ডিজেলচালিত ইঞ্জিন থেকে নির্গত ধোঁয়া ক্যানসার ছড়ায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য
সংস্থার (ডব্লিউএইচও) পক্ষে উচ্চমাত্রায় স্বাস্থ্যঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত
শ্রমিকদের ওপর গবেষণা চালিয়ে একটি বিশেষজ্ঞ প্যানেল বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে।
গবেষণাটি পরিচালনা করেছে ডব্লিউএইচওর অঙ্গ সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যানসার (আইএআরসি)। প্যানেলটির গবেষণায় বলা হয়, ডিজেলচালিত ইঞ্জিনের ধোঁয়া নিশ্চিতভাবেই ফুসফুস ক্যানসারের জন্য দায়ী। এটির কারণে মূত্রথলিতে টিউমারও হতে পারে। গবেষক দলটি খনিশ্রমিক, রেলশ্রমিক এবং ট্রাকচালকদের ওপর গবেষণা চালিয়ে এসব তথ্য পেয়েছে। তবে ডিজেলচালিত ইঞ্জিনের ধোঁয়া এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতে প্রত্যেককেই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
আইএআরসি অনেক আগেই বলেছিল, ডিজেলচালিত ইঞ্জিনের ধোঁয়া সম্ভবত মানবদেহে ক্যানসারের জন্য দায়ী পদার্থগুলোর একটি। তবে এখন তারা ঘোষণা দিল, এটা নিশ্চিতভাবেই ক্যানসার সৃষ্টি করে। অবশ্য ক্যানসারের জন্য দায়ী পদার্থগুলোর কোনটার ঝুঁকি কেমন, সে বিষয়ে তুলনামূলক পরিসংখ্যান দেওয়া হয়নি। কাঠের টুকরো থেকে শুরু করে প্লুটোনিয়ামের মতো পদার্থের পাশাপাশি এখন থেকে ডিজেলচালিত ইঞ্জিনের ধোঁয়াও ক্যানসারের জন্য দায়ী পদার্থ হিসেবে বিবেচিত হবে।
বিশেষজ্ঞ প্যানেলটির প্রধান ক্রিস্টোফার পোর্টিয়ার বলেন, এই বৈজ্ঞানিক তথ্য-উপাত্ত বেশ সুস্পষ্ট এবং বিষয়টি নিয়ে কাজ করা দলের সবাই একমত হয়েছে যে ডিজেলচালিত ইঞ্জিনের ধোঁয়া ফুসফুসে ক্যানসারের জন্য দায়ী।
যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য বিভাগ বলেছে, তারা এই প্রতিবেদন সতর্কভাবে বিবেচনা করবে। আর কর্মস্থলে নিয়োগকর্তা ও কর্মী উভয়েরই ডিজেলের ধোঁয়ার সংস্পর্শে আসা কমাতে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছে ক্যানসার রিসার্চ ইউকে। বিবিসি।Suvro
গবেষণাটি পরিচালনা করেছে ডব্লিউএইচওর অঙ্গ সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যানসার (আইএআরসি)। প্যানেলটির গবেষণায় বলা হয়, ডিজেলচালিত ইঞ্জিনের ধোঁয়া নিশ্চিতভাবেই ফুসফুস ক্যানসারের জন্য দায়ী। এটির কারণে মূত্রথলিতে টিউমারও হতে পারে। গবেষক দলটি খনিশ্রমিক, রেলশ্রমিক এবং ট্রাকচালকদের ওপর গবেষণা চালিয়ে এসব তথ্য পেয়েছে। তবে ডিজেলচালিত ইঞ্জিনের ধোঁয়া এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতে প্রত্যেককেই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
আইএআরসি অনেক আগেই বলেছিল, ডিজেলচালিত ইঞ্জিনের ধোঁয়া সম্ভবত মানবদেহে ক্যানসারের জন্য দায়ী পদার্থগুলোর একটি। তবে এখন তারা ঘোষণা দিল, এটা নিশ্চিতভাবেই ক্যানসার সৃষ্টি করে। অবশ্য ক্যানসারের জন্য দায়ী পদার্থগুলোর কোনটার ঝুঁকি কেমন, সে বিষয়ে তুলনামূলক পরিসংখ্যান দেওয়া হয়নি। কাঠের টুকরো থেকে শুরু করে প্লুটোনিয়ামের মতো পদার্থের পাশাপাশি এখন থেকে ডিজেলচালিত ইঞ্জিনের ধোঁয়াও ক্যানসারের জন্য দায়ী পদার্থ হিসেবে বিবেচিত হবে।
বিশেষজ্ঞ প্যানেলটির প্রধান ক্রিস্টোফার পোর্টিয়ার বলেন, এই বৈজ্ঞানিক তথ্য-উপাত্ত বেশ সুস্পষ্ট এবং বিষয়টি নিয়ে কাজ করা দলের সবাই একমত হয়েছে যে ডিজেলচালিত ইঞ্জিনের ধোঁয়া ফুসফুসে ক্যানসারের জন্য দায়ী।
যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য বিভাগ বলেছে, তারা এই প্রতিবেদন সতর্কভাবে বিবেচনা করবে। আর কর্মস্থলে নিয়োগকর্তা ও কর্মী উভয়েরই ডিজেলের ধোঁয়ার সংস্পর্শে আসা কমাতে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছে ক্যানসার রিসার্চ ইউকে। বিবিসি।Suvro
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন