রবিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৩

সকল কম্পানির ইন্টারনেট প্যাকেজের বিস্তারিত

গ্রামীনফোন ইন্টারনেট :

১। P1 (পে পার ইউজ) যতটুকু ব্যবহার ততটুকু বিল (Dial *577*5#)
২। P2 (আনলিমিটেড) মাসিক বিল ভ্যাট সহ ৯০০ টাকার মত
৩। P3 (আনলিমিটেড নাইট ) রাত ১২টা থেকে সকাল ১০টা, মাসিক বিল ২৫০টাকা
৪। P4 (ডেইলি প্যাক ) ১৫০ মেগাবাইট প্রতিদিন, ভ্যাট সহ বিল ৭০ টাকার মত ( *500*4*1#)
৫। P5 (৩জিবি ) ভ্যাট সহ মাসিক বিল ৭০০ টাকার মত (*500*5*1#)
৬। P6 (১জিবি ) ভ্যাট সহ মাসিক বিল ৩৫০ টাকার মত (*500*6*1#)
৭.। Minipack(১৫ এমবি) ১৫ দিনে ২৯ টাকা(Dial *500*7*1#)
৮। Minipack (৯৯ এমবি) ১৫ দিনে ৯৯ টাকা (*500*9*1#)
৯। Minipack(৩ এমবি) ৩ দিনে ৯ টাকা (*500*10*1# )
১০। Minipack(১ এমবি) ২ দিনে ৩ টাকা (*500*11*1#)
বাংলালিঙ্ক ইন্টারনেটঃ

বাংলালিঙ্ক মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য আপনি যে পেকেজ ব্যবহার করতে চান তার কোড লিখে পাঠিয়ে দিন 3343 নাম্বার এ ।
১। P1 (পে পার ইউজ) যতটুকু ব্যবহার ততটুকু বিল প্রতি .০২/১কেবি
২। P2 (আনলিমিটেড) মাসিক বিল ভ্যাট সহ ৭০০ টাকার মত
৩। P3 (আনলিমিটেড নাইট ) রাত ১০টা থেকে সকাল ১০টা মাসিক বিলভ্যাট সহ ৩৫০ টাকার মত
৪। P4 (ডেইলি প্যাক ) ২০০ মেগাবাইট প্রতিদিন
৫। P5 (100 মেগাবাইট) মাসিক ভিত্তিতে ব্যবহারযোগ্য
৬। P6 (১জিবি ) ভ্যাট সহ মাসিক বিল ৩০০ টাকার মত
৭। P7 (২০ মেগাবাইট – ২০ টাকা প্রতিদিন )
৮। P8 (৫০ মেগাবাইট – সাপ্তাহিক )
৯। P9 (৩ মেগাবাইট- ৮ টাকা প্রতিদিন)
১০।P10 (২ মেগাবাইট-প্রতিদিন )
১১। P11 (প্রতিদিন-সকাল আনলিমিটেড)
১২। P12 (সাপ্তাহিক আনলিমিটেড)
১৩। P13 (মাসিক-সকাল আনলিমিটেড)
১৪। p14(১০মেগাবাইট ১০ টাকা )
[নির্ধারিত এমবি ব্যবহার শেষ হয়ে গেলে আপনার প্রতি .০২/০১কেবি হারে চার্জ কাটবে
মেগাবাইট চেক করতে ডায়াল করুন *222*3#
এরপর একটি কনফার্ম মেসেজ পেলেই ইন্টারনেট ব্যবহার শুরু করতে পারবেন ।
রবি ইন্টারনেট :

রবি ইন্টারনেট প্যাকেজ বাছাই করতে নিচের অপশন গুলো দেখুন :
১।Minipack– ২০০ মেগাবাইট, ৫৫টাকা + ভ্যাট, একটিভেট করতে ডায়াল করুন *8444*81# ১ দিন মেয়াদ
২।Minipack- ২০ মেগাবাইট, ২০ টাকা + ভ্যাট, একটিভেট করতে *8444*20# ডায়াল করুন, ৭ দিন মেয়াদ
৩।Minipack- ১০ মেগাবাইট, ১০ টাকা + ভ্যাট, একটিভেট করতে *8444*80# ডায়াল করুন, ১ দিন মেয়াদ
৪। Minipack  ১০ মেগাবাইট, ১০টাকা + ভ্যাট, একটিভেট করতে *8444*10# ডায়াল করুন, ১০ দিন মেয়াদ
৫। Minipack  ১০০ মেগাবাইট, ১০০ টাকা + ভ্যাট, একটিভেট করতে *8444*30# ডায়াল করুন, ৩০ দিন মেয়াদ
৬। Minipack- ১ জিবি ৩১৬ টাকা, একটিভেট করতে *8444*85# ডায়াল করুন, ৩০ দিন মেয়াদ
৭। Minipack- ৩ জিবি ৫১৭ টাকা, একটিভেট করতে *8444*84# ডায়াল করুন, ৩০ দিন মেয়াদ
৮। মিনিপ্যাক - ৫ জিবি ৭৪৭.৫০ টাকা, একটিভেট করতে *8444*82# ডায়াল করুন, ৩০ দিন মেয়াদ
এয়ারটেল ইন্টারনেট :

১। Minipack  ২০ মেগাবাইট, ২০ টাকা + ভ্যাট + এসএমএসচার্জ . একটিভেট করতে লিখুন WPL and sent to ৫০০০, মেয়াদ ৭ দিন ।
২। Minipack  ২০ মেগাবাইট, ৩০ টাকা + ভ্যাট + এসএমএসচার্জ, একটিভেট করতে লিখুন WPL and sent to ৫০০০ মেয়াদ ১৫ দিন।
৩।Minipack- ৫৫ মেগাবাইট, ৫০ টাকা + ভ্যাট + এসএমএসচার্জ, একটিভেট করতে লিখুন WPM and sent to ৫০০০ মেয়াদ ৭ দিন।
৪।Minipack- ১২০ মেগাবাইট, ৯৯টাকা + ভ্যাট + এসএমএসচার্জ, একটিভেট করতে লিখুন FPM and sent to ৫০০০, মেয়াদ ১৫ দিন ।
৫। Minipack- ১০ মেগাবাইট, ১০ টাকা + ভ্যাট + এসএমএসচার্জ, একটিভেট করতে লিখুন, একটিভেট করতে Type P9 and sent to ৫০০০, মেয়াদ ২ দিন ।
৬। Minipack  ১৫০মেগাবাইট, ৫০ টাকা + ভ্যাট + এসএমএসচার্জ, একটিভেট করতে লিখুন P4 and sent to ৫০০০, মেয়াদ ২ দিন।
৭।Minipack- ১ জিবি, ২৭৫ টাকা+ ভ্যাট + এসএমএসচার্জ, একটিভেট করতে লিখুন P6 and sent to ৫০০০, মেয়াদ ৩০ দিন ।
মেগাবাইট চেক করতে ডায়াল করুন *778*4#
টেলিটক ইন্টারনেট :

১২৮ কেবিপিএস স্পিড(kbps) ১০ মেগাবাইট: মূল্য ৮ টাকা, মেয়াদ ১ দিন, প্যাকেজ কোড D7
২ জিবি: মূল্য ৩৫০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D11
আনলিমিটেড: মূল্য ৬৫০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D12
২৫৬ কেবিপিএস(kbps) স্পিড ১ জিবি: মূল্য ১৭৫ টাকা, মেয়াদ ১০ দিন, প্যাকেজ কোড D14
৪ জিবি: মূল্য ৬০০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D16
আনলিমিটেড: মূল্য ১,০৫০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D17
৫১২ কেবিপিএস(kbps) স্পিড ১ জিবি: মূল্য ২০০ টাকা, মেয়াদ ১০ দিন, প্যাকেজ কোড D19 ২ জিবি: মূল্য ৫০০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D20
১০ জিবি: মূল্য ১,০০০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D22
১ এমবিপিএস ৪ জিবি: মূল্য ৮০০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D25
৮ জিবি: মূল্য ১,২০০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D26
২ এমবিপিএস ১০ জিবি: মূল্য ২,৫০০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D27
আপনি যে প্যাকেজ একটিভ করতে চান তার কোড লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে।
এছাড়াও সাধারণ টেলিটক গ্রাহক দের জন্য নিচের ইন্টারনেট পেকেজ গুলো ও রয়েছে
১।No use no pay, একটিভেট করতে reg লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
২। ২৫০ টাকায় ১ জিবি, একটিভেট করতে m01g লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
৩। ১০ মেগাবাইট ৮ টাকা প্রতিদিন, একটিভেট করতে d10m লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
৪। ৫০ মেগাবাইট ৪০ টাকায় ৭ দিন, একটিভেট করতে w50m লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
৫।Only in Night ১০০ মেগাবাইট ৮০ টাকায় ১৫ দিন, একটিভেট করতে f100m লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
৬।To get Unlimited Internet unl লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
৭।To get Unlimited Internet every day dunl লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
মেগাবাইট চেক করতে u লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
সিটিসেল ইন্টারনেট :

এবার আসি সিটিসেল সম্পর্কে জানতে, সিটিসেল এর ইন্টারনেট সেবা তুলনামূলকভাবে অনেক ভালো হলেও সবচেয়ে বড় সমস্যা সিটিসেল এর নেটওয়ার্ক দেশের আনাচে কানাচে সব জায়গায় পাওয়া যায়না
ZOOM ULTRA এর প্রি পেইড পেকেজ গুলো নিচে দেখানো হলো
১। Ultra 1 - ১৫০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ৮০০ মেগাবাইট - ১ জিবি - ২৭৫ টাকায় - প্রতি কিলোবাইট .০০০১ করে
২। Ultra 2 - ৩০০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ১.৫ জিবি - ৩ জিবি - ৮০০ টাকায় - প্রতি কিলোবাইট .০০০১ করে
৩। Ultra 3 -৫১২ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ১.৫ জিবি - ২ জিবি - ১৮০০ টাকায় - প্রতি কিলোবাইট .০০০১ করে
৪। Ultra 4 - ১৫০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ২০০ মেগাবাইট প্রতিদিন - ৪ টাকায় - প্রতি মিনিট .৫০ করে
৫। Ultra 5 - ১৫০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- আনলিমিটেড রাত ১টা থেকে সকাল ৮টা - ২৭৫ টাকায়
৬। Ultra 6 - ১৫০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ৪০০ টাকায় - ১.৫ জিবি - ২ জিবি - প্রতি কিলোবাইট .০০০১ করে
৭। Ultra 7 - ৩০০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ৫০০ টাকায় - ৮০০ মেগাবাইট - ১.৫ জিবি - প্রতি কিলোবাইট .০০১ করে
৮। Ultra 8 - ৩০০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ৪২৫ টাকায় - আনলিমিটেড রাত ১টা থেকে সকাল ৯টা - প্রতি মিনিট .৫০ করে
আপনি যে পেকেজ টি ব্যবহার করতে চান তার কোড লিখে পাঠিয়ে দিন ৯৬৬৬ নাম্বারে । আর কনফার্মেশন মেসেজ পেলেই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন ।

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৩

উইন্ডোজ ৮ এর কীবোর্ড শর্টকাট দেখে নিন।

Windows logo key+spacebar Switch input
 language and keyboard layout
Windows logo key+O Locks device orientation
Windows logo key+Y Temporarily peeks 
at the desktop
Windows logo key+V Cycles through toasts
Windows logo key+Shift+V Cycles through 
toasts in reverse order
Windows logo key+Enter Launches Narrator
Windows logo key+PgUp Moves Metro style apps to
 the monitor on the left
Windows logo key+PgDown Moves Metro style apps to 
the monitor on the right
Windows logo key+Shift+. Moves the gutter to the 
left (snaps an application)
Windows logo key+. Moves the gutter to the right 
(snaps an application)
Windows logo key+C Opens Charms bar
Windows logo key+I Opens Settings charm
Windows logo key+K Opens Connect charm
Windows logo key+H Opens Share charm
Windows logo key+Q Opens Search pane
Windows logo key+W Opens Settings Search app
Windows logo key+F Opens File Search app
Windows logo key+Tab Cycles through Metro 
style apps
Windows logo key+Shift+Tab Cycles through Metro
 style apps in reverse order
Windows logo key+Ctrl+Tab Cycles through Metro
 style apps and snaps them as they are cycled
Windows logo key+Z Opens App Bar

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৩

গুগল নিয়ে সাতটা অদ্ভুত মজার তথ্য!

ফ্যাক্ট ১:
Google শব্দটা এসেছে GOOGOL শব্দ এর ভুল বানান থেকে। মানে, Googol শব্দ থেকেই Google শব্দের উৎপত্তি।
Googol শব্দের মানে হচ্ছে এমন একটা অঙ্ক যেটা ১০ এর উপর একশ পাওয়ার! আচ্ছা পুরো শব্দটাই লিখে দিচ্ছিঃ
10^100 = 10,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000,­000.
আমি অবশ্য এতগুলা শুন্য লিখি নাই, উইকিপিডিয়া থেকে নিয়ে পেস্ট করে দিসি।
ফ্যাক্ট ২:
গুগলের হোম পেজ অর্থাৎ Google.com এ গেলে যে পেজ দেখায় সেখানে কোন বিজ্ঞাপন নেই। যদি তারা সেখানে একটা এড দিত তবে সেটার জন্য বিজ্ঞাপনদাতাকে ১০ মিলিয়ন ইউ এস ডলার দিতে হত!
ফ্যাক্ট ৩:
গুগল যখন চোট্ট পরিসরে ছিলো তখন একবার ইয়াহু ডট কম, সম্পূর্ণ গুগলকে ১ মিলিয়ন ইউ এস ডলারে কিনে ফেলার সুযোগ পেয়েছিলো। কিন্তু তারা সেটা কিনেনি।
কিন্তু বর্তমানে গুগল ২০০ বিলিয়ন ইউ এস ডলারের কোম্পানী এবং ইয়াহু সেই তুলনায় মাত্র ২০ বিলিয়ন ইউ এস ডলারের কোম্পানী।
ফ্যাক্ট ৪:
গুগল যখন প্রথম পথ চলা শুরু করে তখন টুইটারে তাদের প্রথম টুইট ছিলোঃ
I’m 01100110 01100101 01100101 01101100 01101001 01101110 01100111 00100000 01101100 01110101 01100011 01101011 01111001 00001010
যেটার মানে হলঃ I’m Feeling Lucky

ফ্যাক্ট ৫:
গুগলের হোম পেজে I’m Feeling Lucky একটা অপশন দেখতে পাবেন। যেটার কাজ হল আপনাকে সরাসরি আপনার কী-ওয়ার্ড সার্চ এ যেগুলো আসতো তার প্রথম লিঙ্কে নিয়ে যাওয়া।
এইভাবে নিয়ে যাওয়ার কারনে আর বিজ্ঞাপন দেখা যায়না। যার ফলে বছরে গুগল ১০০ মিলিয়ন ইউ এস ডলার কম ইনকাম করে।
ফ্যাক্ট ৬:
গুগলের ১ মিলিয়নেরো বেশি সার্ভার আছে এওং ১ বিলিয়ন এরও বেশি কী-ওয়ার্ড সার্চ হয় প্রতি ২৪ ঘন্টায়। সারা পৃথিবীতে যে পরিমান সার্ভার আছে, তার ২% ই গুগল এর।
ফ্যাক্ট ৭:
গুগল এ রয়েছে ৮০ টিরও বেশি বিভিন্ন রকমের ভাষা। এর মধ্যে একটা রয়েছে ‘স্ট্যার ট্রেক’স ক্লিগন’ যেটা কিনা এলিয়েনদের জন্য!!

মোবাইলের কিছু টিপস যা আপনার জানা দরকার (অবশ্যই কাজের)

১. অনাকাংখিত SMS আসা বন্ধ করুন আপনার মোবাইলে।

আমরা অনেক সময় চাইনা যেন আমাদের মোবাইলে কিছু সময়ের জন্য SMS আসুক ।
যেমন অফিসে, বাসায়, যখন মোবাইল চার্জে রাখা হয় অথবা অন্য কারো কাছে মোবাইল থাকলে ।
এটি এক ধরনের বার্নিং ডায়াল করুন
Active:*35*0000*16#
Deactive:#35*0000*16#
২. আপনার রবি সিমে সর্বশেষ রিচার্জ জানতেঃ

ডায়াল করুন *777#
৩. গ্রামীনফোনে মোট কত টাকা ব্যাবহার করলেন তা দেখতে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন।।

*৫৭৭*১৫# (মুলত ১ মাস আগেরটা দেখায়)
এই মাসের ব্যাবহারের পরিমাণ দেখতেঃ *৫৭৭*১৬#
আজকের দিনে ব্যবহারের পরিমান দেখতেঃ *৫৭৭*১৭#
৪. ফ্রি ইন্টারনেট কনফিগারেশন সকল সিমের জন্যঃ

১। Banglalink : লিখুন All
এবং সেন্ড করুন 3343 (ফ্রী)
২। গ্রামীনফোন : মেসেজ অপশনে গিয়ে all লিখে পাঠিয়ে দিন 8080
এ। অথবা ডায়াল করুন *111*6*2# (ফ্রী )
৩। টেলিটক : set লিখে মেসেজ পাঠান 111 তে বা 578 এ (ফ্রী)
৪। রবি : কল করুন *140*7# (charge
প্রযোজ্য)
৫। Airtel : ডায়াল করুন*121*7*3# (ফ্রী)
বিঃ দ্রঃ বাংলালিংক , গ্রামীনফোন , রবি ও এয়ারটেলে Configuration সেভ করতে পিন নম্বর দিন 1234.
৫. আপনি মোবাইল অপারেটরের কোন প্যাকেজটি ব্যবহার করছেন তা জানতে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন।

১। জিপি: - টাইপ করুন xp ও পাঠিয়ে দিন ৪৪৪৪ নম্বরে
২। রবি: - *১৪০*১৪#
(চার্জ ২.৫০টাকা)
৩। বাংলালিংক: - *১২৫#
৪। এয়ারটেল: - *১২১*১*১*১#
5। টেলিটক: - টাইপ করুন tar ও পাঠিয়ে দিন ২২২ নম্বরে (চার্জ ০.৫৮)

বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৩

পিসির মাউস পয়েন্টার কে মাউস ছাড়া পরিচালনা করুন

পিসির মাউস পয়েন্টার কে মাউস ছাড়া পরিচালনা করতে গেলে কি করতে হবে জানুন জানা থাকলে মাফ করবেন। Alt + Left Shift + Num Lock Button + Ok টিপুন  

এই লাল দাগ দেওয়া কি গুলি দিয়ে এদিক ওদিক করুন আর নরমাল করতে মাঝের ৫ বোতামটি টিপুন। আর ডিফল্ট পজিশনে ফিরে আসতে হলে Left Alt + Left Shift + Num Lockটিপুন।

মাউস ছাড়া সহজে কম্পিউটার অপারেটিং করুন

যেই ভাবে সেটিংস করবেন:
১। প্রথমে Control Panel > Accessibility Options টিতে ডাবল ক্লিক করুন।
২। Mouse Tab এ ক্লিক করে, Mouse Tab  টি Active করে নিন।
৩। Use MouseKeys এ টিক দিয়ে Apply করে ok করুন।
৪। লক্ষ করুন টাস্ক বারে MouseKeys নামে একটি নতুন Option দেখা যাচ্ছে।

৫। এখন কি বোর্ডে (5 ও o ছাড়া) 1 থেকে 9 পর্যন্ত কি গুলো আলাদা আলাদা ভাবে চাপ দিয়ে দেখুন কার্সর স্থানান্তর হচ্ছে।
৬। সিংঙ্গেল মাউস ক্লিকের প্রয়োজন হলে 5 এ একবার ক্লিক করুন এবং ডাবল ক্লিকের প্রয়োজন হলে 5 এ ডাবল ক্লিক করুন।
৭। Num Lock চালু থাকা অবস্থায়, Numerical কি গুলো মাউস হিসেবে কাজ করবে।
৮। Num Lock বন্ধ থাকা অবস্থায়, 2 4 6 8 কিগুলো এ্যারো কি হিসেবে কাজ করবে।
৯। MouseKeys চালু থাকা অবস্থায়, কোন Numerical কি প্রয়োজন হলে, Functional কি এর নিচে অবস্থিত Numerical কিগুলো ব্যাবহার করুন।

সি প্যানেল চেইন টিউন [পর্ব–৭] :: Addon Domain কি? একই সি-প্যানেলে কিভাবে একাধিক ডোমেন ব্যবহার করবেন?

Addon Domain কি?

একটি হস্টিং একাউন্টে একাধিক ডোমেইন হস্ট করারাই হল Addon Domain । মনে করেন আপনার দুটি ডোমেইন আছে। আপনি একটা ডোমেইন দিয়ে হস্টিং একাউন্ট নিছেন , এখন আপনি নতুন করে আর কোন হস্টিং নিতে চাচ্ছেন না কিন্তু আপনি আপনার অপর ডোমেইনটিও হস্ট করতে চাচ্ছেন । আর এই কাজটিই করা হয় Addon Domain ডোমেইন দ্বারা । তবে সব হস্টিং প্রোবাইডার আপনাকে এই সুবিধা নাও দিতে পারে । কাজেই হস্টিং কেনার আগে আপনার প্রোবাইডার থেকে বিস্তারিত যেনে নিন ।

চলুন দেখে নেই কিভাবে সি-প্যানেলে ডোমেইন এড করবেন-


প্রথমে সি-প্যানেলে লগইন করে ডোমেইন ট্যাব থেকে Addon Domain এ ক্লিক করেন।

তারপর আপনার ডোমেইন নেইম , ইউজার নেইম, এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে “Add Domain” এ ক্লিক করেন । ব্যস কাজ শেষ ।ডোমেইনটি আপনার সি-প্যানেলে এড হয়ে গেছে। পাবলিক এইচটিএমল ডাইরেক্টরিতে তৈরিকৃত ফোল্ডারটিই (Yourdomain.com) আপনার ডোমেইন এর জন্য নির্দিষ্ট ডাইরেক্টরি । ঠিক এভাবেই একটি সি-প্যানেলে একাধিক ডোমেইন ব্যবহার করতে পারবেন ।

সি প্যানেল চেইন টিউন [পর্ব–৬] :: সাব ডোমেইন কি? কিভাবে সাব ডোমেইন তৈরি করবেন?

সি প্যানেল এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল এর পর্ব – 6 এ সবাইকে সাগতম । অল্প কিছু দিন টাইম নিয়ে আবারও আমি হাজির হলাম সি প্যানেল এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল নিয়ে। আজ আলোচনা করব, সাব ডোমেইন কি? এবং কিভাবে সাব ডোমেইন তৈরি করা যায়। চলুন শুরু করা যাক।

সাব ডোমেইন কি?

সাব ডোমেইন হল মূল ডোমেইন এর  একটি অংশ । মূল ডোমেইন থেকে একটি বিন্দু  (.) দ্বারা আলাদা করে সাব ডোমেইন  তৈরি করা হয় ।  কিছু জনপ্রিয় সাব ডোমেইন এর উদাহরন  :  Mail.Yahoo.com ,   News.Google.com , Us.Cnn.com
যারা একদম নতুন তাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে সাব ডোমেইন কি আলাদা ভাবে কিনা লাগে? তাদের প্রশ্নের উওর হলঃ না সাব ডোমেইন আলাদা ভাবে কিনতে হয় না ।আপনি আপনার মুল ডোমেইন এর ইচ্ছা মত সাব ডোমেইন তৈরি করতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে আপনার হস্টিং প্রোভাইডার  কিছু টা সীমাবদ্ধতা রাখার ক্ষমতা রাখে । যেমন অনেক প্রোভাইডার আনলিমিটেড সাব ডোমেইন ব্যবহার করতে দিয়ে থাকে আবার অনেক প্রোভাইডার   লিমিটেশন দিয়ে রাখে ।

সাব ডোমেইন তৈরিঃ

প্রথমে সি প্যানেল এ লগ ইন করে  Domain  সেকশন থেকে Subdomains এ ক্লিক করুন।

আপনি যে নামে সাব ডোমেইন তৈরি করতে চান তা লিখেন।  এবং  সাব ডোমেইনটির জন্য  যে ডাইরেকটরি ব্যাবহার করতে চান তা দিয়ে "Create" বাটনে ক্লিক করেন।

"Create" বাটনে ক্লিক করার পর পরই সাব ডোমেইন তৈরি হয়ে যাবে। সাব ডোমেইনটি সঠিক ভাবে তৈরি হলে নিচের ছবির মত আসবে।
ব্যস তৈরি হয়ে গেল আপনার  ডোমেইন এর একটি সাব ডোমেইন

সি প্যানেল চেইন টিউন [পর্ব–৫] :: File Manager :: প্রাথমিক ধারনা

সি প্যানেল এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল এর পর্ব – 5 এ সবাইকে সাগতম ।আবারও আমি হাজির হলাম সি প্যানেল এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল নিয়ে। আজ আমরা আলোচনা করব File Manager নিয়ে ।
File Manager: ওয়েব সাইট এর যাবতিয় কাজই প্রায় File Manager দিয়ে সম্পাদিত হয় । কেননা নতুন ফাইল তৈরি,ফাইল আপলোড,ফাইল ডাউনলোড , ফাইল পারমিশন পরিবর্তন, ফোল্ডার তৈরি সবকিছু এখান থেকে করা হয়ে থাকে।
ছবিঃ ১
ছবিঃ ২
এখানে ক্লিক করে সিপেনেল এর ডিমো দেখতে পারেন-  সি-প্যানেল ডিমো (Username: x3demob,Password: x3demob)
চলুল একনজরে দেখে নেই  File Manager এর পার্ট গুলো ।
১। New File (নতুন ফাইল তৈরি)
২। New Folder (নতুন ফোল্ডার  তৈরি)
৩। Copy (কপি বা হুবুহু করা)
৪। Move File ( ফাইল সরানো)
৫। Upload (আপলোড)
৬। Download (ডাউনলোড)
৭। Delete (মুছে ফেলা)
৮। Rename (রিনেইম করা)
৯। Edit ( এডিট করা)
১০। Code Editor ( কোড এডিটর)
১১। HTML Editor ( HTML এডিটর)
১২। Change Permissions (ফাইল পারমিশন পরিবর্তন)
১৩। View ( দেখা)
১৪। Extract ( Extract করা)
১৫। Compres ( Compres করা)
উপরের লিস্ট গুলোর  দেখেই ধারনা করা যাই কার কি কাজ । যেমন: নতুন ফোল্ডার  তৈরি করতে New Folder, ফাইল  আপলোড করতে Upload । আশা করি বিস্তারিত লেখার প্রয়োজন হবে না। যাই হক আপনারা চেষ্টা করতে থাকেন

সি প্যানেল চেইন টিউন [পর্ব–৪] :: ওয়েবসাইট ব্যাকআপ

সি প্যানেল এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল এর পর্ব – 4 এ সবাইকে সাগতম । আমার পুর্বের 3 টি টিউনে আমি Preferences , Email , এবং  Files  অংশ নিয়ে আলোচনা করেছি । আজ  আলচনা করব  ওয়েব সাইট ব্যকআপ  নিয়ে ।

ওয়েবসাইট ব্যাকআপঃ
ওয়েব সাইট কে সুরক্ষা রাখতে ওয়েব সাইট ব্যকআপ খুবই গুরুত্যপুর্ন একটি বিষয় । যদিও এখন প্রয় সব ওয়েব হস্টিং প্রোবাইডার মাসিক বা ডেলি সাইট ব্যকআপ রাখে তবে এর জন্য অনেক কম্পানি অতিরিক্ত চার্জ নিয়ে থাকে। তারপরও নিজের সাইট সুরক্ষার জন্য  নিজেকেই ওয়েব সাইট ব্যকআপ রাখতে হয়।এখানে ক্লিক করে সিপেনেল এর ডিমো দেখতে পারেন-  সি-প্যানেল ডিমো (Username: x3demob,Password: x3demob)
ওয়েব সাইট ব্যকআপ রাখার জন্য   সি প্যানেল এ মুলত ২টি অংশ রয়েছে। তা হল Backups এবং Backup Wizard । Backups বা Backup Wizard দুটি মুলত একই তবে কিছুটা ব্যতিক্রম রয়েছে। আমরা Backups অংশ দিয়েই ব্যকআপ রাখা শিখব। আশা করি তাতে নিজেরাই Backup Wizard  এর কাজটাও বুজতে পারবেন।
প্রথমে সি প্যানেল এ লগ ইন করে  Files সেকশন থেকে Backups এ ক্লিক করুন।  এইখানেও আপনি ২ই টি আলাদা ভাবে ব্যকআপ নিতে পারবেন। প্রথমত  ওয়েব সাইট এর Full  ব্যকআপ অপরটি আলাদা আলাদা করে Home Directory,MySQL Database ,Download Email Forwarders,Email Filters ব্যকআপ নেয়া।

Full  ব্যকআপ  রাখার জন্য Backups অংশে ক্লিক করে   "Download or Generate a Full Website Backup"  নামে লিঙ্ক টিতে ক্লিক করেন। নিচের পেইজ এর মত একটি পেইজ আসবে।

এবার "Generate Backup " এ ক্লিক করেন। কিছু ক্ষন এর মধ্যেই আপনার ওয়েব সাইট এর ব্যকআপ তৈরি হয়ে যাবে এবং তা home directory  তে সংরক্ষিত হবে । সি প্যানেল এর home directory থেকে  ব্যকআপ তৈরি করা tar.gz ফাইলটি ডাউনলোড করে আপনার ওয়েব সাইট এর ব্যক আপ নিজের কম্পিউটার এ সেভ করে  রাখুন ।
এবার দেখব আলাদা আলাদা করে Home Directory,MySQL Database ,Email Filters ব্যকআপ রাখা।

প্রথমে সি প্যানেল এ লগ ইন করে  Files সেকশন থেকে Backups এ ক্লিক করে ভাল ভাবে লক্ষ করুন দেখেন Partial Backups নামে একটা টাইটেল আছে এবং তার নিচে আলাদা আলাদা ভাবে Home Directory Backup,Download a MySQL Database Backup,Download Email Forwarders দেওয়া আছে। আপনি যা ব্যকআপ রাখতে চান তাতে ক্লিক করে ফাইল তি ডাউনলোড করে আপনার কম্পিউটার এ সেভ করেন।
ব্যাকআপ রিষ্টর করনঃ

আগের মতই প্রথমে সি প্যানেল এ লগ ইন করে  Files সেকশন থেকে Backups এ ক্লিক করুন। ডান পাশে দিয়ে Restore a Home Directory Backup,Restore a MySQL Database এ রকম কিছু অপসন  আছে। Browse বাটন এ ক্লিক করে আপনার ব্যাকআপ ফাইলটি নির্বাচন করে Upload এ ক্লিক করে কিছু ক্ষন অপেক্ষা করুন ফাইল গুলো রিষ্টর হয়ে যাবে।

সি প্যানেল চেইন টিউন [পর্ব–৩] :: Files

আজ আলোচনা করব Files নিয়ে । চলুন একনজরে দেখে নেই কি আছে Files নামের এই অংশে :

  • ১। Backups
  • ২। Backup Wizard
  • ৩। File Manager
  • ৪। Legacy File Manager
  • ৫। Web Disk
  • ৬। Disk Space Usage
  • ৭। FTP Accounts
  • ৮। FTP Session Control
  • ৯। Anonymous FTP
একটি সাধারন সি-প্যানেল এ Files অংশে মুলত উপরের ৯ ধরনের টুলস নিয়েই সাজানো। এখানে ক্লিক করে সিপেনেল এর ডিমো দেখতে পারেন- সি-প্যানেল ডিমো (Username: x3demob,Password: x3demob)
  • Backups : এই অপশনটি ওয়েব সাইট এর জন্য খুবই গুরুত্তপুর্ন । ওয়েব সাইট এর সকল তথ্য Backup রাখা বা রিষ্টর করতে এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে । কেননা যেকোন উপায়ে আপনার ওয়েব সাইট এর তথ্য হারালে বা নষ্ট হলে , ওয়েব সাইট কে আগের অবস্থায় আনতে ব্যাকআপ রিষ্টর করে পুনরায় ফিরে পেতে পারেন আপনার ওয়েব সাইটের সমস্ত তথ্যগুলো ।
  • Backup Wizard : এটির কাজও ঠিক Backups এর মতই তবে ব্যবহার বিধির দিক দিয়ে কিছুটা ব্যতিক্রম রয়েছে ।
  • File Manager: ওয়েব সাইট এর যাবতিয় কাজই প্রায় File Manager দিয়ে সম্পাদিত হয়। কেননা নতুন ফাইল তৈরি,ফাইল আপলোড,ফাইল ডাউনলোড , ফাইল পারমিশন পরিবর্তন, ফোল্ডার তৈরি সবকিছু এখান থেকে করা হয়ে থাকে। তবে কাজে ভিন্নতা অনুসারে এই কাজ গুলো File Manager এর অন্য অপশন গুলো দিয়ে করা হয়।
  • Legacy File Manager : File Manager এর মত কিছু অপশন নিয়ে  Legacy File Manager গঠিত । তবে ব্যবহার বিধির দিক দিয়ে কিছুটা ব্যতিক্রম আছে।
  • Web Disk : এখান থেকেও আপনার হস্টিং এর ফাইল গুলো নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন। তবে এর কাজ একটু ব্যতিক্রম।
  • Disk Space Usage: এখান থেকে আপনি দেখতে পারবেন আপনার ওয়েব সাইটের জন্য নির্ধারিত জায়গার কতটুকু আপনি ব্যবহার করেছেন ।
  • FTP Accounts: সাধারন ভাবে আমরা বুঝি FTP মানে File Transfer Protocol । হা মুলত ফাইল ট্রান্সফার এর কাজ গুলো FTP দিয়ে করা হয় । যেমন ওয়েব সার্ভার থেকে ফাইল ডাউনলোড বা ওয়েব সার্ভারে ফাইল আপলোড এর কাজ  FTP দিয়ে করা হয় । File Manager এর সাথে এর বড় পার্থক্য হল  সফটওয়্যার দিয়ে FTP ব্যবহার অনায়াসে ফাইল ট্রান্সফার এর কাজ করা যায় ।
  • FTP Session Control : FTP Session এর মাধ্যমে আপনি আলাদা আলাদা করে দেওয়া FTP একাউন্ট মনিটর করতে পারবেন ।
  • Anonymous FTP :  Anonymous FTP পাবলিক File গুলো ডাউনলোড কারার ক্ষমতা রাখে । তাছারা আপনি  anonymous FTP অনুমদন দিলে anonymous FTP directory তে পাসওরার্ড ছারা একসেস দিতে পারেন। তাই এই সুবিধা সিস্টেমের জন্য হুমকি হয়েও দেখা দিতে পারে ।

সি প্যানেল চেইন টিউন [পর্ব–২] :: Preferences


আজ আলোচনা করব  Preferences  নিয়ে। চলুন একনজরে দেখে নেই কি আছে  Preferences নামের এই অংশে :

  • ১। Getting Started Wizard
  • ২। Video Tutorials
  • ৩। Change Password
  • ৪। Update Contact Info
  • ৫। Change Style
  • ৬। Change Language
  • ৭। Shortcuts
  • ৮। RVSkin Theme Changer
একটি সাধারন  সি-প্যানেল এ Preferences অংশে মুলত উপরের ৮ ধরনের টুলস নিয়েই সাজানো। এখানে ক্লিক করে সিপেনেল এর ডিমো দেখতে পারেন-  সি-প্যানেল ডিমো  (Username: x3demob,Password: x3demob)
  • Getting Started Wizard: নতুনদের জন্য এই অংশ টুকু বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ  কেননা এই অংশেই সিপেনেল এর মোটামোটি সব রকম ধারনা ও ব্যবহার বিধি  জানতে পারবেন  এখান থেকে। মুলত নতুন দের জন্যই এই অংশটুকু ।
  • Video Tutorials: লেখা দেখেই বুঝতে পারতেছেন এখানে ভিডিও টিউটোরিয়াল পাবেন। হা এখানে সি প্যানেল ব্যবহার বিধি নিয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখতে পাবেন।
  • Change Password: এখান থেকে  আপনি আপনার সি প্যানেল এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে পারেন  ।  তবে এর জন্য আপনাকে আপনার পুরাতন পাসওয়ার্ড(বর্তমানে ব্যবহারিত) জানা থাকতে হবে ।
  • Update Contact Info :  এখান থেকে আপনি আপনার যোগাযোগ ইমেইল ঠিকানা পরিবর্তন করতে পারবেন । এই অংশ টুকু বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ কেননা , আপনার হস্ট কম্পানি এই ইমেইল ঠিকানাই আপনার হস্টিং এর যাবতিয় আপডেট নিউজ যানাবে যেমনঃ  ডিস্ক কোটা উপনীত হলে,ব্যান্ডউইডথ  কোটা উপনীত হলে ।
  • Change Style :  এখান থেকে আপনি আপনার  সি প্যানেল এর স্টাইল বা ডিজাইন  পরিবর্তন করতে পারবেন ।
  • Change Language : এখান থেকে আপনি আপনার  সি প্যানেল এর ভাষা  পরিবর্তন করতে পারবেন ।
  • Shortcuts: আপনার ডেস্কটপ বা বুকমার্ক টুলবার দিয়ে আপনি সহযেই শর্টকাট কি  ব্যবাহার  করে  সি-প্যানেল বা ওয়েব মেইল ব্যবাহার করতে পারবেন ।  আর একটু ভাল করে বুঝতে এই ভিডিও টি দেখতে পারেন  ।
  • RVSkin Theme Changer :  এখান থেকে আপনি আপনার  সি প্যানেল এর  থিম পরিবর্তন করতে পারবেন ।

সি প্যানেল চেইন টিউন [পর্ব–১] :: ইমেইল একাউন্ট তৈরি এবং ব্যবহার

সি-প্যানেল কি??

সি-প্যানেল খুবই জনপ্রিয় ওয়েব ভিত্তিক নিয়ন্ত্রণ প্যানেল বা কন্ট্রল পেনেল। একটি ওয়েব সাইট এর পুর্ন নিয়ন্ত্রন থাকে সি-প্যানেলএ। ওয়েব সাইট ডেবলপমেন্ট এর মুল হাতিয়ার হল সি-প্যানেল। আসুন দেখেনেই কি কি আছে সি-প্যানেলএ।
  • 1. Preferences (পছন্দসমূহ)
  • 2.Mail (ইমেইল)
  • 3.Files (ফাইল)
  • 4.Logs (লগসমূহ)
  • 5.Security (নিরাপত্তা)
  • 6.Domain (ডোমেইন)
  • 7.Database (ডাটাবেস)
  • 8. Software/Service (সফটওয়্যার / সার্ভিস)
  • 9.Advanced(অগ্রসর)
একটি সি-প্যানেল এ মুলত উপরের ৯ ধরনের টুলস নিয়েই সাজানো। এখন  আমরা দেখব কি কি আছে ইমেইল অংশে।
এখানে ক্লিক করে সিপেনেল এর ডিমো দেখতে পারেন-  সি-প্যানেল ডিমো (Username: x3demob,Password: x3demob)
ইমেইল (Email) অংশে যে যে পার্ট আছে তা হলঃ
Email Accounts,Webmail,Boxtrapper,SpamAssassin,Forwarders.Auto Responders,Default Address,Mailing Lists,Account Level Filtering,User Level Filtering,Email Delivery Route,Import Addresses/Forwarders,Email Autentication,MX Entry

ইমেইল একাউন্ট তৈরিঃ
ইমেইল একাউন্ট তৈরি করতে আপনার সিপেনেল এ লগঅন করে Mail অংশ থেকে "Email Account"  আইকন এ ক্লিক করেন। আপনার পছন্দ অনুযায়ী ইমেল আইডি দেন। এবং ডোমেইন সিলেক্ট করে দেন। তারপর পছন্দ অনুযায়ী পাসওয়ার্ড দেন এবং কোটা লিখে দেন মানে আপনার ইমেইল এ যতটুকু যায়গা রাখতে চান তা লিখে দেন। তারপর “create”  বাটন এ ক্লিক করেন। এই তো হয়ে গেল আপনার ইমেইল একাউন্ট তৈরি।
আরও ভাল করে জানতে   ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখতে পারেন এখানে ক্লিক করে- সিপেনেল ভিডিও টিউটোরিয়াল ইমেইল একাউন্ট তৈরি
অতি সহজেই এখন আপনি আপনার ইমেইল একাউন্ট একসেস করতে পারবেন। সরাসরি সিপেনেল এর webmail আইকন এ ক্লিক করে অথবা http://yourwebsite/webmail এ যেয়ে ইউজার নেইম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ইমেইল লগইন করেন। ইউজার নেইম এর যায়গায় অবস্যই আপনার ফুল ইমেইল আইডি দিতে হবে । যেমন  info@yourdomain.com
তার পর যে পেজ টি আসবে সেখানে  Horde,RoundCube,SquirrelMailএই তিনটি অপশন পাবেন।

যে কোন একটি ব্যাবহার করে আপনি ইমেইল পুড়তে বা পাঠাতে পারবেন। আপনি যদি Horde ব্যবোহার করতে চান তাহলে "Read Mail Using Horde" এই আইকন এ ক্লিক করেন, তার পর যে পেইজ আসবে তা নিচের ছবির মত।
আপনি এবার "Log In" আইকনে ক্লিক করলেই আপনার ইমেইল একাউন্ট এ প্রবেশ করবেন। আর এভাবেই  webmail ব্যবহার করে আপনি আপনার তৈরি কৃত ইমেইল একাউন্ট টি ব্যবহার করতে পারবেন। তাছারা ভিবিন্ন Applications ব্যবহার করেও আপনি আপনার ইমেইল ব্যবহার করতে পারবেন। তা নিয়ে পরে টিউন করব যদি আপনারা জানতে চান।

সোমবার, ১৫ এপ্রিল, ২০১৩

ভাইরাস বা অন্য কোন কারণে আপনার টাস্ক ম্যানেজার ডিজাবল হয়ে গেছে ??? উইন্ডোজ সেটআপ না দিয়ে এনাবল করে নিন !!!

অনেক সময় ভাইরাস বা অন্য কোন কারণে উইন্ডোজ ৭ বা এক্সপিতে টাস্ক ম্যানেজার ডিজাবল হয়ে যায়। আমরা অনেক ঝামেলায় পড়ে যাই। তখন উইন্ডোজ নতুন করে সেটআপ না দিয়ে উপায় থাকে না। কিন্তু এখন আর আপনাকে টাস্ক ম্যানেজার এনাবল করতে এত কষ্ট করতে হবে না। সহজেই এই টাস্ক ম্যানেজার এনাবল করে নিতে পারি আমরা উইন্ডোজ ৭ বা এক্সপিতে। নীচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন এজন্য।
১। Start >> Run এ যান।
২। লিখুন regedit এবং ইন্টার চাপুন।
৩। HKEY_CURRENT_USER >> Software >> Microsoft >> Windows >> CurrentVersion >> Policies >> System এ যান।
৪। ডানের সাইড পানেলে DisableTaskManager (এক্সপির জন্য) বা DisableTaskMgr ( ৭ এর জন্য) খুজুন।
৫। খুঁজে পেলে ডাবল ক্লিক করুন, নীচের মত বক্স আসবে।

৬। এবার টাস্ক ম্যানেজার এনাবল করতে Value data 0  লিখুন... আর ডিসাবল করতে   ১ লিখুন।
৭। এবার ok চাপুন। এখন আপনি Ctrl+Alt+Delete চেপে টাস্ক ম্যানেজার এ প্রবেশ করুন।

Modem এর Software বা Application Windows 7/8 এ Crash করছে??? সমাধান নিন !!!

আমরা অনেকেই সাধারণ Chinese EDGE Modem ব্যবহার করে থাকি। এই মডেমের সফটওয়্যার উইন্ডোজ এক্সপিতে ভালভাবে চললেও উইন্ডোজ ৭ বা ৮ এ মাঝে মধ্যেই ক্রাশ করে। এর অনেকগুলো কারন আছে। অপারেটিং সিস্টেম লেটেস্ট না হলেই এই সমস্যা বেশি হয়। ফলে আমরা আমাদের প্রয়োজন মত ইন্টারনেট এ কানেক্ট হতে পারি না। এই সমস্যা দূর করতে পারেন নিচের নিয়মে।
আপনার মডেম এর সফটওয়্যার যে ডাইরেক্টরি ( বেশিরভাগ ক্ষেত্রে C>Program Files>Edge Card) তে ইন্সটল করেছেন সেখানে যান। এরপর আপনার মডেম এর সফটওয়্যার রান করবার আইকনটি খুঁজে বের করুন (বেশিরভাগ ক্ষেত্রে wireless.exe )। আইকনটির উপর রাইট ক্লিক করুন। Properties এ গিয়ে Compatibility ট্যাবে ক্লিক করুন। Run this program in compatibility mode for এর পাশে টিক দিন এবং তার নিচে Windows XP (Service Pack 3) সিলেক্ট করে দিন। Apply>Ok করে বেরিয়ে আসুন। এবার আপনার মডেমের সফটওয়্যার রান করান,দেখবেন আর ক্রাশ করবে না।

জেনে নিন আমাদের বাংলাদেশকে আরো ভালো ভাবে

বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (The People’s Republic of Bangladesh)
বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ করেছে- ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর।
এদেশের রাজধানী- ঢাকা।
বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী- চট্টগ্রাম।
এদেশের আয়তন- ১.৪৭.৫৭০ বর্গ কি.মি অথবা ৫৫ হাজার বর্গমাইল।
আয়তনের ভিত্তিতে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান- ৯০তম।
এদেশের আইন পরিষদের নাম- পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদ।
বাংলাদেশের বিভাগ সংখ্যা- ৭টি।
সিটি কর্পোরেশনের সংখ্যা- ৬টি।
10. এদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
11. বাংলাদেশের সাথে যে দুটি দেশের সীমান্ত রয়েছে- ভারত ও মায়ানমার।
12. জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৩২%।
13. এখানকার মানুষের গড় আয়ু- ৬৬.৮ বছর।
14. এদেশের মানুষের মাথাপিছু আয়- ৭৫০ মার্কিন ডলার।
15. বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত- ২০৩ সে.মি।
16. এদেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত মোট নদ-নদীর সংখ্যা- ২০৩টি।
17. এদেশের মানুষের গড়পড়তার হার- ৫৪৮% (সূত্র- অর্থনৈতিক সীমানা ২০১০ ও প্রাথমিক গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ব্যান বেইস= ৬৫.৫%)
18. জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান- নবম।
19. এদেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়- সিলেট জেলার লালখানে।
20. সর্ব নিম্ন বৃষ্টিপাত হয়- নাটোর জেলার লালপুরে।
21. উষ্ণতম মাস- এপ্রিল।
22. শীতলতম মাস- এপ্রিল।
23. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
24. সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
25. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
26. সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
27. বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর- ২টি।
28. আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ৩টি।
29. জনসংখ্যার ঘনত্ব- ৯৯০ জন প্রতি বর্গ কি.মি. এ।
30. সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- ঢাকা।
31. সবচেয়ে কম ঘন বসতি পূর্ণ জেলা- বান্দরবন।
32. বাংলাদেশের জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে- ১৯৭৪ সালে।
33. বাংলাদেশের জাতিসংঘের- ১৩৬তম সদস্য।
34. বাংলাদেশের উৎপত্তি, অবস্থান, সীমানা ও আয়তন
35. বাংলাদেশ নামের উৎপত্তি হয়েছে নিম্নোক্ত ক্রমধারায়- বাঙ্গাল>সুবাহ-ই বাঙলা> পূর্ববঙ্গ>পূর্ব পাকিস্তান>বাংলাদেশ।
36. বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান- ২০ ৩ি৪ উত্তর অক্ষাংশ হতে ১৫ ৩ি৮ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮ ি ০১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯২ ি৪ ১ পূর্ব দ্রাঘিমা অংশ পর্যন্ত।
37. বাংলাদেশের সীমানা- পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় ও আসাম, পূর্বে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং মায়ানমার, বাংলাদেশের দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর।
38. বাংলাদেশের আয়তন- ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি. বা ৫৬, ৯৭৭ বর্গ মাইল।
39. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের স্থান- ছেড়া দ্বীপ (না থাকলে সেন্টমার্টিন হবে)।
40. বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের স্থান- আখাইনঠং (থানচি, বান্দরবন)।
41. বাংলাদেশের পশ্চিমের স্থান- মনাকসা (শিবগড়, চাঁপাই নবাবগঞ্জ)।
42. বাংলাদেশের বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স্থান- জায়গীর জোত, বাংলা বান্ধা।
43. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিভাগ- চট্টগ্রাম।
44. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট বিভাগ- সিলেট।
45. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা- রাঙামাটি।
46. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জেলা- মেহেরপুর।
আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উপজেলা- শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)।
বাংলাদেশের দক্ষিণে ভারতের কোন প্রদেশ অবস্থিত- আন্দামান নিকবর দ্বীপপুঞ্জ।
বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলীয় সীমার দৈর্ঘ্য- ৭১১ কি.মি.।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্র সীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্র সীমার দৈর্ঘ্য- ২০০ নটিক্যাল মাইন বা ৩৭০.৪ কি.মি.।
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য- ৫টি।
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।
মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩টি।
10. বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারত ও মিয়ানমারের যৌথ সীমান্ত রয়েছে- রাঙামাটি।
11. বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারতের কোন সংযোগ নেই- বান্দরবন ও কক্সবাজার।
12. বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে ভারতের ফারাক্কা বাঁধের দৈর্ঘ্য- ১৬.৫ কি.মি. বা ১১ মাইল।
13. বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে- কর্কট ক্রান্তি রেখা বা ৯০ ি পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা বা ট্রপিক অব ক্যানসার।
14. ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ মে ১৯৭৪ সালে।
15. বাংলাদেশের অবস্থান ক্রান্তীয় অঞ্চলে।
• বাংলাদেশের ছিট মহল ও সীমান্তবর্তী স্থান সমূহ
বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা গান্ধি।
বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬মে ১৯৭৪ (নয়াদিল্লী)।
বাংলাদেশের সব কটি ছিট মহল- ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার জেলার অন্তর্গত।
ছিটমহল সংক্রান্ত ‘মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি- ১৯৭৪’ এর বিষয় বস্তু- নিজ ভিটায় বসবাস।
তিন বিঘা করিডোর’ এর বিনিময়ে বাংলাদেশ ভারতকে দেয়- বেরু বাড়ী ছিটমহল।
ভারত বাংলাদেশের জন্য ‘তিন বিঘা করিডোর’ খুলে দেয়- ২৬ জুন ১৯৯২ সালে।
বাংলাদেশের ভিতর ভারতের ছিটমহল আছে- ১১১টি।
ভারতের ভিতর বাংলাদেশের ছিট মহল আছে- ৫১টি।
ভারত ও বাংলাদেশের ছিটমহলগুলো নির্ধারণ করা হয়- ‘র্যাড ক্লিফ কমিশন’ অনুসারে।
10. ভারতের অধিকাংশ ছিটমহল বাংলাদেশের- লালমনির হাট জেলায় (৫৯টি)।
11. বাংলাদেশের সাথে ভারতের- ৫টি রাজ্যের সীমান্ত আছে।
12. বাংলাদেশের সাথে দুটি দেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে- ভারত ও মিয়ানমার।
13. ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।
14. বাংলাদেশ-ভারত ও মায়ানমার এই তিনটি জেলার যৌথ সীমান্ত রয়েছে কোন জেলায়- রাঙ্গামাটি জেলায়।
15. ভারত কর্তৃক দখলকৃত ‘পদুয়া’ নামক স্থানটি- সিলেট সীমান্তে অবস্থিত।
16. বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের সাথে ভারতের কোন সীমান্ত সংযোগ নেই।
17. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির নাম-JBWF (Joint Boundary working Groups)
18. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অচিহ্নিত সীমান্ত স্থান- ৩টি।
19. তিন বিঘা করিডোর’ বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় অবস্থিত।
• বাংলাদেশের মাটি ও ভূ-প্রকৃতি
বাংলাদেশের মাটিতে সবচেয়ে বেশি রয়েছে- এলুমিনিয়াম।
বাংলাদেশের মাটিতে যে খনিজ পদার্থের অভাব রয়েছে- দস্তা ও গন্ধক।
বাংলাদেশের মাটিকে প্রকৃতি ও রাসায়নিক গঠনের উপর ভিত্তিকরে- ৫ ভাগে ভাগ করা যায়।
পীত মাটি পাওয়া যায়- ফরিদপুরে।
বাংলাদেশের মৃত্তিকা গবেষণা ইন্সটিটিউট অবস্থিত- ঢাকায়।
হিউমাস মাটির কি উপকার করে- উর্বরতা বৃদ্ধি করে।
বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে মাটির অনুর্বরতার কারণ- লবণাক্ততা।
পাহাড়ি মাটি- অম্ল প্রকৃতির।
সবচেয়ে উর্বর মাটি- পলিমাটি বা পলল গঠিত মাটি।
ভূ-প্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশকে- ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
10. বাংলাদেশের পাহাড় সমূহের ভূমিরূপ- টারশিয়ারী যুগের।
11. প্লাবন সমভূমি থেকে বরেন্দ্র ভূমির উচ্চতা- ৬-১২ মিটার।
12. বরেন্দ্রভূমি বলা হয়- রাজশাহী বিভাগের উত্তর-পশ্চিম অংশকে।
13. বরেন্দ্র ভূমির মাটির রং- ধূসর ও লাল বর্ণের।
14. সর্বপ্রথম বাংলাদেশের কোন অঞ্চল গঠিত হয়- টারশিয়ারী যুগের পাহাড়।
15. ভাওয়ালের গড় অঞ্চল- গাজীপুর জেলায় অবস্থিত।
16. মধুপুর অবস্থিত- টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলায়।
17. মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় অঞ্চলের মাটির রং- লালচে ও ধূসর।
18. সমভূমি থেকে মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় অঞ্চলের উচ্চতা- ৩০ মিটার।
19. ঢাকার প্রতিপাদ্য স্থান- চিলির নিকট প্রশান্ত মহাসাগরে।
20. কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ভূ-প্রকৃতি- বালুকাময়।
• বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু
বাংলাদেশের আবহাওয়া কেন্দ্র- ৪টি (ঢাকা, কক্সবাজার, পতেঙ্গা, খেপুপাড়া)
বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর- প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে।
বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর- ঢাকার আগার গাঁয়ে অবস্থিত।
বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিস- ৩৫টি।
সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র- ঢাকার আগার গাঁও অবস্থিত।
সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়- ২ জানুয়ারি ১৯৯৫ সালে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কেন্দ্র- ২টি।
বাংলাদেশ- ক্রান্তীয় জলবায়ু অঞ্চলের অন্তর্গত।
বাংলাদেশের বার্ষিক গড় তাপমাত্রা- ২৬.৭০ ।
10. এদেশের বায়ুর আর্দ্রতা কম থাকে- শীত কালে।
11. বাংলাদেশের জলবায়ু- সম ভাবাপন্ন।
12. বাংলাদেশের জলবায়ুর প্রধান বৈশিষ্ট্য- মৌসুমি বায়ু।
13. এদেশে কাল বৈশাখী বৃষ্টিপাত ঝড়ের কারণ- উত্তর-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু।
14. বাংলাদেশে শীতকালে বৃষ্টিপাত হয় না- উত্তর পূর্ব মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে।
15. বাংলাদেশের আবহাওয়া দপ্তর কমপক্ষে- ১৮ ঘণ্টা পূর্বে বিপদ সংকেত দেয়।
16. SPARSO – ঢাকার আগার গাঁও এ অবস্থিত।
17. SPARSO – প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন।
18. SPARSO প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮০ সালে।
19. বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ঋতু- বর্ষাকাল।
20. বাংলাদেশে ঘড়ির কাটা ১ ঘণ্টা অগ্রগামী করা হয়- ১৯ জুন ২০০৯।
21. ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ের পর বাংলাদেশের সাহায্যের জন্য আসা মার্কিন টাস্কফোর্স- অপারেশন সী এঙ্গেল-১
22. ২০০৭ সালে ১৫ নভেম্বর ঘূর্ণিঝড় সিডরের পরে সাহায্যের জন্য আসা মার্কিন টাক্সফোর্স- অপারেশন সী এঙ্গেল- ২।
23. সিডর শব্দের অর্থ- চোখ।
24. আইলা শব্দের অর্থ- ডলফিন বা শুশুক।
25. লায়লা শব্দের অর্থ- মেঘ কালো চুল।
26. ফিয়ান শব্দের অর্থ- বন্ধু।
27. বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দিন ও ছোট রাত- ২১ জুন।
28. সবচেয়ে ছোট দিন ও বড় রাত- ২২ ডিসেম্বর।
• বাংলাদেশ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র
বাংলাদেশে ভূ- উপগ্রহ কেন্দ্র আছে- ৪টি ( বেতবুনিয়া, তালিবাবাদ, মহাখালী, সিলেট)
আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগের মাধ্যমকে- উপগ্রহ বলে।
বাংলাদেশের সর্বশেষ কেন্দ্র- সিলেটে অবস্থিত।
বাংলাদেশের উপগ্রহ কেন্দ্রটি অবস্থিত- সিলেটে অবস্থিত।
প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি অবস্থিত- বেতবুনিয়া, গাজীপুর।
তারিবাবাদ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি কোন জেলায় অবস্থিত- গাজীপুর।
মহাখালীতে ভূ উপগ্রহ কেন্দ্রটি যোগাযোগ ছাড়াও- আন্তর্জাতিক ট্রাংক এক্স চেঞ্জের কাজে ব্যবহৃত হয়।
বাংলাদেশের পাহাড়-পর্বত-উপত্যকা সমূহ
বাংলাদেশের পাহাড়সমূহ সৃষ্টি হয়েছে- প্লেটটেকনোনিক প্রক্রিয়ায়।
বাংলাদেশের পাহাড় সমূহ গঠিত হয়- টারশিয়ারী যুগে।
বাংলাদেশের পাহাড় সমূহ- ভাঁজ বা ভঙ্গিল শ্রেণীর।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাহাড়- গারো পাহাড়।
বাংলাদেশের পাহাড় সমূহের গড় উচ্চতা- ২০৫০ ফুট।
আলু টিলা পাহাড়- খাগড়াছড়িতে অবস্থিত।
লালমাই পাহাড়- কুমিল্লায় অবস্থিত।
ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে- কুলাউড়া পাহাড়ে।
কুলাউড়া পাহাড় অবস্থিত- মৌলভীবাজার জেলায়।
10. চিম্বুক পাহাড়ের পাদদেশে বাস করে- মারমা উপজাতি।
11. ‘কালা পাহাড়’ বা ‘পাহাড়ের রাণী’ বলা হয়- চিম্বুক পাহাড়কে (৩য় উচ্চতম)।
12. হিন্দুদের তীর্থ স্থানের জন্য বিখ্যাত- চন্দ্রনাথের পাহাড়।
13. বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গের নাম- তাজিংডং বা বিজয় বা মদক মুয়াল।
14. বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গ- কেওক্রাডং।
15. কাপ্তাই লেক থেকে প্লাবিত রাঙ্গামাটির উপত্যকা হল- ভেঙ্গি জালি।
16. সাঙ্গু ভ্যালী অবস্থিত- চট্টগ্রামে।
17. হালদা ভ্যালী অবস্থিত- খাগড়াছড়িতে।
• বাংলাদেশের ভৌগলিক প্রতীকী নাম সমূহ
ভৌগলিক প্রতীকী নাম/স্থান/ভৌগলিক প্রতীকী নাম/স্থান
সোনালী আঁশের নাম বাংলাদেশ, প্রাচ্যের ডান্ডি নারায়ণগঞ্জ
জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশ ,বাংলার ডান্তি নারায়ণগঞ্জ
ভাটির দেশ বাংলাদেশ, মসজিদের শহর ঢাকা
নদীমাতৃক দেশ বাংলাদেশ, রিক্সার নগরী ঢাকা
পৃথিবীর ব-দ্বীপ বাংলাদেশ, ৩৬০ আউলিয়ার আবাস ভূমি সিলেট
দেশের প্রবেশ দ্বার চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ-ভারতের প্রবেশ দ্বার সিলেট
দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম, বাংলার লন্ডন সিলেট
বার আউলিয়ার শহর চট্টগ্রাম, কুমিল্লার দুঃখ গোমতী
চট্টগ্রামের দুঃখ চাক্তাইখাল, রসের হাঁড়ি খেজুর গুড় ফরিদপুর
10. বাংলার শস্য ভাণ্ডার বরিশাল, ৫২২তম বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন
11. খাল-বিল-নদী-নালার জেলা ঊরিশাল পশ্চিম বাহিনীর নদী ডাকাতিয়া নদী
12. বাংলার ভেনিস ঊরিশাল হিমালয়ের কন্যা পঞ্চগড়
13. সাগর দ্বীপ ভোলা উত্তর বঙ্গের প্রবেশ দ্বার বগুড়া
14. সাগর কন্যা কুয়াকাটা পাহাড়-পর্বত ও রহস্যের লীলা ভূমি বান্দরবন
15. সাগর কন্যা (জেলার ক্ষেত্রে) পটুয়াখালী
• বাংলাদেশের স্থাপত্য নিদর্শন সমূহ
বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অবস্থান- ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণ।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স্থপতি- হামিদুর রহমান।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের প্রথম ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়- ২৩ জানুয়ারি ১৯৫২।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের উদ্বোধক- শহীদ শফিউর রহমানের পিতা।
শহীদ মিনার প্রথম উদ্বোধন করা হয়- ২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ অবস্থিত- সাভারে।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর স্থপতি- সৈয়দ মাইনুল হোসেন।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা হয়- ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭২।
10. জাতীয় স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন করেন- প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ।
11. জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর উচ্চতা- ১৫০ ফুট।
12. জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর ফলক সংখ্যা- ৭টি।
13. মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স- মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত।
14. মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স এর স্থপতি- তানবীর কবির।
15. মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স এর স্তম্ভ সংখ্যা- ২৩টি।
16. বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের অবস্থান- মিরপুর, ঢাকা।
17. বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের স্থপতি- মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি।
18. রায়ের বাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ অবস্থিত- রায়ের বাজার, ধানমন্ডি।
19. এর স্থপতি- ফরিদউদ্দীন আহমেদ ও জামি আল শফি।
20. জাগ্যত চৌরঙ্গী অবস্থিত- জয়দেবপুর চৌরাস্তা, গাজীপুর।
21. জাগ্রত চৌরঙ্গী এর ভাস্কর- আব্দুর রাজ্জাক।
22. অপরাজেয় বাংলা অবস্থিত- কলাভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
23. এর ভাস্কর- সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ।
24. স্বোপার্জিত স্বাধীনতা- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বরে অবস্থিত।
25. স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ভাস্কর্যের স্থপতি- শামীম শিকদার।
26. শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্যটি- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
27. শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্যটি ভাস্কর-নিতুন কুণ্ড।
28. ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটি- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
29. ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটির ভাস্কর- হামিদুজ্জামান খান।
30. ‘স্মারক ভাস্কর্য’ টি- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
31. ‘স্মারক ভাস্কর্যটির স্থপতি- মতুর্জা বশীর।
32. ‘মুক্ত বাংলা’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত- ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
33. ‘মুক্ত বাংলা’ ভাস্কর্যটি ভাস্কর- রশীদ আহমদ।
34. ‘অমর একুশে’ ভাস্কর্যটি- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
35. গোল্ডেন জুবিলী টাওয়ার- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
36. বিজয় ’৭১ এর অবস্থান- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ।
37. বিজয় ’৭১ এর ভাস্কর্য- শ্যামল চৌধুরী।
38. ‘যুদ্ধভাসান’ ভাস্কর্যটি- কুমিল্লায় অবস্থিত।
39. দেশের সর্বোচ্চ শহীদ মিনারটি- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
40. দেশের এই সর্বোচ্চ শহীদ মিনারের স্থপতি- রবিউল হুসাইন।
41. ‘মোদের গরব’ ভাস্কর্যটির অবস্থান- বাংলা একাডেমী চত্বর।
42. মোদের গরব ভাস্কর্যটি ভাস্কর- অখিল পাল।
43. একনজরে স্থাপত্য, ভাস্কর্য ও স্থপতি এবং অবস্থান
44. স্থাপত্য/ভাস্কর্য/স্মৃতিসৌধ অবস্থান স্থপতি/ভাস্কর
45. জাতীয় স্মৃতিসৌধ-সাভার-সৈয়দ মাইনুল হোসেন
46. মুজিব নগর স্মৃতিসৌধ মেহেরপুর তানভীর কবির
47. অপরাজেয় বাংলা ঢা.বি কলাভবন সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ
48. কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ঢাকা মেডিক্যাল সংলগ্ন হামিদুর রহমান
49. জাগ্রত চৌরঙ্গী জয়দেবপুর চৌরাস্তা আব্দুর রাজ্জাক
50. স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ঢা.বি টিএসসি চত্বর শামীম শিকদার
51. বিজয় উল্লাস আনোয়ার পাশা ভবন ঢাবি শামীম শিকদার
52. স্বাধীনতা সংগ্রাম উুলার রোড, ঢাবি শামীম শিকদার
53. সোনার বাংলা কৃষি বিশ্ব বিদ্যালয় ময়মনসিংহ শ্যামল চৌধুরী
54. বিজয় ’৭১ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ খন্দকার বদরুল ইসলাম নান্নু
55. অংশুমান (জনতার রায়) রংপুর অনীক রেজা
56. কমলাপুর রেল স্টেশন কমলাপুর, ঢাকা বব বুই
57. তিন নেতার মাজার সোহরাওর্য়াদী উদ্যানের দক্ষিণে মাসুদ আহমেদ
58. দুর্জয় রাজারবাগ, ঢাকা মৃণাল হক
59. দুরন্ত শিশু একাডেমী, ঢাকা সুলতানুল ইসলাম
60. সংগ্রাম সোনারগাঁও নারায়ণগঞ্জ জয়নুল আবেদীন
61. বিজয় বিহঙ্গ আমতলা, বরিশাল হামিদুজ্জামান ও আমিনুল হাসান লিটু
62. স্বাধীনতা ভাষা ইন্সটিটিউট সেগুনবাগিচা, ঢাকা
63. রক্ত সোপান রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস
64. বীরের প্রত্যাবর্তন বাড্ডা, ঢাকা সুদীপ্ত রায়
65. প্রত্যাশা ফুলবাড়িয়া, ঢাকা, মৃণাল হক
66. প্রতিরোধ মাসদাইর, নারায়ণগঞ্জ মৃণাল হক
67. চির দুর্জয় রাজারবাগ, ঢাকা মৃণাল হক
68. স্বাধীনতার ডাক গগনবাড়ী, সাভার ইীল উৎপল কর
• আরও কিছু তথ্য:
১। গারো ক্যাপিটাল বলা হয়- নেত্রকোনা জেলার দূর্গাপুর উপজেলাকে।
২। বাংলাদেশ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালিত হবে- ২০২১ সালে।
৩। দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ প্রথম জেগে ওঠে- ১৯৭০ সালে।
৪। জাফর পয়েন্ট অবস্থিত- খুলনা জেলায়।
৫। ব্রিটিশ বাংলার ৬৪ শতাংশ এলাকা নিয়ে গঠিত হয়- বাংলাদেশ।
৬। ‘জঙ্গলবাড়ি দুর্গ’ টি- কিশোরগঞ্জ জেলায় অবস্থিত।
৭। আগুনমুখা- পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা থানায় অবস্থিত।
৮। ‘নয়াগ্রাস্থা ভূ-খণ্ডটি অবস্থিত- সিলেট সীমান্তে।
৯। জাহাজ মারা- একটি ইউনিয়নের নাম যা নোয়াখালীতে অবস্থিত।
১০। রূপসী বাংলাদেশ হিসাব ঘোষণা করা হয়েছে- সোনার গাঁয়ের যাদুঘর এলাকাকে।
১১। ‘সোযাচ অব নো গ্রাউন্ড’ খাতটি অবস্থিত- বঙ্গোপসাগরে।
১২। বাংলাদেশ ও ভারতের অমীমাংসিত সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৬.৫ কি.মি.।
১৩। বাংলাদেশ মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৫১৩৮ কি.মি.।
১৪। বাংলাদেশের মোট স্থলসীমা ৪৪২৭ কি.মি.।
১৫। বাংলাদেশ ও মায়ানমারের সীমান্ত দৈর্ঘ্য ২৮৩ কি.মি. বা ১৭৬ মাইল।
১৬। বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য ৭১১ কি.মি.।
১৭। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্র সীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল।
১৮। ১ নটিক্যাল মাইল সমান ১.৮৫৩ কি.মি.।
১৯। তিন বিঘা করিডোর- তিস্তা নদীর তীরে অবস্থিত।
২০। জনসংখ্যায় বাংলাদেশের বড় থানা- বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী।
২১। বাংলাদেশের যে স্থান টি ৩০ বছর পর বি.ডি.আর, বিএস,এফ এর নিকট থেকে উদ্ধার করেছে- পদুয়া।
২২। ‘পদুয়া’ নামক স্থানটি বি.ডি.আর পুনরুদ্ধার করে- ১৫ এপ্রিল ২০০১ সালে।
২৩। বি.ডি.আর এবং বি.এস.এফ এর মধ্যে বড় ধরনের সংঘর্ষ হয়- রৌমারীতে ২০০১ সালে।

শুক্রবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৩

বের করুন কোন ইমেল এড্রেসের পিছনের ব্যাক্তিকে

বের করেন কোন ইমেল এড্রেসের পিছনের লোক কে!
যারা ইমেলে নিয়মিত হুমকি টুমকি পান তাদের কাজে লাগবে।

১। প্রথমে সোজা হিশাব ইমেল এড্রেস কপি করে সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে খোঁজ দ্য সার্চ চালান।
২। ফেসবুকে সার্চ দিন।
৩।ফেসবুকে প্রোফাইল পেলে প্রোফাইল পিকচার ডাউনলোড করে গুগল ইমেজ সার্চ দিন।

৪। ইমেলের হেডার খুলে(জিমেলে রিপ্লাইয়ের পাশে শো অরিজিনাল, ইয়াহু তে ভিউ ফুল হেডার, আর আউটলোকে ভিউ মেসেজ সার্চ) Received: from খোঁজে(Cltr+F) বের করুন। এর পাশে পাবেন সেন্ডারের আইপি এড্রেস। এখন আইপি আড্রেস দিয়ে (http://www.yougetsignal.com/tools/visual-tracert/) লোকেশন খোঁজ করুন।

৫। ইমেল এড্রেসের ইউজার নেম(xample@এক্স এক্স.কম হলে xample টা ইউজার নেম) দিয়ে এখানে(http://knowem.com/) খোঁজ করুন।
৬। সবশেষে সোজা ইমেল এড্রেস দিয়ে এখানে(https://pipl.com/) এবং এখানে(http://www.spokeo.com/email-search) খোঁজ চালান।
এবং পেয়ে যান কে ইমেলের পিছে এবং কই থিকা হুমকি দিচ্ছে। আরো অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্য পেয়ে যেতে পারেন।

জেনে নিন সূর্যের রহস্য

সূর্য ছায়াপথ নক্ষত্রমণ্ডলে অবস্থিত একটি তারা। সূর্য ও তার মাধ্যাকর্ষণ ক্ষেত্রে আবদ্ধ গ্রহ ও গ্রহাণুদের নিয়ে গঠিত সৌরজগত, যার তৃতীয় গ্রহ পৃথিবীতে আমরা মানুষরা ও অন্যান্য জীবজন্তুরা বাস করি।
সূর্য নিজে ধীরে ধীরে ছায়াপথের কেন্দ্রে চারিদিকে প্রদক্ষিণ করে। আবার সূর্যকে কেন্দ্র করে সৌরজগতের সকল গ্রহ এবং অন্যান্য বস্তু তথা গ্রহাণু, উল্কাণু, ধূমকেতু বা ধূলিকণা সদা সূর্যের চারিদিকে নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘূর্ণায়মান। সৌরজগতের শতকরা ৯৯ ভাগ ভরই সূর্য ধারণ করে। পৃথিবীর জীবমণ্ডলে সূর্যের আলোর শক্তি আহরণ করে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া চলে যা পৃথিবীর প্রাণশীল সকল বস্তুর জন্য শক্তির উৎস হিসেবে কাজ করে। পৃথিবীর আবহাওয়া এবং জলবায়ু সূর্য দ্বারা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রিত হয়।

আয়তন

তেরো লক্ষ পৃথিবীকে একসঙ্গে যোগ করলে তা আকারে সূর্যের সমান হবে। সংখ্যায় তা ১.৪১×১০২৭ মি³।

সূর্যের ব্যাস

৮ লক্ষ ৬৬ হাজার চারশত মাইল। পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব ৯ কোটি ৩০ লক্ষ মাইল।

সূর্যের ভর

৬ এর পরে ২৮ টি শূন্য বসালে যত হয়, সূর্যের ভর তত মণ। অর্থাৎ ৩ লক্ষ ৩২ হাজার ৯৪৬ টি পৃথিবীর ভরের সমান।

সূর্যের রশ্মি

সাদা (খালি চোখে)  অথচ সাদা রং -এর মধ্যে লুকানো রয়েছে সাতটি রং। এগুলো হলো বেগুনি, নীল, আসমানি, সবুজ, হলুদ, কমলা এবং লাল। রঙধনুতে এই সাতটি রং পাশাপাশি দেখা যায় প্রিজম -এর মধ্য দিয়ে পরিচালনা করলে। এই সাতটি ছাড়াও আলোতে মেশানো রয়েছে নানা রঙের অদৃশ্য আলোক রশ্মি, যার অস্তিত্ব বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে পাওয়া যায়।
sunlayers.gif

সূর্যের উত্তাপ

সূর্য হচ্ছে একটি জলন্ত গ্যাসের কুণ্ড, যার বাইরের উত্তাপ হলো ৬ হাজার সেন্টিগ্রেড আর ভিতরের উত্তাপ হবে প্রায় ৩ থেকে ৬ কোটি সেন্টিগ্রেড। প্রতি সেকেন্ডে ১ কোটি ৮৬ লক্ষ মণ গ্যাস পোড়ালে এই উত্তাপ পাওয়া সম্ভব

আলোক মণ্ডলীয় গঠন (ভর অনুসারে)

হাইড্রোজেন৭৩.৪৬ %
হিলিয়াম২৪.৮৫ %
অক্সিজেন০.৭৭ %
কার্বন০.২৯%
লোহা০.১৬ %
নিয়ন০.১২ %
নাইট্রোজেন০.০৯ %
সিলিকন০.০৭ %
ম্যাগনেসিয়াম০.০৫ %
সালফার০.০২
সূর্য একটি তৃতীয় প্রজন্মের তারা, কাছাকাছি কোন একটি অতি নব তারা থেকে উদ্ভূত অভিঘাত তরঙ্গ এর উৎপত্তিতে একটি চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করেছিল। পুরো সৌর জগতে স্বর্ণ বা ইউরেনিয়ামের মত ভারী মৌলসমূহের প্রাচুর্য লক্ষ্য করে চালিকাশক্তি হিসেবে এই ঘটনাটি প্রস্তাব করা হয়েছে। খুব সম্ভবত একটি অতি নব তারার বিবর্তনের সময় ক্রিয়াশীল endergonic কেন্দ্রীক বিক্রিয়া অথবা দ্বিতীয় প্রজন্মের একটি বৃহৎ তারার অভ্যন্তরে নিউট্রন শোষণের ফলে উদ্ভূত ট্রান্সম্যুটেশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে এই মৌলসমূহ সৃষ্টি হয়েছে।

পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণ: এক ভয়ংকর সত্য

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এক ভয়ংকর অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছিল পুরো বিশ্ববাসী যার নাম ছিল পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণ। এ মহৎ কার্যটি সাধন করেছিল আমেরিকা তাদের পারমাণবিক শক্তির প্রয়োগের মাধ্যমে এবং পরীক্ষাস্থলটি ছিল জাপানের হিরোশিমা এবং নাগাসাকি নামক দুটি শহরে। ঘটনাটি ঘটেছিল 1945 এর 6ই আগষ্ট।
টানা ছয় মাস জাপানের অন্যান্য 67টি শহরে বোমা বিস্ফোরণের পর পারমাণবিক বোমা"লিটল বয়"তার আশ্রয় খুজে পায় নিজেকে প্রমাণ করার জন্য। সময়টি ছিল সোমবার 6ই আগষ্ট,1945। এ ঘটনার ঠিক 3 দিন পর আরো একটি পারমাণবিক বোমা"ফ্যাট ম্যান"আছড়ে পড়ে নাগাসাকিতে। এ দুটি দিনই আমরা আমাদের মানবিকতার সবচেয়ে বড় উদাহরণটি বিশ্ববাসীর নিকট জানিয়ে দেই।
এ বোমা বিস্ফোরণে কত লোক মারা গিয়েছিল? সংখ্যাটি জানা খুব আশ্চর্যজনক হবে।হিরোসিমাতে মারা গিয়েছিল 1,40,000 জন এবং নাগাসাকিতে 80,000 জন। তবে মানুষগুলো মারা যাওয়ার আগে বিশ্ববাসীর বিবেক মারা গিয়েছিল যার কোন সংখ্যা জানাতে পারলামনা বলে দুঃখিত।
nagasaki-2.jpg
পরবর্তিতে মৃত মানুষের সংখ্যা আরো বেড়ে গিয়েছিল পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণের ফলে সৃষ্ট ক্ষতিকারক রেডিয়েশন এবং ইনজুরির কারণে যার সংখ্যা মনে রাখার প্রয়োজন মনে করেনি ইতিহাস। দুঃখের কথা হচ্ছে এ বিস্ফোরণে নিহত মানুষগুলোর বেশিরভাগই ছিল সাধারণ মানুষ।হায়রে মানবিকতা। এ বিস্ফোরণের ছয় দিন পর 15ই আগষ্ট
জাপান আত্নসমর্পণ করে নেয়।
এবার জানা যাক কি ছিল সেই বোমাটিতে। পুরো প্রজেক্ট টির নাম ছিল ম্যানহ্যাটেন প্রজেক্ট। এবং এ মহান আবিস্কারটি পরিচালিত হচ্ছিল যার দ্বারা তিনি হলেন আমেরিকান পদার্থবিদ j.robert oppenheimer.পারমাণবিক বোমা"লিটল বয়" তৈরী হয়েছিল ইউরেনিয়াম-235 এর আইসোটোপ দিয়ে এবং "ফ্যাটম্যান" তৈরী হয়েছিল প্লুটোনিয়াম-239 দিয়ে।
এ বোমা বিস্ফোরণ কিন্তু নিছক হঠাৎ করে করা হয়নি। অনেক পরিকল্পনা এক্ষেত্রে ছিল। হিরোশিমা এবং নাগাসাকি এ দুটি শহরকেই তারা বেছে নিয়েছিল কারণ এর চারপাশ ছিল পাহাড় ঘেরা এবং এর পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছিল একটি নদী। তারা ভেবেছিল এ পাহাড়গুলো তাদের জন্য focusing effect হিসেবে কাজ করবে এবং ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ বহুগুণ বাড়িয়ে দিবে।মানব চিন্তাবিদদের এমন সূ্ক্ষ পরিকল্পনাকে সাধুবাদ না জানিয়ে পারলাম না।
এবার জানা যাক সেই সময়কার কথা। 6ই আগষ্ট,1945। পারমাণবিক বোমা বহনকারী বীরবেশে এগিয়ে আসছে হিরোশিমার দিকে। যুদ্ধবিমানটির পরিচালনায় ছিলেন ক্যাপ্টেন William persons and his assistant Morris jeppson.এ দুজন ছিলেন ইতিহাসের সেই ঘটনার সাক্ষী যা এ পৃথিবীকে তারা উপহার দিতে যাচ্ছিলেন। হিরোশিমা সময় সকাল 8টা 15 মিনিটে ইতিহাসের সূচনা ঘটে। এ বোমাটির ওজন ছিল 60 কেজি,এটি সময় নেয় 57 সেকেন্ড তার নিজস্ব গন্তব্যে পৌছাতে এবং অতিক্রম করে 600 মিটার দূরত্ব। এ বিস্ফোরণটে ছিল 13 কিলোটন tnt এর সমান এবং সে সময় তাপমাএা হয়েছিল 3900 degree celcious.এ বিস্ফোরণের পর 1 মাইল ব্যাসার্ধের এলাকা জুড়ে ধ্বংসলীলা শুরু হয় এবং হিরোশিমার প্রায় 90 ভাগ বাড়িঘর সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়। ঠিক এক ঘন্টা আগে জাপানের রাডারে ধরা পড়েছিল দুটি যুদ্ধবিমান জাপানের দক্ষিণ দিক দিয়ে প্রবেশ করছে।তারা রাডারে যে বিমানগুলো দেখেছিল তা ছিল ছোট এবং সংখ্যায় 3টি। এ কারনে তারা বিষয়টিকে খুব বেশি গুরুত্ব দেয়নি যা ছিল সবচেয়ে বড় ভুল।
nagasaki-3.jpg
এদিকে টোকিওতে জাপান সম্প্রচার কর্তৃপক্ষ জানতে পারে হিরোশিমা থেকে সকল প্রকার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তারা বারবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়।কিছুক্ষণ পর তারা জানতে পারে উওর হিরোশিমার প্রধান যোগাযোগ কেন্দ্রটি সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে আছে। তারা সাথেসাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে হিরোশিমার হেড কোয়ার্টারে। কিন্তু সেখানকার অসীম নিস্তব্ধতা তাদেরকে হতবাক করে দেয়। তৎক্ষণাৎ একজন যুবক অফিসার হিরোশিমার উদ্দেশ্যে তাদের বিমান বাহিনী রওনা হতে বলেন এবং যথাসমম্ভব তাড়াতাড়ি পরিস্থিতি বুঝে ব্যবস্থা নিতে বলেন। তাদের উডডয়নের তিন ঘন্টা পর তারা পৌছে হিরোশিমা থেকে 100 মাইল দূরবর্তী এলাকায় এবং এত দূর থেকে তারা দেখতে পায় সাদা ধোয়ার এক বিশাল কুন্ডলী। তারা হিরোশিমা পৌছানোর পর হতবাক হয়ে যায় সেখানকার পরিস্থিতি দেখে। রৌদ্রজ্জল হিরোশিমার নিস্তব্ধ মানুষগুলোর দেহাবশেষ নিয়ে ফাকা হিরোশিমা জ্বলছে আর চিৎকার করে কাদছে।
nagasaki-1.jpg
এবার জানা যাক ধ্বংসলীলা সম্পর্কে। এ বিস্ফোরণে সাথেসাথে মারা যায় 70,000 মানুষ। 1945 সালের শেষ দিকে এ সংখ্যা বেড়ে দাড়ায় 1,40,000 জন এ। 1950 সাল নাগাদ এ সংখ্যা আরো বেড়ে দাড়ায় 2,00,000 জন এ যাদের মাঝে ছিল ক্যানসার ও দীর্ঘস্থায়ী রোগের কারণে।
বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই বিশাল ছিল যে বিস্ফোণ সংঘটনের প্রায় 10 মাইল দূরের মানুষদেরও শরীরের চামড়া খসে পড়ছিল। এ থেকে ধরে নেওয়া যায় বিস্ফোরণস্থলের মানুষ গুলোর কথা। তার কিছুদিন পরই নাগাসাকি এলাকার মানুষগুলোর ভাগ্যে ঘটে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি এবং মানবতা বোধের সম্পূর্ণতা ঘটে।
nagasaki-4.jpg
এ লেখার উদ্দেশ্যে হল আমাদের নতুন প্রজন্মকে জানানো, আমরা যে সভ্যতার উপর ভিত করে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার চেষ্টা করছি প্রযুক্তির ভুল ব্যবহারের কারণে দিতে হয়েছে অনেক গুলো প্রাণের আত্মহুতি। নিজের ইতিহাসকে আমরা যেন ভুলে না যাই। আমরা নিজেদের আত্মঅহংকার বোধের কারণে এমন কিছু ভুল করেছি এবং করে চলেছি যার মাশুল হয়তো গুনতে হবে আমাদের প্রজন্মকে যেমনটি গুনছে হিরোশিমা-নাগাসাকির মানুষগুলো। পার্থক্য হবে আমরা ভুল করে মাশুল গুনব আর তারা ভুল না করেই এখনও মাশুল গুনছে।

