল চার্জ !!!!!!!!!!!!!!!!

ভোডাফোন ও যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকেরা যৌথভাবে আধুনিক প্রযুক্তির বিশেষ একটি ছাতা উদ্ভাবন করেছেন, যা সৌরশক্তি ব্যবহার করে মোবাইল চার্জ করতে পারে। এ ছাতার নাম ব্রুস্টার ব্রোলি। এক খবরে হাফিংটন পোস্ট জানিয়েছে, আধুনিক প্রযুক্তির ব্রুস্টার ব্রোলিতে মাইক্রো অ্যান্টেনা, এলইডি টর্চ, নমনীয় সৌর প্যানেল, এমনকি স্মার্টফোন রাখারও সুবিধা রয়েছে।
ভোডাফোনের কর্মকর্তারা জানান, ছাতা মেলে রোদে গেলে এর ওপরে বসানো সৌর প্যানেলগুলো সৌরশক্তির সাহায্যে তিন ঘণ্টার মধ্যেই মোবাইলের ব্যাটারিকে সম্পূর্ণ চার্জ করতে পারে। ছাতাটির কাঠামো কার্বন ফাইবারে তৈরি হওয়ায় সহজে এর মধ্যে বাতাস ঢুকতে পারে না।
গবেষক কেনেথ থং ব্রুস্টার ব্রোলি ছাতা প্রসঙ্গে জানান, ছাতায় ব্যবহূত সৌর কোষগুলো সহজে ভাঁজ করা যায়। আলোক শক্তিকে বিদ্যুত্ শক্তিতে রূপান্তরিত করতে ছাতার মধ্যে শক্তিশালী ফটোভোল্টিক সেমিকন্ডাক্টার ব্যবহার করা হয়েছে। ছাতার হাতলের কাছে রয়েছে ইউএসবি পোর্ট ও সরাসরি ব্যাটারি চার্জ করার সুবিধা।
ব্যস, এখন থেকে ছাতায়ই হবে মোবাইল চার্জ। অবশ্য ঠিক কবে নাগাদ এই ছাতা বাজারে আসছে, সে খবর এখনো স্পষ্ট করে জানায়নি ভোডাফোন কর্তৃপক্ষ কিংবা গবেষকেরা। সুতরাং, আপাতত এ ছাতার অপেক্ষাতেই থাকতে হচ্ছে এর গ্রাহকদের।

Friend Request in Facebook in a short way

Just go to this link or address and u will find ur friend request and their is another option to cancel ur friend request  http://apps.facebook.com/ friendrequests

হা হা হা ‘স্যামসাং ফেসবুক’ ভিত্তিহীন!

ফেসবুক এর মত নাকি সামসাং ও নাকি সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট তৈরি করছে  সাম্প্রতিক এ গুজব আনুষ্ঠানিকভাবেই উড়িয়ে দিল দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠানটি। ১৫ জুন এক খবরে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল জানিয়েছে, সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট আনার খবরটি ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছে স্যামসাং কর্তৃপক্ষ।চলতি সপ্তাহে ইন্টারনেটজুড়ে এ খবর ছড়িয়ে পড়েছিল যে ফেসবুকের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামতে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট তৈরি করছে স্যামসাং। এক খবরে ফক্স নিউজ জানিয়েছিল, ২০১৩ সালের প্রথম ভাগেই ‘স্যামসাং ফেসবুক’ নামে সামাজিক যোগাযোগের একটি ওয়েবসাইট চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ান এ মোবাইল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান।প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, এ ধরনের কোনো ওয়েবসাইট তৈরির বা চালানোর আদৌ কোনো পরিকল্পনা নেই তাদের।যা মনে হয় তাই বললেই হল !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!