হৃৎপিণ্ডের জটিল সমস্যায় ১৬ মাস বয়সী শিশুটির প্রাণ যায় যায়। কিন্তু তার
দেহে তড়িঘড়ি হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের উপায় নেই। শেষে ছোট্ট এক কৃত্রিম
হৃৎপিণ্ড দিয়ে তাকে বাঁচিয়ে রাখা হলো টানা ১৩ দিন। তা ছিল টাইটেনিয়ামে তৈরি
মাত্র ১১ গ্রাম ওজনের একটি ধাতব বস্তু, যা বিশ্বের ক্ষুদ্রতম হৃৎপিণ্ড বলে
দাবি করছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা।
ঘটনাটি ঘটে ইতালির রোমে। ক্ষুদ্র এই কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড ব্যবহারের মাধ্যমে চিকিৎসকেরা ১৩ দিন পর্যন্ত শিশুটিকে বাঁচিয়ে রাখেন। এরপর স্বাভাবিক হৃৎপিণ্ড সংগ্রহ করে তা প্রতিস্থাপন করা হয়। চিকিৎসকেরা জানান, শিশুটির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হৃৎযন্ত্রটিই এখন পর্যন্ত বিশ্বের ক্ষুদ্রতম কৃত্রিম হৃদয়।
রয়টার্স জানায়, রোমের ব্যামবিনো গেসু হাসপাতালের চিকিৎসকেরা শিশুটিকে বাঁচিয়ে রাখতে এপ্রিল মাসে কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড ব্যবহার করেছিলেন। পরে হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে শিশুটি সুস্থ হয়ে উঠেছে। শিশুটি ডায়ালেট মায়োকার্ডিওপ্যাথি সমস্যায় ভুগছিল। এটি হৃদপেশি ফুলে যাওয়া-সংক্রান্ত একটি রোগ। এ সমস্যায় হৃৎযন্ত্র দুর্বল হয়ে পড়ে ও রক্ত পাম্প করে না। চিকিৎসকেরা, এই অবস্থায় শিশুটিকে বাঁচিয়ে রাখতে কৃত্রিম হৃৎপিণ্ডের ব্যবহার করেন।
টাইটেনিয়ামের তৈরি ক্ষুদ্র এই হৃৎযন্ত্রটি প্রতি মিনিটে দেড় লিটার করে রক্ত প্রবাহিত করতে পারে। এই কৃত্রিম হৃৎপিণ্ডের উদ্ভাবক মার্কিন চিকিৎসক রবার্ট জারভিক। এই যন্ত্রটি এর আগে কেবল অন্য প্রাণীর দেহে পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হয়েছিল। অর্থাৎ, এবারই প্রথম কোনো মানব শরীরে ক্ষুদ্র এই হৃৎযন্ত্র স্থাপন করা হলো। বয়স্কদের ক্ষেত্রে কৃত্রিম হৃৎপিণ্ডের ওজন হয় ৯০০ গ্রাম।
কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড পরীক্ষায় ইতালি সরকার ও শিশুটির পরিবার থেকেও অনুমতি পেয়েছিলেন চিকিৎসকেরা।
চিকিৎসক অ্যান্টোনিও অ্যামোডো জানিয়েছেন, ‘এটা ছিল একটি মাইলফলক। অস্ত্রোপচারের দিক থেকে এটা খুব বেশি জটিল না হলেও শিশুটির আগের কয়েকবারের অস্ত্রোপচারের বিষয়টি ক্ষুদ্রতম হৃৎপিণ্ড স্থাপনের বিষয়টিকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছিল।’Suvro
ঘটনাটি ঘটে ইতালির রোমে। ক্ষুদ্র এই কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড ব্যবহারের মাধ্যমে চিকিৎসকেরা ১৩ দিন পর্যন্ত শিশুটিকে বাঁচিয়ে রাখেন। এরপর স্বাভাবিক হৃৎপিণ্ড সংগ্রহ করে তা প্রতিস্থাপন করা হয়। চিকিৎসকেরা জানান, শিশুটির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হৃৎযন্ত্রটিই এখন পর্যন্ত বিশ্বের ক্ষুদ্রতম কৃত্রিম হৃদয়।
রয়টার্স জানায়, রোমের ব্যামবিনো গেসু হাসপাতালের চিকিৎসকেরা শিশুটিকে বাঁচিয়ে রাখতে এপ্রিল মাসে কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড ব্যবহার করেছিলেন। পরে হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে শিশুটি সুস্থ হয়ে উঠেছে। শিশুটি ডায়ালেট মায়োকার্ডিওপ্যাথি সমস্যায় ভুগছিল। এটি হৃদপেশি ফুলে যাওয়া-সংক্রান্ত একটি রোগ। এ সমস্যায় হৃৎযন্ত্র দুর্বল হয়ে পড়ে ও রক্ত পাম্প করে না। চিকিৎসকেরা, এই অবস্থায় শিশুটিকে বাঁচিয়ে রাখতে কৃত্রিম হৃৎপিণ্ডের ব্যবহার করেন।
টাইটেনিয়ামের তৈরি ক্ষুদ্র এই হৃৎযন্ত্রটি প্রতি মিনিটে দেড় লিটার করে রক্ত প্রবাহিত করতে পারে। এই কৃত্রিম হৃৎপিণ্ডের উদ্ভাবক মার্কিন চিকিৎসক রবার্ট জারভিক। এই যন্ত্রটি এর আগে কেবল অন্য প্রাণীর দেহে পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হয়েছিল। অর্থাৎ, এবারই প্রথম কোনো মানব শরীরে ক্ষুদ্র এই হৃৎযন্ত্র স্থাপন করা হলো। বয়স্কদের ক্ষেত্রে কৃত্রিম হৃৎপিণ্ডের ওজন হয় ৯০০ গ্রাম।
কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড পরীক্ষায় ইতালি সরকার ও শিশুটির পরিবার থেকেও অনুমতি পেয়েছিলেন চিকিৎসকেরা।
চিকিৎসক অ্যান্টোনিও অ্যামোডো জানিয়েছেন, ‘এটা ছিল একটি মাইলফলক। অস্ত্রোপচারের দিক থেকে এটা খুব বেশি জটিল না হলেও শিশুটির আগের কয়েকবারের অস্ত্রোপচারের বিষয়টি ক্ষুদ্রতম হৃৎপিণ্ড স্থাপনের বিষয়টিকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছিল।’Suvro
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন