অনেক সময় পেনড্রাইভে ভাইরাস থাকলেও তা শনাক্ত করা যায় না। তবে চাইলে সহজেই পেনড্রাইভের ভাইরাস শনাক্ত করা যায়। এ জন্য আপনার ইউএসবি পোর্টে পেনড্রাইভটি যুক্ত করুন। এখন Start/run-এ গিয়ে cmd লিখে কমান্ড অপশন খুলুন। এবার মাই কম্পিউটারে ঢুকে আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার কোনটি তা জেনে নিন। যেমন ড্রাইভ লেটার যদি L হয়, তবে কমান্ড অপশনে L: লিখে এন্টার করুন। এরপর dir/w/o/a/p কমান্ডটি হুবহু লিখে এন্টার করুন। এখন পেনড্রাইভে থাকা ফাইলের তালিকা দেখা যাবে। তালিকায় Bha.vbs , Iexplore.vbs, RVHost.exe, Ravmon.exe, New_Folder.exe, Autorun.inf ইত্যাদি নামের কোনো ফাইল বা *.exe কোনো ফাইল আছে কি না, দেখুন। যদি এ রকম কোনো ফাইল দেখতে পান, তাহলে attrib -h -r -s -a *.* লিখে এন্টার করুন। এখন del filename কমান্ড লিখে আবার এন্টার করুন। filename-এর জায়গায় ওই ফাইলের নাম হুবহু লিখতে হবে। যদি Autorun.inf ফাইলটি মুছতে চান, তাহলে del Autorun.inf লিখে এন্টার চাপুন। এভাবে আপনি পেনড্রাইভের সন্দেহজনক ফাইলগুলো মুছে ফেলতে পারেন। এ ছাড়া, সম্ভব হলে সর্বোচ্চ সুরক্ষার জন্য নিয়মিত হালনাগাদ অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার পেনড্রাইভ সম্পূর্ণ স্ক্যান করুন।
From this blog you can find some information's that related to computer ,media,electronics,movies,songs,interesting news,worlds current facts,medical,sports news and so on.
রবিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩
কিছু ছোট সফটওয়্যার ,আপনার কাজে আসবে ৯৯% (বিশ্বাস না হলে একবার পোস্টটি দেখুন)
ছবি+ফাইল (সাইজঃ ৩০৭ কেবি)
আগেও হয়েসে , সেটা “jpg image এর ভিতর কিভাবে প্রয়োজনীয় ফাইল লুকিয়ে রাখবেন’’ এই নামে
কিন্তু সেটা সফটওয়্যার ছাড়া, আর আমি দেখাব সফটওয়্যার দিয়ে...
১) প্রথমে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করুন এখানে ক্লিক করুন

৩) এবার যে ফাইলটি ছবির ভিতর লুকিয়ে রাখবেন সেটি রার (rar) ফরম্যাট এ কম্পপ্রেস করুন
এবং নিবাচিত করুন

৫) ওকে প্রেস করুন......কাজ শেষ
৬) ফাইল টি তে ক্লিক করলে ছবি ওপেন হবে
৭) আর ছবিটি কে ওপেন উইথ winrar/7zip দিলে আপনার লুকান ফাইল দেখতে পারবেন...।
[এখানে ক্লিক করবেন না]
উইন্ডোজ এর startup সাউন্ড পরিৱতন করুন (size:2.60 mb)
২) এবার আপনার পছন্দের মিউজিক ফাইল টি সিলেক্ট করুন ফাইল টি wmv
ফরম্যাট এর হতে হবে। ডাউনলোড করা ফোল্ডার এ কিছু সাউন্ড ফাইল পাবেন

৩)play তে ক্লিক করুন। আপনার দেয়া ফাইল টি প্লে হলে কাজ শেষ
উইন্ডোজ ৭ এর মত এক্সপি তে ওয়াল পেপার চেঞ্জার (size:326 kb)
১) প্রথমত আপনাকে যে কোন ড্রাইভে গিয়ে একটি ফোল্ডার তৈরি করতে হবে-এবার আপনার পচ্ছন্দের ছবি গুলো ঐ ফোল্ডারে যোগ করবেন।

২) এবার সফট ওয়্যারটি ওপেন করে Add বাটনে ক্লিক করে আপনার তৈরি করা ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিন। যে ড্রাইভটা আসবে সেখানে টিক মার্ক দিন। (যেমন উপরের ছবিতে-D:/Bitmap)

৩) এবার Option এ- ক্লিক করে সেটিংস ঠিক করে দিন। Ok করুন। এবার উপভোগ করুন। ভূলেও আপডেট করবেন না। এই কাজটি এক্সপি সিস্টেমে করা হয়েছে আমি নিজেও ব্যবহার করছি।
আপনার কম্পিউটার ছেলে না মেয়ে(size:151 bytes)
২) ক্লিক করে ওপেন করুন
৩) ছেলে কণ্ঠ শুনতে পেলে আপনার কম্পিউটার ছেলে
আর মেয়ে কণ্ঠ শুনতে পেলে আপনার কম্পিউটার মেয়ে
[ভূত দেখতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন]
সেভেন ও ভিস্তায় God Mode এক্টিভেট করুন এবং উপভোগ করুন সুপার কন্ট্রোল প্যানেলঃ
১. ডেক্সটপের যেকোনো খালি যায়গায় একটি নিউ ফোল্ডার (New Folder) খুলুন,
২. এবার এটি রিনেম করুন এই নামেঃ GodMode.{ED7BA470-8E54-465E-825C-99712043E01C}
৩. এন্টার প্রেস করুন।

ব্যাস গড মোড রেডি। এখন এটাকে নিজের মত ব্যবহার করতে পাবেন। এটি উইন্ডোজ সেভেন ও ভিস্তা তে কাজ করবে।
ফেসবুক স্ট্যাটাস
▀██▀─▄███▄─▀██─██▀██▀▀█
─██─███─███─██─██─██▄█
─██─▀██▄██▀─▀█▄█▀─██▀█
▄██▄▄█▀▀▀─────▀──▄██▄▄█ এরকম আর্ট চাইলে ক্লিক করুন
২) এরকম লিখতে চাইলে ক্লিক করুন
আপনার উইন্ডোজ ভাল না খারাপ জানতে, একটি ফোল্ডার খুলন এবং নাম দিন
Con যদি ফোল্ডার টির নাম con দিতে পারেন তাহলে আপনার উইন্ডোজ খারাপ আর যদি না
তাহলে আপনার উইন্ডোজ ভাল
[উপরের নিয়মটি শুধু ফ্যান করার জন্য, এর মাধ্যমে উইন্ডোজ যাচাই করা যায় না]
না জানা থাকলে জেনে নেই ফেসবুক এর ইতিহাস ও বর্তমান আবস্থা
ফেইসবুক( ইংরেজি):Facebook) বিশ্ব-সামাজিক
আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি ওয়েবসাইট, যা ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি ৪
তারিখে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটিতে ফ্রিতে সদস্য হওয়া যায়। এর মালিক হলো
ফেইসবুক ইনক। ব্যবহারকারীগণ বন্ধু সংযোজন, বার্তা প্রেরণ এবং তাদের
ব্যক্তিগত তথ্যাবলী হালনাগাদ ও আদান প্রদান করতে পারেন, সেই সাথে একজন
ব্যবহারকারী শহর, কর্মস্থল, বিদ্যালয় এবং অঞ্চল-ভিক্তিক নেটওয়ার্কেও
যুক্ত হতে পারেন। শিক্ষাবর্ষের শুরুতে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যকার উত্তম জানা
শোনাকে উপলক্ষ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক প্রদত্ত বইয়ের নাম থেকে
এই ওয়েবসাইটটির নামকরণ করা হয়েছে।
বরতমানে ফেসবুক আলেক্সা রাঙ্কিং ২ নম্বর এ আছে। মার্ক জাকারবার্গ হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন তার কক্ষনিবাসী ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ের ছাত্র এডওয়ার্ডো সেভারিন, ডাস্টিন মস্কোভিত্স এবং ক্রিস হিউজেসের যৌথ প্রচেষ্টায় ফেইসবুক নির্মাণ করেন। ওয়েবসাইটটির সদস্য প্রাথমিকভাবে হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, কিন্তু পরে সেটা বোস্টন শহরের অন্যান্য কলেজ, আইভি লীগ এবং স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়। আরো পরে এটা সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, হাই স্কুল এবং ১৩ বছর বা ততোধিক বয়স্কদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
২০০৪: ফেসম্যাস হতে অনুপ্রাণিত হয়ে ২০০৪ এর জানুয়ারিতে মার্ক তার নতুন সাইট এর কোড লেখা শুরু করেন এবং ফেব্রুয়ারিতে হার্ভার্ডের ডরমিটরিতেদিফেসবুক এর (thefacebook.com) উদ্বোধন করেন। শিঘ্রই মার্ক জাকারবার্গ এর সাথে যোগ দেন ডাস্টিন মস্কোভিৎজ (প্রোগ্রামার), ক্রিস হুগেস ও এডোয়ার্ডো স্যাভেরিন (ব্যবসায়িক মুখপাত্রও) এবং অ্যান্ডরু ম্যাককলাম (গ্রাফিক্ আর্টিস্ট)। জুনে প্যালো আল্টোতে অফিস নেওয়া হয়। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০ লাখে পৌঁছায়।
২০০৫: আগস্টে ‘দ্য ফেসবুক ডটকম’ নাম পাল্টে কোম্পানির নাম রাখা হয় শুধু ‘ফেসবুক’। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫৫ লাখ।
২০০৬: কৌশলগত কারণে আগস্টে ফেসবুকের সঙ্গে মাইক্রোসফট সম্পর্ক স্থাপন করে। সেপ্টেম্বর থেকে সর্বসাধারণের জন্য ফেসবুক উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। আগে শুধু বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরাই ছিলেন এর ব্যবহারকারী। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় এক কোটি ২০ লাখে।
২০০৭: ফেব্রুয়ারিতে ভার্চুয়াল গিফট শপ চালু হয়। এপ্রিলে ব্যবহারকারীর সংখ্যা পৌঁছায় দুই কোটি।
২০০৮: কানাডা ও ব্রিটেনের পর ফেব্রুয়ারিতে ফ্রান্স ও স্পেনে ফেসবুকের ব্যবহার শুরু হয়। এপ্রিলে ফেসবুক চ্যাট চালু হয়। আগস্টে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১০ কোটিতে।
২০০৯: জানুয়ারিতে ব্যবহারকারী ১৫ কোটি। ডিসেম্বরে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩৫ কোটিতে।
২০১০: ফেব্রুয়ারিতে যে সংখ্যা ছিল ৪০ কোটি, জুলাইয়ে সেই সংখ্যা ৫০ কোটি ছাড়িয়ে যায়। আর ডিসেম্বরে এ সংখ্যা ৫৫ কোটি।
দেশ আনুযাহি বাবহার কারি
বরতমানে ফেসবুক আলেক্সা রাঙ্কিং ২ নম্বর এ আছে। মার্ক জাকারবার্গ হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন তার কক্ষনিবাসী ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ের ছাত্র এডওয়ার্ডো সেভারিন, ডাস্টিন মস্কোভিত্স এবং ক্রিস হিউজেসের যৌথ প্রচেষ্টায় ফেইসবুক নির্মাণ করেন। ওয়েবসাইটটির সদস্য প্রাথমিকভাবে হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, কিন্তু পরে সেটা বোস্টন শহরের অন্যান্য কলেজ, আইভি লীগ এবং স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়। আরো পরে এটা সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, হাই স্কুল এবং ১৩ বছর বা ততোধিক বয়স্কদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
ইতিহাস
