From this blog you can find some information's that related to computer ,media,electronics,movies,songs,interesting news,worlds current facts,medical,sports news and so on.
শুক্রবার, ১২ অক্টোবর, ২০১২
“ডায়বেটিস এর আদ্যোপান্ত”
“ডায়বেটিস এর আদ্যোপান্ত”ইন্সুলিনের কার্যপদ্ধতিঃ
আমরা যখন কোন খাদ্য গ্রহণ করি, হজম শেষে তা চিনি/সুগার/গ্লুকোস এ পরিণত হয়। এই চিনি প্রথমে রক্তে পৌছায়, এরপর রক্ত থেকে কোষে কোষে পৌছায়। কোষের ভিতরে এই চিনি থেকে শক্তি উতপাদন হয়। রক্ত থেকে কোষে চিনি পৌছানোর কাজে সাহায্য করে ইন্সুলিন নামক একটি হরমোন। চিনি যখন প্রথমে রক্তে পৌছায় তখন প্যানক্রিয়াস বা অগ্নাশয়ের একটি বিশেষ ধরণের কোষ (আইলেট অফ ল্যাঙ্গারহ্যান্
স) থেকে ইন্সুলিন তৈরী হয়। এই ইন্সুলিন তখন শরীরের প্রতিটা কোষে কোষে যেয়ে রক্তে চিনি থাকার খবর টা পৌছে দেয়। এই খবর পৌছানোর ব্যাপারটাও বেশ মজার। কোষের বহিরাবরনে “রিসেপ্টর” নামক একটি প্রোটিন থাকে। একটু মজা করে বলি, ধরে নিন “রিসেপ্টর” গুলো হলো কোষ নামক বাড়ির জানালার মত। ইন্সুলিন যেন সেই বাড়িতে টোকা দিয়ে বলে, “বাড়িতে কে আছেন? রক্তে অনেক চিনি আছে, বাড়িতে ঢোকানোর ব্যবস্থা করেন”, এই সিগনালের পরিপ্রেক্ষিতে কোষের গায়ে “গ্লুকোস ট্রান্সপোর্টার (GLUT)” নামক দরজা খুলে যায়। এই দরজা দিয়েই কোষের ভিতর চিনি প্রবেশ করে। এবং তারপর কোষের ভিতর এই চিনি ভেঙ্গে শক্তি উতপাদিন হয়। ডায়বেটিস এর টাইপঃ
ডায়বেটিস মূলত দুই ধরণের- টাইপ ১ ও টাইপ ২।
>টাইপ ১ ডায়বেটিস হলো বংশগত এবং কম বয়সেই এই রোগটা দেখা দেয়। এই ধরণের ডায়বেটিস এর কারণ হলো অগ্নাশয়েরইন্সুলিন উতপাদনকারী কোষগুলো নষ্ট হয়ে যাওয়া। ফলে, শরীরে পর্যাপ্ত ইন্সুলিন তৈরী হয়না। তাই খাওয়ার পরে যখন রক্তে চিনির পরিমাণ বেড়ে যায়, তা কোষে কোষে ঢুকানোর কোন ব্যবস্থাই শরীরে থাকেনা। ফলে চিনি রক্তেই রয়ে যায়।
>টাইপ ২ ডায়বেটিসে, অগ্নাশয়ও ঠিক থাকে, ইন্সুলিনও তৈরী হয়, কিন্তু কোষে কোষে থাকা “রিসেপ্টর” গুলো কাজ করেনা। ফলে খাওয়ার পরে যখন রক্তে চিনির পরিমাণ বেড়ে যায়, ইন্সুলিন কোষের “রিসেপ্টর” কে সেই খবর ঠিকই জানায়, কিন্তু “রিসেপ্টর” গুলো তাতে কোন সাড়া দেয়না। ফলে চিনি রক্তেই রয়ে যায়। রিসেপ্টরের এই ধরণের বিকৃতি ধীরে ধীরে ঘটে। তাই টাইপ ২ ডায়বেটিস বেশি বয়সে গিয়ে হয়।
“ডায়বেটিস এর কারণ কি অতিরিক্ত চিনি না অন্য কিছু?”
উপরের আলোচনা থেকে দুই ধরণের ডায়বেটিস এর কারণ ই তো জানলেন, সুতরাং বুঝতেই পারছেন যে ডায়বেটিস হওয়ার সাথে অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার সম্পর্ক নেই। চিনি খেলে যে ডায়বেটিস হয়না, তা কিন্তু বিজ্ঞানীরা হাতে নাতে প্রমাণ করেছেন। ২০০৩ সালে করা একটি গবেষনায় ৩৯০০০ মধ্যবয়সী মহিলার উপর গবেষনা করে অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার সাথে ডায়বেটিস হওয়ার কোন সম্পর্ক পাননি (লিংক দেখুন), যদিও কিছু বিজ্ঞানী এখনো চিনি কেই দায়ী মনে করেন এবং প্রমাণের আশায় এখনো গবেষনা চালিয়ে যাচ্ছেন।অগ্ন্যাশয়ের ইন্সুলিন উতপাদন কারী কোষে গন্ডগোল এবং “রিসেপ্টর” এ গন্ডগোল দুটো হওয়ার পিছনেই ভূমিকা রাখে বংশগত কারণ। তবে হ্যা, অতিরিক্ত চিনি খেলে আপনার ওজন বাড়বে। আর অতিরিক্ত ওজন দুই ধরণের ডায়বেটিস ঘটাতেই সহায়ক ভূমিকা রাখে। শরীরে ফ্যাট সেল বেড়ে গেলে, ফ্যাট সেল গুলো থেকে এমন কিছু পদার্থ বের হয় যা রিসেপ্টর গুলোর কার্যকারীতা কমিয়ে দিয়ে টাইপ ২ ডায়বেটিস তৈরী করে। ফলে শরীরে ইন্সুলিন তৈরী হলেও কোষে চিনি ঢুকার দরজাটি আর খুলেনা। শরীর কি সমস্যা হলো বুঝতে না পেরে, আরো বেশি বেশি ইন্সুলিন তৈরী করতে চেষ্টা করে। ফলে অগ্ন্যাশয়ের ইন্সুলিন উতপাদনকারী কোষ গুলোও আস্তে আস্তে ড্যামেজ হয়ে, টাইপ ২ এর পাশাপাশি টাইপ ১ ডায়বেটিস এর ও সূচনা ঘটায়।
ডায়বেটিস এর লক্ষনঃ
রক্তে অতিরিক্ত চিনি থাকার ফলেই রোগীর মধ্যে ডায়বেটিস এর লক্ষন গুলো দেখা যায়। ডায়বেটিস এর লক্ষন মূলত তিনটি p- polyuria(ঘন ঘন মুত্রত্যাগ),polydipsia (পিপাসা) এবং polyphagia(ক্ষুধা), কিডনীর সাহায্যে মূত্রের মাধ্যমে রক্তের অতিরিক্ত চিনি বের করে দেয়ার প্রয়োজনেই ঘন ঘন মূত্র তৈরী হয়। ঘন ঘন মূত্রের পরে শরীরে পানির পরিমাণ কমে যাওয়াতে তৃষনা ও বেশি পায়।আর কোষ গুলোতে চিনি ঢুকতে না পারার কারনে কোষে কোষে কম শক্তি উতপাদন হয়ে, শরীরের শক্তির ঘাটতি মেটাতে মস্তিষ্ক ক্ষুদার অনুভূতি তৈরী করে, যাতে মানুষটি শক্তি ঘাটতি মেটাতে আরো খাদ্য গ্রহণ করে।
ডায়বেটিস এর ক্ষতিকর প্রভাবঃ
ডায়বেটিস এর লক্ষন গুলো তো জানলাম, এখন জানি এর ফলে শরীরের কি কি ক্ষতি হয়। রক্তের অতিরিক্ত চিনি চোখের রেটিনার রক্তনালী কে ক্ষতিগ্রস্ত করে দৃষ্টিশক্তি ব্যহত করে, ব্রেনের রক্ত সরবরাহকারী নালীর পুরত্ব বৃদ্ধি করে ব্রেনে অক্সিজেন সরবরাহ কমিয়ে দেয়, কিডনীর নেফ্রনের পুরত্ব বাড়িয়ে দিয়ে কিডনীর কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়, যে কোন ধরণের ঘা কে শুকাতে বিলম্ব ঘটায়। তাছাড়াও হার্টের রোগ ও স্ট্রোকেও ডায়বেটিস সহায়ক ভূমিকা রাখে।
ডায়বেটিস প্রতিরোধঃ
ডায়বেটিস মূলত বংশগত রোগ, তাই জেনেটিক ফ্যাকটর টা প্রতিরোধ করা আমাদের পক্ষা সম্ভব না। তবে অতিরিক্ত ওজন, আলস্যপূর্ণ জীবন যাপন, খাদ্যাভাস, অপ্রতুল ব্যায়াম, ধূমপান-ইত্যাদি যেহেতু ডায়বেটিস কে ত্বরানিত করে, এসবের ব্যাপারে আমাদের সাবধান থাকতে হবে।
আমরা যখন কোন খাদ্য গ্রহণ করি, হজম শেষে তা চিনি/সুগার/গ্লুকোস এ পরিণত হয়। এই চিনি প্রথমে রক্তে পৌছায়, এরপর রক্ত থেকে কোষে কোষে পৌছায়। কোষের ভিতরে এই চিনি থেকে শক্তি উতপাদন হয়। রক্ত থেকে কোষে চিনি পৌছানোর কাজে সাহায্য করে ইন্সুলিন নামক একটি হরমোন। চিনি যখন প্রথমে রক্তে পৌছায় তখন প্যানক্রিয়াস বা অগ্নাশয়ের একটি বিশেষ ধরণের কোষ (আইলেট অফ ল্যাঙ্গারহ্যান্
স) থেকে ইন্সুলিন তৈরী হয়। এই ইন্সুলিন তখন শরীরের প্রতিটা কোষে কোষে যেয়ে রক্তে চিনি থাকার খবর টা পৌছে দেয়। এই খবর পৌছানোর ব্যাপারটাও বেশ মজার। কোষের বহিরাবরনে “রিসেপ্টর” নামক একটি প্রোটিন থাকে। একটু মজা করে বলি, ধরে নিন “রিসেপ্টর” গুলো হলো কোষ নামক বাড়ির জানালার মত। ইন্সুলিন যেন সেই বাড়িতে টোকা দিয়ে বলে, “বাড়িতে কে আছেন? রক্তে অনেক চিনি আছে, বাড়িতে ঢোকানোর ব্যবস্থা করেন”, এই সিগনালের পরিপ্রেক্ষিতে কোষের গায়ে “গ্লুকোস ট্রান্সপোর্টার (GLUT)” নামক দরজা খুলে যায়। এই দরজা দিয়েই কোষের ভিতর চিনি প্রবেশ করে। এবং তারপর কোষের ভিতর এই চিনি ভেঙ্গে শক্তি উতপাদিন হয়। ডায়বেটিস এর টাইপঃ
ডায়বেটিস মূলত দুই ধরণের- টাইপ ১ ও টাইপ ২।
>টাইপ ১ ডায়বেটিস হলো বংশগত এবং কম বয়সেই এই রোগটা দেখা দেয়। এই ধরণের ডায়বেটিস এর কারণ হলো অগ্নাশয়েরইন্সুলিন উতপাদনকারী কোষগুলো নষ্ট হয়ে যাওয়া। ফলে, শরীরে পর্যাপ্ত ইন্সুলিন তৈরী হয়না। তাই খাওয়ার পরে যখন রক্তে চিনির পরিমাণ বেড়ে যায়, তা কোষে কোষে ঢুকানোর কোন ব্যবস্থাই শরীরে থাকেনা। ফলে চিনি রক্তেই রয়ে যায়।
>টাইপ ২ ডায়বেটিসে, অগ্নাশয়ও ঠিক থাকে, ইন্সুলিনও তৈরী হয়, কিন্তু কোষে কোষে থাকা “রিসেপ্টর” গুলো কাজ করেনা। ফলে খাওয়ার পরে যখন রক্তে চিনির পরিমাণ বেড়ে যায়, ইন্সুলিন কোষের “রিসেপ্টর” কে সেই খবর ঠিকই জানায়, কিন্তু “রিসেপ্টর” গুলো তাতে কোন সাড়া দেয়না। ফলে চিনি রক্তেই রয়ে যায়। রিসেপ্টরের এই ধরণের বিকৃতি ধীরে ধীরে ঘটে। তাই টাইপ ২ ডায়বেটিস বেশি বয়সে গিয়ে হয়।
“ডায়বেটিস এর কারণ কি অতিরিক্ত চিনি না অন্য কিছু?”
উপরের আলোচনা থেকে দুই ধরণের ডায়বেটিস এর কারণ ই তো জানলেন, সুতরাং বুঝতেই পারছেন যে ডায়বেটিস হওয়ার সাথে অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার সম্পর্ক নেই। চিনি খেলে যে ডায়বেটিস হয়না, তা কিন্তু বিজ্ঞানীরা হাতে নাতে প্রমাণ করেছেন। ২০০৩ সালে করা একটি গবেষনায় ৩৯০০০ মধ্যবয়সী মহিলার উপর গবেষনা করে অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার সাথে ডায়বেটিস হওয়ার কোন সম্পর্ক পাননি (লিংক দেখুন), যদিও কিছু বিজ্ঞানী এখনো চিনি কেই দায়ী মনে করেন এবং প্রমাণের আশায় এখনো গবেষনা চালিয়ে যাচ্ছেন।