২৯৫০০ কোটি গিগাবাইট তথ্য সংরক্ষিত!

চলছে তথ্যের বিপ্লব। সেই বিপ্লবের বর হচ্ছে ডিজিটাল যুগে মানবসভ্যতার পদার্পণ। এ পর্যন্ত কত তথ্য সংরক্ষিত হয়েছে? একজন মানুষ কী পরিমাণ তথ্য তার স্মৃতিতে ধারণ করতে পারে? এ নিয়ে ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার বিজ্ঞানীরা ২০ বছরেরও বেশি গবেষণা করে এর একটা হিসাব দাঁড় করিয়েছেন। কম্পিউটার হার্ডডিস্ক থেকে সেকেলে ফ্লপি ডিস্ক, এক্স-রে থেকে মাইক্রোচিপ, সংবাদপত্র থেকে বই—সব মিলিয়ে ১৯৮৬ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত মোট ২৯৫ এক্সাবাইট তথ্য ধারণ করা হয়েছে। এক্সাবাইট কী? ১০০ কোটি গিগাবাইটে হয় এক এক্সাবাইট। তাহলে ২৯৫ এক্সাবাইট অর্থ? চীনের মোট আয়তনের যে ক্ষেত্রফল, সেটাকে একটি বই কল্পনা করলে এ রকম ১৩টি বই একটির ওপর আরেকটি সাজালে যা হবে, ২৯৫ এক্সাবাইট মানে ঠিক তা-ই; অথবা তথ্যগুলোকে সিডিতে নিলে ডিস্কের যে পাহাড় হবে তার উচ্চতা পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্বকেও হার মানাবে! আর যে পরিমাণ তথ্য আদান-প্রদান হয়েছে তার পরিমাণ স্বভাবতই আরও অনেক বেশি। গবেষকদের হিসাব বলছে, এটা দুই জেটাবাইটের সমতুল্য। এক জেটাবাইট মানে এক হাজার এক্সাবাইট। সহজ করে বলতে গেলে হিসাবটা হলো, বিশ্বের সব মানুষকে প্রতিদিন ১৭৫টি করে সংবাদপত্র দিলে যা হয় তার সমান।
এই গবেষণায় দেখা গেছে, ২০০০ সালে সংরক্ষিত তথ্যের ৭৫ শতাংশই ছিল অ্যানালগ আকারে (বই-পত্রিকায়)। কিন্তু ২০০৭ সালের শেষে দেখা গেল, ৯৪ ভাগ তথ্যই ডিজিটালরূপে সংরক্ষিত হয়েছে। তার মানে ডিজিটাল যুগে মানুষের উন্নতি হওয়ার গতি গত দুই দশকে ফি বছর ৫৮ ভাগ করে বেড়েছে। তবে সবচেয়ে বিস্ময়কর যে তথ্যটি বিজ্ঞানীরা বলছেন তা হলো, গত ২০ বছরে বিশ্বে যে পরিমাণ তথ্য ধারণ করা হয়েছে, একজন মানুষের ডিএনএ (বংশগতির ধারক ও বাহক) তার চেয়ে ৩০০ গুণ বেশি তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে!
সূত্রঃ প্রথম আলো

পাল্টেনিন মজিলা ফায়ারফক্সের চেহারা কোন থিম ছাড়াই

আমরা অনেকেই নিজেদের ব্রাউজারের থিম চেঞ্জ করে নেই একঘেয়েমি কাটানোর জন্য। একটা লুক সবসময় ভালো লাগেনা এটাই স্বাভাবিক। এই চেহারা পাল্টাতে যেয়েই আমরা নানা ধরণের থিম ব্যবহার করে থাকি। তাই আজকে আমরা শেখবো থিম না ব্যবহার করেই ফায়ারফক্সের চেহেরা কিভাবে পাল্টানো যায় :) ।
mozilla_firefox_ipad_wallpaper
কাজটি আমরা করবো এড-অন এর মাধ্যমে। আমরা  Stratiform 3.0.1 এড-অন টি  ফায়ারফক্সে অ্যাড করে নেই।
Image 1
https://addons.mozilla.org/en-us/firefox/addon/stratiform/
অ্যাড হবার পর ইন্সটল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট দিন।
Stratiform-initial-settings
ফায়ারফক্স রিস্টার্ট হয়ে গেলে আপনি আপনার হোমপেজে সেটিং দেখতে পাবেন। যদি না দেখতে পান তবে এখানে চলে যান about:stratiform ।
Stratiform-browser-settings
ডানপাশের অপশনগুলো থেকে সেটিং এর মাঝে ক্লিক করলেই এই উইন্ডো টি দেখতে পাবেন। আপনি এখান থেকে টুলসবার, ট্যাব, অ্যাপ্লিকেশন বাটন চেঞ্জ করে নিতে পারবেন।
প্রিসেটঃ
Stratiform-presets2
এটি একটি দুর্দান্ত অপশন। আপনি এটি দ্বারা রং, টুলবারের আকার, স্বচ্ছতা সব পরিবর্তন করতে সক্ষম। আপনি আপনার পছন্দমতো চেহারা এখান থেকেই তৈরি করে নেইতে পারবেন।
স্টাইলঃ 
Stratiform-styles2
আপনি ফায়ারফক্সকে আরো পরিবর্তন করতে চাইলে এখানথেকে সুবিধা নিতে পারবেন।
রঙের খেলাঃ 
Stratiform-colors2
আমরা সবচে পছন্দ হয়েছে এই অপশনটি। এতো বছরের এই ঘেয়েমি রং আমি কিছু সময়ের মধ্যেই এখান থেকে পাল্টে দিতে পেরেছি :D
অবশেষেঃ 
Image 2
এটি হচ্ছে আপনার আমার সকলের ফায়ারফক্সের সাধারণ চেহারা :( ।
Image 3
আর কাজশেষে আপনার ফায়ারফক্স হয়ে উঠবে নতুন দিনের রঙে রাঙ্গিত ;)

আপনার MP3 গানে লাগিয়ে নিন Lyrics মাত্র ৫ মিনিটে।

প্রথমে আপনি এইখান থেকে এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন। এরপর সফটওয়্যারটি সাধারনভাবে ইন্সটল করুন।
সফটওয়্যারটি ইন্সটল হলে এখন যে গানের সাথে লিরিক্স যোগ করতে চান, সেই গানটি প্লে করুন। খেয়াল করুন পাশে এই Sylteditor ওপেন হয়েছে।
গানটিতে লিরিক্স থাকলে Sylteditor সেটা প্লে করবে।

যদি না থাকে তাহলে চিত্রের মত লিরিক্স মেনু থেকে সার্চ লিরিক্স এ যান

এরপর গান এর নাম এবং আর্টিস্ট এর নাম দিয়ে সার্চ করুন। কিছুক্ষন এর মধ্য লিরিক্স এর লিস্ট আপনার সামনে আসবে। সেখান থেকে একটি লিরিক্স সিলেক্ট করুন।

এবার খেয়াল করুন Sylteditor লিরিক্স টি প্লে করছে। গানের কথার সাথে লিরিক্স ঠিক থাকলে লিরিক্স অপশন থেকে Save Lyrics AS এ যান। এরপর লিরিক্স টি আপনার পছন্দ অনুযায়ী সেভ করুন।

এবার স্টার্ট মেনু থেকে Sylteditor ওপেন করুন। সেখান থেকে File-open এ গিয়ে আপনার সেই গানটা ওপেন করুন। এরপর  File-Import SYLT from LRC তে ক্লিক করুন।তারপর আপনার পূর্বের সেই সেভ করা লিরিক্স টা ওপেন করুন।


এরপর আপনি File-Save as থেকে যে কোন স্থানে যে কোন নামে সেভ করুন। এরপর আপনার ফোনে Import করে গানটি প্লে করুন দেখুন আপনার গানটি লিরিক্স শো করছে।