মার্ক জুকারবার্গ ,হার্ভার্ড এ তার ২য় বর্ষ চলাকালীন সময়ে, অক্টবার ২৮, ২০০৩ এ তৈরি করেন ফেসবুকের পূর্বসূরি সাইট ফেসম্যাস। এতে তিনি হার্ভার্ডের ৯ টি হাউস এর শিক্ষার্থীদের ছবি ব্যাবহার করেন। তিনি দুইটি করে ছবি পাশাপাশি দেখান এবং হার্ভার্ডের সব শিক্ষারথিদের ভোট দিতে বলেন। কোন ছবিটি হট আর কোনটি হট নয়। ' হট অর নট ' । এজন্য মার্ক জুকারবার্গ হার্ভার্ডের সংরক্ষিত তথ্য কেন্দ্রে অনুপ্রবেশ বা হ্যাঁক করেন। ফেসম্যাস সাইট এ মাত্র ৪ ঘণ্টায় ৪৫০ ভিজিটর ২২০০০ ছবিতে অন লাইন এর মাধ্যমে ভোট দেন।২০০৪: ফেসম্যাস হতে অনুপ্রাণিত হয়ে ২০০৪ এর জানুয়ারিতে মার্ক তার নতুন সাইট এর কোড লেখা শুরু করেন এবং ফেব্রুয়ারিতে হার্ভার্ডের ডরমিটরিতেদিফেসবুক এর (thefacebook.com) উদ্বোধন করেন। শিঘ্রই মার্ক জাকারবার্গ এর সাথে যোগ দেন ডাস্টিন মস্কোভিৎজ (প্রোগ্রামার), ক্রিস হুগেস ও এডোয়ার্ডো স্যাভেরিন (ব্যবসায়িক মুখপাত্রও) এবং অ্যান্ডরু ম্যাককলাম (গ্রাফিক্ আর্টিস্ট)। জুনে প্যালো আল্টোতে অফিস নেওয়া হয়। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০ লাখে পৌঁছায়।
২০০৫: আগস্টে ‘দ্য ফেসবুক ডটকম’ নাম পাল্টে কোম্পানির নাম রাখা হয় শুধু ‘ফেসবুক’। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫৫ লাখ।
২০০৬: কৌশলগত কারণে আগস্টে ফেসবুকের সঙ্গে মাইক্রোসফট সম্পর্ক স্থাপন করে। সেপ্টেম্বর থেকে সর্বসাধারণের জন্য ফেসবুক উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। আগে শুধু বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরাই ছিলেন এর ব্যবহারকারী। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় এক কোটি ২০ লাখে।
২০০৭: ফেব্রুয়ারিতে ভার্চুয়াল গিফট শপ চালু হয়। এপ্রিলে ব্যবহারকারীর সংখ্যা পৌঁছায় দুই কোটি।
২০০৮: কানাডা ও ব্রিটেনের পর ফেব্রুয়ারিতে ফ্রান্স ও স্পেনে ফেসবুকের ব্যবহার শুরু হয়। এপ্রিলে ফেসবুক চ্যাট চালু হয়। আগস্টে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১০ কোটিতে।
২০০৯: জানুয়ারিতে ব্যবহারকারী ১৫ কোটি। ডিসেম্বরে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩৫ কোটিতে।
২০১০: ফেব্রুয়ারিতে যে সংখ্যা ছিল ৪০ কোটি, জুলাইয়ে সেই সংখ্যা ৫০ কোটি ছাড়িয়ে যায়। আর ডিসেম্বরে এ সংখ্যা ৫৫ কোটি।
কোম্পানি মালিকানা
মার্ক জুকারবার্গ - ২৪%, এক্সেল পার্টনার -১০%, ডিজিটাল স্কাই টেকনোলোজিস - ১০%, ডাস্টিন মস্কোভিৎজ - ৬%, এডোয়ার্ডো স্যাভেরিন - ৫%, শণ পার্কার - ৪%, মাইক্রোসফট - ১.৫%, কর্মচারী, বিভিন্ন তারকা (নাম অপ্রকাশিত) এবং বহির্ভূত মালিকানা ৩০%, অন্যান্য - ৯.৫% (বিস্তারিত ইংরেজি সংস্করণ এ)।দেশ আনুযাহি বাবহার কারি
Rank
|
Country
| Number of Users | Percentage |
World | 1,000,000,000 | 14.50% | |
1 | United States | 163,071,460 | 52.56% |
2 | Brazil | 64,552,420 | 33.09% |
3 | India | 61,499,220 | 5.24% |
4 | Indonesia | 47,067,860 | 29.37% |
5 | Mexico | 39,854,100 | 35.44% |
6 | Turkey | 32,408,540 | 41.65% |
7 | United Kingdom | 32,175,460 | 51.61% |
8 | Philippines | 30,094,560 | 30.12% |
9 | France | 25,307,820 | 39.07% |
10 | Germany | 25,063,880 | 30.64% |
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)