অগ্ন্যাশয়ের ইন্সুলিন উতপাদন কারী কোষে গন্ডগোল এবং “রিসেপ্টর” এ গন্ডগোল দুটো হওয়ার পিছনেই ভূমিকা রাখে বংশগত কারণ। তবে হ্যা, অতিরিক্ত চিনি খেলে আপনার ওজন বাড়বে। আর অতিরিক্ত ওজন দুই ধরণের ডায়বেটিস ঘটাতেই সহায়ক ভূমিকা রাখে। শরীরে ফ্যাট সেল বেড়ে গেলে, ফ্যাট সেল গুলো থেকে এমন কিছু পদার্থ বের হয় যা রিসেপ্টর গুলোর কার্যকারীতা কমিয়ে দিয়ে টাইপ ২ ডায়বেটিস তৈরী করে। ফলে শরীরে ইন্সুলিন তৈরী হলেও কোষে চিনি ঢুকার দরজাটি আর খুলেনা। শরীর কি সমস্যা হলো বুঝতে না পেরে, আরো বেশি বেশি ইন্সুলিন তৈরী করতে চেষ্টা করে। ফলে অগ্ন্যাশয়ের ইন্সুলিন উতপাদনকারী কোষ গুলোও আস্তে আস্তে ড্যামেজ হয়ে, টাইপ ২ এর পাশাপাশি টাইপ ১ ডায়বেটিস এর ও সূচনা ঘটায়।
ডায়বেটিস এর লক্ষনঃ
রক্তে অতিরিক্ত চিনি থাকার ফলেই রোগীর মধ্যে ডায়বেটিস এর লক্ষন গুলো দেখা যায়। ডায়বেটিস এর লক্ষন মূলত তিনটি p- polyuria(ঘন ঘন মুত্রত্যাগ),polydipsia (পিপাসা) এবং polyphagia(ক্ষুধা), কিডনীর সাহায্যে মূত্রের মাধ্যমে রক্তের অতিরিক্ত চিনি বের করে দেয়ার প্রয়োজনেই ঘন ঘন মূত্র তৈরী হয়। ঘন ঘন মূত্রের পরে শরীরে পানির পরিমাণ কমে যাওয়াতে তৃষনা ও বেশি পায়।আর কোষ গুলোতে চিনি ঢুকতে না পারার কারনে কোষে কোষে কম শক্তি উতপাদন হয়ে, শরীরের শক্তির ঘাটতি মেটাতে মস্তিষ্ক ক্ষুদার অনুভূতি তৈরী করে, যাতে মানুষটি শক্তি ঘাটতি মেটাতে আরো খাদ্য গ্রহণ করে।
ডায়বেটিস এর ক্ষতিকর প্রভাবঃ
ডায়বেটিস এর লক্ষন গুলো তো জানলাম, এখন জানি এর ফলে শরীরের কি কি ক্ষতি হয়। রক্তের অতিরিক্ত চিনি চোখের রেটিনার রক্তনালী কে ক্ষতিগ্রস্ত করে দৃষ্টিশক্তি ব্যহত করে, ব্রেনের রক্ত সরবরাহকারী নালীর পুরত্ব বৃদ্ধি করে ব্রেনে অক্সিজেন সরবরাহ কমিয়ে দেয়, কিডনীর নেফ্রনের পুরত্ব বাড়িয়ে দিয়ে কিডনীর কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়, যে কোন ধরণের ঘা কে শুকাতে বিলম্ব ঘটায়। তাছাড়াও হার্টের রোগ ও স্ট্রোকেও ডায়বেটিস সহায়ক ভূমিকা রাখে।
ডায়বেটিস প্রতিরোধঃ
ডায়বেটিস মূলত বংশগত রোগ, তাই জেনেটিক ফ্যাকটর টা প্রতিরোধ করা আমাদের পক্ষা সম্ভব না। তবে অতিরিক্ত ওজন, আলস্যপূর্ণ জীবন যাপন, খাদ্যাভাস, অপ্রতুল ব্যায়াম, ধূমপান-ইত্যাদি যেহেতু ডায়বেটিস কে ত্বরানিত করে, এসবের ব্যাপারে আমাদের সাবধান থাকতে হবে।
মজিলা ফায়ারফক্সের “চলমান” সমস্যার সমাধান।
অনেক সময় মজিলা ফায়ারফক্স ৩.৫ এবং এর উচ্চ ভার্সন ইন্সটল করে চালানোর পর
ফায়ারফক্সটি বন্ধ করে পরবর্তী সময়ে ফায়ারফক্স চালু করতে এই এরর বার্তা
আসে:

Firefox is already running, but is not responding. To open a new window, you must first close the existing Firefox process, or restart your system.
তাই নেট ঘেঁটে এর কিছু সমাধান আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি: 8)
সমস্যা ১: ফায়ারফক্স ভালমত বন্ধ করা হয় নি।
উল্লেখিত এরর বার্তার প্রধান কারণ হতে পারে যে ফায়ারফক্স ভালভাবে বন্ধ করা হয়নি (হঠাৎ করে ক্র্যাশ হয়ে যাওয়া) এবং এতে ফায়ারফক্স প্রোফাইল লক রিলিজ হয়ে গেছে।
সমাধান:
এই ক্ষেত্রে ক্র্যাশ এর সাথে সাথেই ফায়ারফক্স প্রোফাইল লক করে ফেলে। এতে ওই এরর বার্তা বার বার আছে। এই ক্ষেত্রে আপনাকে ফায়ারফক্স এর প্রোফাইল থেকে কিছু ফাইল ডিলিট করতে হবে।
১। প্রথমে র্স্টাট মেনু থেকে রান কমান্ড দিন। এরপর রান কমান্ডে লিখুন %APPDATA%

২। একটি উইন্ডো আসবে। যার নাম এ্যাপ্লিকেশন ডাটা। এখান থেকে মজিলা ফোল্ডারে প্রবেশ করুন।

৩। মজিলা ফোল্ডারে প্রবেশ করে ফায়ারফক্স ফোল্ডারে প্রবেশ করুন।

৪। ফায়ারফক্স ফোল্ডারে প্রবেশ করে দেখবেন প্রোফাইল নামক একটি ফোল্ডার রয়েছে। সেটিতে প্রবেশ করুন। এরপর আপনার প্রোফাইল এ প্রবেশ করুন।

৫। এখানে parent.lock নামের ফাইলটি ডিলিট করে দিন। ব্যাস।

সমস্যা ২। ফায়ারফক্সের অতিরিক্ত ব্যবহার।
এই এরর বার্তা তখনও প্রদর্শন করতে পারে যখন আপনি ফায়ারফক্স অতিরিক্ত ব্যবহার করবেন। সাধারণত সাইবার ক্যাফেতে সারাদিন ব্রাউজিং করা হয় সেখানে এই সমস্যাটি হতে পারে। এতে হিস্টোরি তে অনেক ওয়েবসাইট সেভ হয় এবং মাঝে মাঝে ফায়ারফক্স ক্র্যাশ করতে পারে।
সমাধান: প্রতি ২ (দুই) ঘন্টা পর পর হিস্টোরি ক্লিন করুন নিজে নিজে অথবা সি-ক্লিনার সফটওয়্যারটি দিয়ে। ক্লিন করার কিছুক্ষণ পর ফায়ার ফক্স চালু করুন। সমস্যাটি আর রবে না।
সমস্যা ৩: ফায়ারফক্স প্রোফাইল ফোল্ডার “ভুলে” অথবা “ভাইরাস জনিত কারণে” গায়েব হয়ে যাওয়া।
সমাধান: এটার কারণ হতে পারে যখন আপনি পোর্টেবল ফায়ারফক্স ব্যবহার করে থাকেন তখন। এর কোনো সমাধান নেই। কয়েকবার একই পিসিতে পোর্টেবল ফায়ারফক্স চালাতে সমস্যার সমাধান নিজে নিজে হয়ে যাবে।
এতে কাজ না হলে আপনি এটা করতে পারেন:
১। রান কমান্ড এ লিখুন %APPDATA%
২। এখান থেকে আগের মত ফায়ারফক্স প্রোফাইলে যান এভাবে Mozilla>>> Firefox
এখানে profiles.ini নোডপ্যাডের সাহায্যে ওপেন করুন।

এখানে অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যেন IsRelative=1 লাইনটির সংখ্যা “১” ই যেন থাকে। না থাকলে আপনি ১ লিখে দিবেন। এর সেভ করে ফায়ারফক্স চালু করুন। সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

তবে এই এরর সমস্যার সবচেয়ে সহজ দুটি সমাধান হলো:
১। ফায়ারফক্স পুনরায় চালুর সময় যদি এরর বার্তা আসে তাহলে ctrl+Alt+delete চেপে টাক্স ম্যানেজার থেকে ফায়ারফক্স প্রোগ্রামটি বন্ধ করে দিতে পারেন। প্রতি বার এরর ম্যাসেজ আসলেই এই কাজটি বার বার করতে হবে।

২। অথবা একটি ফোর্স কিল শর্টকাট তৈরি করে নিতে পারেন।
এজন্য ডেক্সটপ এর ফায়ারফক্স শর্টকাটটির আরেকটি কপি করুন । এরপর প্রোপারটিস এ গিয়ে টার্গেট এ নিচের কোডটি লিখুন:

C:\Windows\System32\taskkill.exe –f –im firefox.exe

এরপর ওকে তে ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।
এখন যখনই এরর বার্তাটি আসবে তখনই ওই শর্টকাট তে ডাবল ক্লিক করবেন। তবে বার বার ক্লিক করার চাইতে প্রথম সমাধান গুলো ফলো করা উচিত।


Firefox is already running, but is not responding. To open a new window, you must first close the existing Firefox process, or restart your system.
তাই নেট ঘেঁটে এর কিছু সমাধান আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি: 8)
সমস্যা ১: ফায়ারফক্স ভালমত বন্ধ করা হয় নি।

উল্লেখিত এরর বার্তার প্রধান কারণ হতে পারে যে ফায়ারফক্স ভালভাবে বন্ধ করা হয়নি (হঠাৎ করে ক্র্যাশ হয়ে যাওয়া) এবং এতে ফায়ারফক্স প্রোফাইল লক রিলিজ হয়ে গেছে।
সমাধান:

এই ক্ষেত্রে ক্র্যাশ এর সাথে সাথেই ফায়ারফক্স প্রোফাইল লক করে ফেলে। এতে ওই এরর বার্তা বার বার আছে। এই ক্ষেত্রে আপনাকে ফায়ারফক্স এর প্রোফাইল থেকে কিছু ফাইল ডিলিট করতে হবে।
১। প্রথমে র্স্টাট মেনু থেকে রান কমান্ড দিন। এরপর রান কমান্ডে লিখুন %APPDATA%

২। একটি উইন্ডো আসবে। যার নাম এ্যাপ্লিকেশন ডাটা। এখান থেকে মজিলা ফোল্ডারে প্রবেশ করুন।

৩। মজিলা ফোল্ডারে প্রবেশ করে ফায়ারফক্স ফোল্ডারে প্রবেশ করুন।

৪। ফায়ারফক্স ফোল্ডারে প্রবেশ করে দেখবেন প্রোফাইল নামক একটি ফোল্ডার রয়েছে। সেটিতে প্রবেশ করুন। এরপর আপনার প্রোফাইল এ প্রবেশ করুন।

৫। এখানে parent.lock নামের ফাইলটি ডিলিট করে দিন। ব্যাস।


সমস্যা ২। ফায়ারফক্সের অতিরিক্ত ব্যবহার।

এই এরর বার্তা তখনও প্রদর্শন করতে পারে যখন আপনি ফায়ারফক্স অতিরিক্ত ব্যবহার করবেন। সাধারণত সাইবার ক্যাফেতে সারাদিন ব্রাউজিং করা হয় সেখানে এই সমস্যাটি হতে পারে। এতে হিস্টোরি তে অনেক ওয়েবসাইট সেভ হয় এবং মাঝে মাঝে ফায়ারফক্স ক্র্যাশ করতে পারে।
সমাধান: প্রতি ২ (দুই) ঘন্টা পর পর হিস্টোরি ক্লিন করুন নিজে নিজে অথবা সি-ক্লিনার সফটওয়্যারটি দিয়ে। ক্লিন করার কিছুক্ষণ পর ফায়ার ফক্স চালু করুন। সমস্যাটি আর রবে না।
সমস্যা ৩: ফায়ারফক্স প্রোফাইল ফোল্ডার “ভুলে” অথবা “ভাইরাস জনিত কারণে” গায়েব হয়ে যাওয়া।
সমাধান: এটার কারণ হতে পারে যখন আপনি পোর্টেবল ফায়ারফক্স ব্যবহার করে থাকেন তখন। এর কোনো সমাধান নেই। কয়েকবার একই পিসিতে পোর্টেবল ফায়ারফক্স চালাতে সমস্যার সমাধান নিজে নিজে হয়ে যাবে।
এতে কাজ না হলে আপনি এটা করতে পারেন:
১। রান কমান্ড এ লিখুন %APPDATA%
২। এখান থেকে আগের মত ফায়ারফক্স প্রোফাইলে যান এভাবে Mozilla>>> Firefox
এখানে profiles.ini নোডপ্যাডের সাহায্যে ওপেন করুন।

এখানে অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যেন IsRelative=1 লাইনটির সংখ্যা “১” ই যেন থাকে। না থাকলে আপনি ১ লিখে দিবেন। এর সেভ করে ফায়ারফক্স চালু করুন। সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।


































তবে এই এরর সমস্যার সবচেয়ে সহজ দুটি সমাধান হলো:
১। ফায়ারফক্স পুনরায় চালুর সময় যদি এরর বার্তা আসে তাহলে ctrl+Alt+delete চেপে টাক্স ম্যানেজার থেকে ফায়ারফক্স প্রোগ্রামটি বন্ধ করে দিতে পারেন। প্রতি বার এরর ম্যাসেজ আসলেই এই কাজটি বার বার করতে হবে।


২। অথবা একটি ফোর্স কিল শর্টকাট তৈরি করে নিতে পারেন।
এজন্য ডেক্সটপ এর ফায়ারফক্স শর্টকাটটির আরেকটি কপি করুন । এরপর প্রোপারটিস এ গিয়ে টার্গেট এ নিচের কোডটি লিখুন:

C:\Windows\System32\taskkill.exe –f –im firefox.exe

এরপর ওকে তে ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।
এখন যখনই এরর বার্তাটি আসবে তখনই ওই শর্টকাট তে ডাবল ক্লিক করবেন। তবে বার বার ক্লিক করার চাইতে প্রথম সমাধান গুলো ফলো করা উচিত।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)