বিবাহিত জীবনে অনেককেই খুব বিষণ্ন ও অসুখী অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়। বিয়ে
নামক সামাজিক বন্ধনটার সঙ্গে জড়ানোর জন্য আফসোস করেন তাঁরা। কেউ কেউ হয়তো
মনে মনে হিংসাও করেন অবিবাহিতদের। তবে দীর্ঘমেয়াদে অবিবাহিতদের তুলনায়
বিবাহিতরা অনেক সুখী জীবনযাপন করেন বলে জানা গেছে নতুন এক গবেষণার মাধ্যমে।
মিশিগান স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা সম্প্রতি এই তথ্য দিয়েছেন।
বিবাহের পরে মানুষ আগের তুলনায় অনেক বেশি সুখী হয়ে ওঠে, এমন দাবি না করলেও প্রাপ্তবয়স্ক মানুষেরা দীর্ঘমেয়াদে অবিবাহিতদের তুলনায় সুখী জীবনযাপন করেন বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা। মনোবিজ্ঞানী স্টিভ সি ওয়াই ইয়াপ বলেছেন, ‘আমাদের গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, সাধারণত মানুষ বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর দীর্ঘমেয়াদে সুখী জীবনযাপন করেন অবিবাহিতদের তুলনায়।’
মিশিগান স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের গবেষক স্টিভ সি ওয়াই ইয়াপ, ইভানা আনুসিক ও রিচার্ড লুকাস দীর্ঘদিন ধরে পরিচালিত এই গবেষণার ওপর ভিত্তি করে এমন তথ্য দিয়েছেন। তাঁরা খুঁজে দেখার চেষ্টা করছিলেন, বিয়েসহ জীবনের অন্যান্য বড় ঘটনাগুলোর সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য কতটা প্রভাব ফেলে। দেখা গেছে, এই দুইয়ের সম্পর্ক খুবই কম। ইয়াপ বলেছেন, ‘এর আগের গবেষণাগুলোর মাধ্যমে জানা গিয়েছিল, একজন মানুষ তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলো ঘটার সময় কি রকম আচরণ করবে, তার সঙ্গে ব্যক্তিত্বের সম্পর্ক আছে, কিন্তু আমরা এখন দেখছি যে ব্যক্তিত্বের সঙ্গে জীবনের বড় ঘটনাগুলোর খাপ খাইয়ে নেওয়ার তেমন কোনো রীতিমাফিক সম্পর্ক নেই।’
এই গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে, অবিবাহিত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে প্রতি বছরই সুখসূচক মাত্রাটা কমতে থাকে। অন্যদিকে বিবাহিতদের ক্ষেত্রে এই মাত্রাটা খুব একটা না বাড়লেও অন্ততপক্ষে স্থির থাকে।—টাইমস নিউজ নেটওয়ার্ক।Suvro
বিবাহের পরে মানুষ আগের তুলনায় অনেক বেশি সুখী হয়ে ওঠে, এমন দাবি না করলেও প্রাপ্তবয়স্ক মানুষেরা দীর্ঘমেয়াদে অবিবাহিতদের তুলনায় সুখী জীবনযাপন করেন বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা। মনোবিজ্ঞানী স্টিভ সি ওয়াই ইয়াপ বলেছেন, ‘আমাদের গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, সাধারণত মানুষ বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর দীর্ঘমেয়াদে সুখী জীবনযাপন করেন অবিবাহিতদের তুলনায়।’
মিশিগান স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের গবেষক স্টিভ সি ওয়াই ইয়াপ, ইভানা আনুসিক ও রিচার্ড লুকাস দীর্ঘদিন ধরে পরিচালিত এই গবেষণার ওপর ভিত্তি করে এমন তথ্য দিয়েছেন। তাঁরা খুঁজে দেখার চেষ্টা করছিলেন, বিয়েসহ জীবনের অন্যান্য বড় ঘটনাগুলোর সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য কতটা প্রভাব ফেলে। দেখা গেছে, এই দুইয়ের সম্পর্ক খুবই কম। ইয়াপ বলেছেন, ‘এর আগের গবেষণাগুলোর মাধ্যমে জানা গিয়েছিল, একজন মানুষ তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলো ঘটার সময় কি রকম আচরণ করবে, তার সঙ্গে ব্যক্তিত্বের সম্পর্ক আছে, কিন্তু আমরা এখন দেখছি যে ব্যক্তিত্বের সঙ্গে জীবনের বড় ঘটনাগুলোর খাপ খাইয়ে নেওয়ার তেমন কোনো রীতিমাফিক সম্পর্ক নেই।’
এই গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে, অবিবাহিত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে প্রতি বছরই সুখসূচক মাত্রাটা কমতে থাকে। অন্যদিকে বিবাহিতদের ক্ষেত্রে এই মাত্রাটা খুব একটা না বাড়লেও অন্ততপক্ষে স্থির থাকে।—টাইমস নিউজ নেটওয়ার্ক।Suvro
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন