বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

প্লেন বা বিমান কিভাবে ওড়ে?

প্লেন চলার সাথে নিউটন এর গতির দ্বিতীয় সুত্র এবং দানিয়েল বার্নুলি-র ফ্লুয়িড এর সুত্র জড়িত। আমরা জানি যে কোন জিনিষ এর উপর সবদিক থেকে বল কাজ করতে থাকে এক্ষেত্রে আমরা বলবো যে কোন জিনিষ এর উপর চার দিক থেকে চারটি বল কাজ করে সামনে পেছনে উপরে নিচে। ঠিক তেমনি প্লেনের উপর চারটি বল কাজ করে সামনে-Thrust , পেছনে- Drag , নিচে – Gravity বা Weight , উপরে- Lift । যখন প্লেনের উপর এই চারটি বল সমান থাকে তখন প্লেন দাড়িয়ে থাকে।
প্লেন সামনে চলার জন্য প্লেনের ইঞ্জিন চালিয়ে পেছনের বলের থেকে সামনের দিকে বেশি বল (Thrust) সৃষ্টি করা হয় তখন প্লেন সামনে চলতে থাকে পেছনের থেকে সামনের বলের পরিমান যত বাড়তে থাকে প্লেন তত গতিতে সামনে এগোতে থাকে। এবং প্লেন উড়ার জন্য সামনের গতির সাথে সাথে প্লেনের সামনের বড় ডানা (wing) পেছনের ছোট ডানা (horizontal stabilizer ) এবং লেজ ( vertical stabilizer ) উচু নিচু করে ঘুরিয়ে একটি বিশেষ আকৃতি দেওয়া হয় তাতে করে প্লেনের নিচের অংশের বাতাস যেমন তেমনি থাকে কিন্তু উপরের অংশের বাতাস জোরে বইতে থাকে । বাতাস যখন জোরে বইতে থাকে তখন বাতাসের প্রেসার কমে যায়। অর্থাৎ নিচের বাতাসের থেকে উপরের বাতাসের প্রেসার কমে যায় এবং নিচের বাতাস প্রেসার দিয়ে প্লেন কে উপরে উঠিয়ে দেয় । এবং ঠিক এর উল্টা প্রসেসে প্লেন আকাশ থেকে নিচে নেমে আসে।

অর্থাৎ প্লেনের ইঞ্জিন এবং ডানা উড়ার জন্য খুবি জরুরি। একটি প্লেনের সমস্ত বডি, প্লাস প্যাসেঞ্জার, প্লাস লাগেজ সব মিলিয়ে সর্বউচ্চ যত টুকু ওজন হতে পারে তা ক্যালকুলেশন করে কতটা শক্তিশালী ইঞ্জিন এবং কত বড় ডানা দরকার তা নির্ধারন করা হয়। প্লেন যখন তৈরি করা হয় তখন এর ভেতর পানির ট্যাঙ্ক রেখে পানি বাড়িয়ে কমিয়ে এর ওজনের পরীক্ষা করা হয় ।
প্রথম যুগে সব প্লেনের ইঞ্জিন ছিল পিস্টন ইঞ্জিন । বর্তমানে বড় বড় প্যাসেঞ্জার প্লেনগুলোতে পিস্টন ইঞ্জিন ব্যাবহার হয় না তবে ছোট প্লেন এবং ট্রেইনিং প্লেনে এখনো পিস্টন ইঞ্জিন ব্যাবহারিত হয় ।

পিস্টন ইঞ্জিন আমাদের কারের ইঞ্জিন এর মত । একের অধিক সিলিন্ডার লাগানো থাকে বিভিন্য শেপে। কখনো সিলিন্ডার গুলো একি লাইনে কখনো দুই লাইনে কখনো ভি শেপে কখনো গোল করে শাফট এর চারিধারে লাগানো থাকে। এই শেপ এর উপর নির্ভর করে একে ক্যাটাগরাইজড করা হয়। তবে যে শেপেই হোক একই রকম কাজ করে। সিলিন্ডার এর ভেতর বাতাস এবং গ্যাসলিন ঢুকানো হয় এবং প্লাগ এর মাধ্যমে স্পার্ক সৃষ্টি করা হয়। ফলে ওই বায়ু উতপ্ত হয়ে আয়তনে বাড়ে এবং পিস্টন কে নিচে ঠেলে নিয়ে যায়, এই পর্য্যায় সিলিন্ডার এর একটি ভাল্ব খুলে যায় এবং বায়ু বের হয়ে যায় এবং পিস্টন টি উপরে উঠে যায়। এরকম ভাবে ক্রমাগত কয়েকটি পিস্টন উঠা নামার ফলে একটি শাফট ঘুরতে থাকে এবং তার মাথায় প্রপেলার ঘুরতে থাকে।
প্রপেলার যখন ঘোরে তখন সেটা প্লেনকে সামনে টেনে নিয়ে যায়। একি সাথে শাফট এর সাথে বেল্ট দিয়ে একটি অল্টারনেটর যুক্ত থাকে একদম একি রকম যেটি আমাদের মটরগাড়ি গুলতে থাকে, তা থেকে বিদ্যু উৎপন্য হয় প্লেনের ভেতর লাইট, এসি ও অন্যান্য ইনুস্ট্রমেন্ট চালানোর জন্য ।

পিস্টন ইঞ্জিন যথেষ্ট স্টাবল ইঞ্জিন কিন্তু এটির অসুবিধা হল এটি দিয়ে অনেক উঁচুতে উড়া সম্ভব না প্যাসেঞ্জার প্লেনের জন্য সেফ উচ্চতা ছিল ৩২০০০ ফিট সর্বউচ্চ এবং এটির গতি ও লিমিটেড ছিল প্যাসেঞ্জার প্লেনের সর্বউচ্চ সেফ গতি ছিল ৩৭৫ mph।


 
গতির সাথে পাল্লা দেবার জন্য বিজ্ঞানী রা নজর দেয় টার্বো ইঞ্জিন বা টার্বাইন পাওয়ারড ইঞ্জিনের দিকে। বিমানের ইঞ্জিন হিসাবে ব্যাবহারের অনেক অনেক আগেই বিভিন্য রকম টার্বাইন ইঞ্জিনের ব্যাবহার শুরু হয়েছিল । যেমনঃ স্ট্রিম টার্বাইন,গ্যাস টার্বাইন,ওয়াটার টার্বাইন,উইন্ড টার্বাইন। ১৯৪০ থেকে ১৯৫০ সালের দিকে গ্যাস টার্বাইন উপর ব্যাপক গবেষণা চলতে থাকে কিভাবে এটিকে বিমানে ব্যাবহার করা যায়। অনেক রকম ইঞ্জিন এর আইডিয়া বের হয় কিন্তু শেষ পযন্ত দুইটি ইঞ্জিন ব্যাবহার যোগ্য বলে প্রতীয়মান হয় এবং ব্যাপক হারে ব্যাবহার শুরু হয় এর একটি হল টার্বোপ্রপ অপরটি হল টার্বোজেট ইঞ্জিন। প্লেনের জন্য উদ্ভাবিত এই উভয় ইঞ্জিনের মৌলিক কার্যকৌশল একই।
উভয় প্রকার ইঞ্জিনে কমন চারটি অংশ থাকে প্রথমে কমপ্রেসার তারপর কম্বাসন চেম্বার তারপর টার্বাইন এবং শেষে এগজস্ট নজেল । কমপ্রেসর এমন ভাবে ঘোরে যে ওই দিক থেকে বাতাস কমপ্রেসারে ঢোকে, কমপ্রেসারের ভেতর বিশেষ এঙ্গেলে ব্লেড লাগানো ১০ থেকে ১৩ টি ডিস্ক থাকে, একটি ডিস্ক ঘুরতে থাকে পরের ডিস্কটা ফিক্সড থাকে এভাবে ডিস্ক গুলো বসান থাকে, বাতাস একটি ডিস্ক থেকে আরেকটি ডিস্কে যেতে থাকে কম্প্রেসড হতে থাকে এবং এর প্রেসার এবং তাপমাত্রা বাড়তে থাকে এবং ফাইনালি বাইরের বাতাসের তুলনায় এর প্রেসার ৩৫% এবং তাপমাত্রা ১০০০ ডিগ্রি বেশি হয়ে কম্বাসন চেম্বারে আসে। কম্বাসন চেম্বারে উতপ্ত বাতাসের সাথে তেল এর মিশ্রণ ঘটানো হয় । তেল যখন উতপ্ত বাতাসের সাথে মেশে তখন এটি জ্বলে উঠে এবং তাপমাত্রা বেড়ে ১৬০০ থেকে ২১০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড হয়ে যায় এবং তখনি হিট এনার্জি উৎপন্ন হয়ে দ্রুতবেগে টার্বাইনে প্রবেশ করে। এই এনার্জির কিছু অংশ ব্যায় হয় টার্বাইন এর ডিস্ক কে মিনিটে ১০ হাজার বার ঘুরাতে, বাকি অংশ এগজস্ট নজেল দিয়ে দ্রুত বাইরে বের হয়ে যায়। টার্বাইন যখন ঘোরে তখন টার্বাইন এর ডিস্ক এর কেন্দ্রের সাথে লাগানো একটি শাফট পুরা ইঞ্জিনের কেন্দ্র দিয়ে উল্টা দিকে যেয়ে কমপ্রেসারের ডিস্ক গুলো ঘুরাতে থাকে, এবং আরও বাতাস টেনে নেয় এবং প্রক্রিয়াটা ক্রমাগত চলতে থাকে । এই পর্য্যায় এসে টার্বোপ্রপ আর টার্বোজেট ইঞ্জিনের কার্যক্রম আলাদা।



 
টার্বোশাফট ইঞ্জিন হল টার্বোপ্রপ ইঞ্জিনের অরেকটি রুপ। এক্ষেত্রে প্রপেলার টি সামনে না ঘুরে উপরে ঘোরে। যা আমরা দেখি হেলিকপ্টারে ব্যাবহার হয়।

টার্বোজেট ইঞ্জিন আবিস্কার হবার পর এটি ব্যাপক হারে মিলিটারি প্লেনে ব্যাবহার শুরু হয় এবং একটু দেরিতে হলেও বেসরকারি যাত্রীবাহী বিমানে ব্যবাহার শুরু হয়। কিন্তু বেসরকারি বিমানে এটি খুবি অলাভজনক হিসাবে দেখা দেয়, টার্বোজেট ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে এগজস্ট নজেল দিয়ে দ্রুত বেগে গ্যাস নির্গত হয়া টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, আর কন্টিনিউ এই প্রসেসে প্রচুর ফুয়েল ব্যায় হয়। তাছাড়া এই দ্রুত বেগে গ্যাস নির্গত হয়ার সময় প্রচুর শব্দ হয় যা যাত্রী দের জন্য খুবি কষ্টকর। এবং বেশ কয়েকটি এক্সিডেন্ট এর ঘটনা ঘটে। এই পয্যায় এসে এই সমস্যার সমাধানে আবিস্কার হয় টার্বোফ্যান ইঞ্জিন। বেসরকারি বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে টার্বোজেট ইঞ্জিন সফল ভাবে তেমন ব্যাবহার হয়নি। এমন কি কিছু বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান তাদের কোন একটি মডেলে টার্বোজেট ইঞ্জিন লাগিয়ে পরবর্তীতে তা চেঞ্জ করে টার্বোফ্যান লাগায় যেমনঃ Boeing- 707 , DC-8 ।


টার্বোফ্যান ইঞ্জিনে মেইন ইঞ্জিন এর সামনে কমপ্রেসারের দিকে একটি হিউজ বা তুলনামূলক অনেক বড় ফ্যান লাগানো থাকে এবং ফ্যানের উপর একটি ফ্যান কেস থাকে। টার্বোজেট ইঞ্জিনের মত টার্বাইন কমপ্রেসর টিকে ঘুরায় এবং সাথে সাথে ফ্যানটি কেও ঘুরায়। এই ফ্যান যে বাতাস টেনে নেয় তার সামান্য অংশ মাত্র ১৫% ইঞ্জিনের ভেতর দিয়ে যেয়ে টার্বাইন ঘোরানোর শক্তি যোগায় এবং এগজস্ট নজেল দিয়ে বাইরে বেরিয়ে যায় বাকি ৮৫% ইঞ্জিনের বাইরে দিয়ে ফ্যান কেসের ভেতর দিয়ে দ্রুত গতিতে যেয়ে পেছনে নিক্ষিপ্ত হয় । ফাইনালি বাইরের এবং ভেতরের মিলিত শক্তি পেছনে নিক্ষিপ্ত হয় এবং প্লেন কে সামনে যেতে সাহায্য করে। সামনে যাবার শক্তির ২০% আসে ইঞ্জিনের ভেতরের গ্যাস থেকে, ৮০% আসে ইঞ্জিনের বাইরের ফ্যান কেসের ভেতর দিয়ে আসা বাতাস থেকে।

ব্রাউজারের সেভ করা পাসওয়ার্ড বের করুন খুব সহজেই

আমরা যারা মজিলা ব্যবহার করি তাদের জন্য বলছি কারন আমি মজিলা ব্যবহার করে এই তথ্যটা পেয়েছি । আমরা অনেকেই ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখি যাতে পরবর্তিতে পাসওয়ার্ডটি বারবার দিতে না হয় । কিন্তু এই সুবিধিটি আপনার সাড়ে সর্বনাশ ঘটাতে পারে ।
dfg
যেমন আপনি কোন ওয়েবসাইটের একটি পাসওয়ার্ড ব্রাউজারে সেভ করুন । পরে Mozilla FireFoX এর Tools অপশনে যান । এবার page info নামে একটা অপশন দেখতে পাবেন এরপর security অপশনে যান । ওখানে দেখবেন View saved password লেখা আছে ওটাতে ক্লিক করুন । আপনি দেখতে পাবেন আপনি যে ওয়েবসাইটে পাসওয়ার্ড সেভ করে রেখেছেন সেই ওয়েবসাইটটি । এখন show password ক্লিক করলেই আপনি পাসওয়ার্ডটি জেনে যাবেন ।

যে কোন ফাইল লক করুন, সফটওয়ার ছাড়া


আমারা আমাদের অনেক পারসোনাল file বিভিন্ন সফটওয়ারের মাধ্যমে লক করে রাখি। কিন্তু যদি কোন রকমের সফটওয়্রার ছাড়া যদি ফাইল লক করা যায় তাহলে কেমন হয়? চলুন দেখি কিভাবে আপনি আপনার ফাইল সফটওয়ার ছাড়া লক করে রাখবেন?
প্রথমে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করুন, নিউ থেকে একটি কমপ্রেসিভ জিভ ফোল্ডার তৈরি করুন। এবার আপনি যে ফাইল গুলো লক করবেন সেগুলো কাট অথবা কপি করে জিভ ফোল্ডারে পেস্ট করুন। জিভ ফোল্ডারটি ওপেন করুন, মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে এড পাসওয়ার্ড-এ ক্লিক করুন। তারপর আপনার পাসওয়ার্ড দিয়ে ওক করুন। ব্যাস আপনার কাজ হয়ে গেছে। এখন ঐ জিভ ফোল্ডারে রাখা ফাইল গুলো খুলতে গেলেই পাসওয়ার্ড লাগবে।

মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

আপনার কম্পিউটার অটো shutdown হবে, time ফিক্সড করে দিয়ে আরামছে ঘুমিয়ে পড়ুন।

স্টার্ট মেনু থেকে run অপশন ওপেন করুন, তারপর নিচের লিখাগুলো কপি করে পেস্ট করুন...........
shutdown.exe -s -t120
লক্ষ করুন এখানে সময়টা নির্ধারণ করা হয়েছে সেকেন্ড হিসেবে, মানে আপনি সময় যাই ফিক্সড করেন ওটা করতে হবে সেকেন্ড হিসেবে। এখানে t এর পরে যা দেখতেছেন তাহাই হল সময়,
আমি আমার কম্পিউটার ২ মিনিট পরে বন্ধ করতে চাচ্ছি তাই আমি ১২০ সেকেন্ড দিলাম।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ, এবার আরামছে ঘুমিয়ে পড়ুন।

!! কম্পিউটার ম্যাজিক ট্রিক্স না দেখলে মিস করবেন !!

আপনার PC থাকলে এই মজার ট্রিক্স গুলো করে দেখুন! :lol:
ম্যাজিক নং ১
==> চেষ্টা করে দেখুন তো আপনার কম্পিউটারে “CON” নামে কোনো ফোল্ডার বানাতে পারেন কিনা! :P
==> এই শব্ধ গুলো দিয়েও চেষ্টা করুন :
AUX, PRN, CLOCK$, COM, LPT1, LPT2, LPT3, COM2, COM3, COM4, nul *lol*
ম্যাজিক নং ২   
i) নোট প্যাড খুলুন
ii) টাইপ করুন
Bush hid the facts
iii) সেভ করুন
iv) Close করুন এবং পুনরায় ওপেন করে দেখুন!
ম্যাজিক নং ৩
i)মাইক্রোসফট ওয়ার্ড খুলুন
ii) এটি লিখুন :
=rand (200, 99)
iii) এন্টার চাপুন!

আসুন দেখি আপনার কম্পিউটার ছেলে নাকি মেয়ে

এটি একটি মজাদার ট্রিক।  আর মাধ্যমে আওনি জানতে পারবেন আপনার কম্পিউটার পুরুষ নাকি মহিলা।
মোটামুটি সব উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে এটি  কাজ করে। তাই শুরু করা যাক ।
১. নোটপ্যাড খুলুন  এবং নিম্নলিখিত কোড পেস্ট করুন
 CreateObject("SAPI.SpVoice").Speak"i love you"
২. ফাইলটি “gender.vbs”  নামে সেভ  করুন ।
৩.  এখন, ফাইলটি ওপেন করুন
৪. আপনি পুরুষ ভয়েস শুনতে পান, তাহলে আপনার কম্পিউটারে পুরুষ এবং আপনি মহিলা ভয়েস শুনতে পান তাহলে আপনার কম্পিউটার মহিলা ।
আমার কম্পিউটার হইল women।

বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

Bookmark Backup of Your Browser

Bookmarks Backup ডাউনলোড:

সমস্যা হলে ভিডিও টিউটোরিয়েল দেয়া আছে : # এখানে #

আপনার শত্রুর পিসির ইউজার পাসওয়ার্ড পাল্টে দিন তার পূর্বের পাসওয়ার্ড না জানা সত্ত্বেও। ( গোপন টিপস )

প্রথমে আপনি my computer এর উপর মাউজের রাইট বাটন ক্লিক করেmanage এ ক্লিক করুন,manage ক্লিক করার পরে নিচের মত দেখবেন.................................

এবার আপনি local users and groups এ ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন...........................

এবার আপনি users এ ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন........................

এবার আপনি ইউজার নেমের ( আমার ইউজার নেম fokhrul ) উপর রাইট ক্লিক করে set password.. এ ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন......

এবার আপনি proceed এ ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন...........................

এবার আপনি new password এবং confirm password এ নিজের পছন্দ মত একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে ok করুন, ব্যাস কাজ শেষ।
এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করে দেখুন পাসওয়ার্ড চেঞ্জ হয়ে গেছে।

এখনি নিয়ে নিন বাংলাদেশের একটি ডিজিটাল মানচিত্র তাও আবার পোর্টেবল। (মাত্র ৯ মেগাবাইট)

Click Here & install it,,its really awesome to see

শনিবার, ২৫ মে, ২০১৩

কম্পিউটারের ক্ষতিকর প্রোগ্রাম(VIRUS,WORM) এর ইতিবিত্ত ।

কম্পিউটার ব্যবহার করি কিন্তু ক্ষতিকর প্রোগ্রাম VIRUS,WORM এর নাম জানি না বা VIRUS,WERM এর যন্ত্রণা ভোগ করি নাই এমন মানুষ কম আছে। আবার কিছু কিছু মানুষ আছে যারা VIRUS এর নাম শুনলে এতো ভয় পায় যে কম্পিউটারকে গান শুনা,ছবি দেখা, ও ছোট-খাটো কাজ ব্যতীত অন্য কাজই করে না। কিন্তু বেশীর ভাগ মানুষই এই VIRUS সম্পর্কে তেমন কিছু জানে না। আসা করি এই লেখাটি পড়লে VRIUS সম্পর্কে অনেক ধারনা পাবেন। VIRUS এর Full Meaning হলো- Vital Information Resources Under Seize . Dr. Cohen (Professor of University of Southern California) Says “A program that can ‘infect’ other programs by modifying them to include a version of itself”. VIRUS অন্যান্য Software এর মতই কিছু কোড এর সমন্বয়ে তৈরি হয়ে থাকে। কিন্তু এই কোড গুলো  কম্পিউটার ব্যবহারকারির ক্ষতি সাধন করে। বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি সাধন এর মধ্যে রয়েছে – কম্পিউটার গতি ধীর করা, File মুছে ফেলা, তথ্য চুরি করা, কম্পিউটার Restart করা আরও অনেক কিছু। VIRUS এর ইতিহাস এক এক জায়গায় এক এক রকম। তার মধ্য থেকে সব চেয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করছি যদি কোন ভুল থাকে জানাবেন সংশোধন করে নিবো। সর্বপ্রথম VIRUS এর ধারনা করে John von Neumann ১৯৪৯ সালে। তার “Theory and Organization of Complicated Automata” তে বলেন – একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম হতে পারে যার আত্ম-প্রতিলিপি নির্মাণ এর ক্ষমতা থাকবে। মানে একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম যে নিজে নিজে কাজ করতে পারবে। আমরা অনেকেই ভাইরাসকে (VIRUS) কম্পিউটার ওয়ার্ম(WORM) ও ট্রোজান হর্স(TROJAN HORSE) এর সাথে মিলিয়ে ফেলি। আসলে ভাইরাস (VIRUS) ও কম্পিউটার ওয়ার্ম(WORM) ও ট্রোজান হর্স(TROJAN HORSE) সম্পূর্ণ আলাদা জিনিস। ভাইরাস আক্রমণের ক্ষেত্রে Host Application বা বাহকের প্রয়োজন পড়ে যেমন Boot-Sector Virus ও Macro Virus কিন্তু ওয়ার্মের (WORM) ক্ষেত্রে তেমনটি নয়। ওয়ার্ম(WORM)  খুব সহজেই নিজেদের একাধিক কপি তৈরি করতে পারে (reproduce) ও বিস্তারের ক্ষেত্রে দুটি কম্পিউটারের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে বাহন হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। এর ট্রোজান হর্স(TROJAN HORSE)  হল একটি ফাইল যা এক্সিকিউটেড বা Open হবার আগ পর্যন্ত কোন ক্ষতি করে না।তবে Open করলেই শুরু করে দিবে তার কাজ।

 কম্পিউটারের ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য কিছু VIRUS ও WORM এর কথা-


  • পৃথিবীর সর্বপ্রথম VIRUS আবিস্কার হয় ১৯৮১ সালে যাকে বলা হয় “in the wild” এটা সর্বপ্রথম Apple II তে floppy disk মাধ্যমে ছড়ায় Elk Cloner নামে। তবে এটা কোন ক্ষতি করতো না শুধু মাত্র ছোট্ট একটা কবিতা Display করতো মনিটরে। কবিতাটা ছিল-
1It will get on all your disks
2 
3It will infiltrate your chips
4 
5Yes it’s Cloner!
6 
7It will stick to you like glue
8 
9It will modify ram too
10 
11Send in the Cloner!
  • ১৯৮৬ সালে তৈরি হয় প্রথম Documented file VIRUS। যা MS-DOS অপারেটিং সিস্টেমে পরিচালিত কম্পিউটারে আক্রমন করে। সেই বছরই প্রথম Trojan horse VIRUS মুক্তি পায় তখনকার জনপ্রিয় PC Write নামক shareware প্রোগ্রামে।
  • ১৯৮৭ সালের নভেম্বরে Lehigh University,U.S.A  তে আবিস্কার হয় Lehigh নামক VIRUS । এটাই হল প্রথম VIRUS যা কম্পিউটারের মেমরিতে কাজ সম্পাদান করতো। এটা তখনই কজ করতে পারত যখন এই VIRUS File টা Open করা হতো। এই Lehigh VIRUS টি “COMMAND.COM” নামে একটি File এর মাধ্যমে আক্রমন করতো।
  • ১৯৯২ সালে সম্পূর্ণ পৃথিবীতে সর্বপ্রথম সব চেয়ে বড় আঘাত আনে Michelangelo নামক VIRUS।এটা তুলনামূলক কম ক্ষতিকর ছিল।
  • ১৯৯৬ সালে সম্পূর্ণ পৃথিবীতে প্রথম Macro Virus ছড়িয়ে পড়ে। যা মূলত অপারেটিং সিস্টেম Windows 95 এর ক্ষতি করতো। পরবর্তীতে অবশ্য Linux অপারেটিং সিস্টেমেও ক্ষতি করতো।
  • ১৯৯৯ সালে Melissa নামক VIRUS এর উৎপত্তি ঘটে। এটা Macro Virus এবং WORM এর সমন্বয় ছিল।এটা Microsoft Outlook and Outlook Express এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীর  E-mail প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তো। তখন এই Melissa নামক VIRUS বিশ্ব অনেক গুলো Company ও সাধারন ব্যবহারকারীর ক্ষতি করে।
  • ২০০০ সালে LoveLetter WORM এর উৎপত্তি ঘটে। যা “Love Bug” নামেও পরিচিত। এটা E-mail এর মাধ্যমে ছড়াত। ব্যবহারকারি যখন ঐ E-mail টি Open করার সাথে সাথে ঐ ব্যবহারকারীর তো ক্ষতি হতই সাথে সাথে তার Address Book এ যত E-mail ID থাকতো সেগুলতেও ছড়িয়ে পড়তো। তখন এই Love Bug প্রায় ১০ হাজার Corporate e-mail Systems বন্ধ করে দেয়।
  • ২০০৩ সালের জানুয়ারীতে “Slammer” নামক WORM প্রায় ১০০০০০০ টি  কম্পিউটার আক্রমন করে মাত্র ৩ ঘণ্টার মধ্যে। এতে ব্যবসায়ী ও Airlines  Company গুলোর বেশী ক্ষতি হয়।
  • ২০০৭ সালে “Storm WORM “  নামক WORM এর উৎপত্তি ঘটে। এটা E-mail এর মাধ্যমে ছড়াত। একটি E-mail আসতো, সেখানে একটি News থাকতো আর Film Download করার কথা জিজ্ঞাসা করতো। এই WORM টি ১৩ দিনের মধ্যে প্রায় ১.৩ মিলিয়ন কম্পিউটারের ক্ষতি করে।
  • ২০০৯ সালে “Conficker” নামক WORM ইন্টারনেট এর মাধ্যমে প্রায় ৯ মিলিয়ন Windows অপারেটিং সিস্টেমে চালিত কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ে।

পৃথিবীর বিখ্যাত কিছু উক্তি ।

পৃথিবীর বিখ্যাত কিছু উক্তি যা আমাদের জীবনে প্রয়োগ করলে হয়তো আমাদের জীবন অনেক সুন্দর হয়ে উঠবে।
  • যে যে বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছে সে সেই বিষয়ে শিক্ষিত, কাজেই সবাই শিক্ষিত – নেপোলিয়ান
  • যে দৃষ্টির সঙ্গে মনের যোগাযোগ নেই সে তো দেখা নয়, তাকানো – যাযাবর
  • সেই যথার্থ মানুষ যে জীবনের পরিবর্তন দেখেছে এবং পরিবর্তনের সাথে নিজেও পরিবর্তিত হয়েছে – বায়রন
  • অন্যকে বারবার ক্ষমা কর কিন্তু নিজেকে কখনোই ক্ষমা করিও না – সাইরাস
  • কান্নায় অনন্ত সুখ আছে তাইতো কাঁদতে এত ভালোবাসি – স্বামী বিবেকানান্দ
  • জ্ঞানের ন্যায় পবিত্র বস্তু জগতে আর কিছুই নেই – পবিত্র গীতা
  • যৌবন যার সৎ, সুন্দর ও কর্মময় তার বৃদ্ধ বয়সকে স্বর্ণযুগ বলা হয় – জর্জ গ্রসভিল
  • আমি চলে গেলে যদি কেউ না কাঁদে  তবে আমার অস্তিত্বের  কোন মূল্য নেই – সুইফট
  • বন্ধুর সাথে এমন ব্যাবহার কর যেন বিচারকের শরণাপন্ন হতে না হয় – প্লেটো
  • অসৎ ব্যক্তি সৎ ব্যক্তির কাজের মধ্যে কোন মহৎ উদ্দেশ্য খুঁজে পায় না – জন বেকার
  • সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ – হযরত আলী (রাঃ)
  • আগুন দিয়ে যেমন লোহা চেনা যায় তেমনি মেধা দিয়ে মানুষ চেনা যায় – জন এ শেড
  • সময় বেশি লাগিলেও ধৈর্য সহকারে কাজ কর, তাহলেই প্রতিষ্ঠা পাবে – ডব্লিউ এস ল্যান্ডের
  • একজন অলস মানুষ স্বভাবতই খারাপ মানুষ – এস টি কোলরিজ
  • সাহস নিয়ে বেঁচে থাকো না হয় মরে যাও – মেরিডিথ
  • সৎ লোক সাতবার বিপদে পড়লে আবার উঠে কিন্তু অসৎ লোক বিপদে পড়লে একবারে নৃপাত হয় – হযরত সুলায়মান
  • যদি তুমি কখনো অপমানিত বোধ কর তবে অপরকে সেটা বুঝতে দেবে না – জন বেকার
  • যে মন খুলে হাসতে পারে না সেই পৃথিবীতে সবচেয়ে অসুখী – জন লিলি
  • ভালোবাসার জন্য যার পতন হয় সে বিধিতার কাছে আকাশের তারার মত উজ্জ্বল – জনসন
  • চিন্তা কর বেশী, বল কম, লেখো তার চেয়েও কম – জনরে
  • পরিপূর্ণ তৃপ্তি নিয়ে কুড়ের থাকাও ভালো, অতৃপ্তি নিয়ে বিরাট অট্টালিকায় থাকার কোন সার্থকতা নেই – উলিয়ামস হেডস
  • প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন – রবী ঠাকুর
  • সেই সত্যিকারের মানুষ যে অন্যের দোষত্রুতি নিজেকে দিয়ে বিবেচনা করতে পারে – লর্ড হ্যলি ফক্স
  • সবার সাথে যে তাল মিলিয়ে কথা বলে সে ব্যক্তিত্বহীন – মার্ক টোয়াইন
  • পুরুষের লক্ষ্য রাখা উচিত যত দিন বেশী তারা অবিবাহিত জীবনযাত্রা করতে পারে – জর্জ বানাডস
  • যে সহজ সরল জীবনযাপন করে সুখ তার জন্য অত্যন্ত সুলভ্য – আলেক জান্ডার
  • বন্ধু হচ্ছে দুটি হৃদয়ের একটি অভিন্ন মন – সক্রেটিস
  • যে সব দৃশ আমরা খুব মন লাগিয়ে দেখতে চাই সে সব দৃশ্য কখনো ভালভাবে দেখতে পারি না সেই সব দৃশ্য অতি দ্রুত চোখের সামনে দিয়ে চলে যায় – রবার্ট ফ্রস্ট
  • ভাগ্য বলে কিছুই নেই, প্রত্যেকের চেষ্টা ও যত্নের উপর তা গড়ে উঠে – স্কট
  • বিদ্ধানের কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়ে পবিত্র – আল হাদিস

ভালোবাসার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ।

ভালোবাসা সকল মানুষের কাছেই এক বিশাল আলোচিত বিষয়। কিন্তু কি এই ভালোবাসা ? তা কি আমরা একবারও গভীর মনে চিন্তা করে দেখিছি ? সম্ভবত ৯৮% মানুষ অজ্ঞ ভালোবাসা সংজ্ঞা নিয়ে।প্রেম ও ভালোবাসার অধ্যায় গুলো নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেছেন পৃথিবীর নশ্বর বিজ্ঞানী ও মনোবিদরা কিন্তু এ বিষয় সম্পর্কে শেষ কথাটি বলতে পারেনি আজও কেউ। তবে তাদের গবেষণা মতে, প্রেমে পড়লে মস্তিষ্ক থেকে বিপুল পরিমাণ নিঃসৃত হতে থাকে ফিনাইল ইথাইল অ্যামিন (Phenyl ethylamine) ও অ্যামফিটামিন (Amphetamine)জাতীয় রাসায়নিক।
যা স্নায়ুতন্ত্রের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে সমস্ত কোষে। যার ফলে ইউফোরিয়া (Euphoria) উৎপন্ন হয়। এ জন্যই প্রেমে পড়লে অকারণে প্রচণ্ড আনন্দ আর উত্তেজনা দেখা দেয়। তখন কাঠ ফাটা রৌদ্রের দুপুর বেলাও তার কাছে মনে হবে শরতের নির্জন দুপুর বেলা, ঘন অন্ধকার আমাবস্যায়ও মনে হবে আকাশে চাঁদ খেলা করছে যদি ভালোবাসার মানুষটি কাছে থাকে। এককথায় বলতে, মাদকীয় অনুভূতি অনুভূত হয় তার শরীরে। এই রাসায়নিক প্রক্রিয়াটা প্রথমে অনেক বেড়ে যায়। তার পর আস্তে আস্তে কমতে থাকে। এই রাসায়নিক প্রক্রিয়া কমে যাওয়া মানে প্রেমানুভূতির তীব্রতা কমে যাওয়া। যত দিন যাবে ধীরে ধীরে দুটিই কমতে থাকে। তাই ৯৮% প্রেমে প্রথমে ভালোবাসা অনেক বেশী থাকে তারপর যত দিন যায় তত ভালোবাসা কমে যায়। অধিকাংশের ক্ষেত্রে একবারেই শেষ হয়ে যায়।

American English এবং British English



পড়াশুনার ক্ষেত্রে মোটামুটি সকলেরই American English এবং British English এর পার্থক্য বানান নিয়ে একটু না একটু ঝামেলা ভোগ করতে হয় তাই আমাদের প্রয়োজনীয় কিছু  American English এবং British English এর পার্থক্য দেওয়া হলো যা সকলের উপকারে আসবে 
Letter
American English
British English
A
An agent (broker)
A factor

An airplane
An aero plane

Aisle
Gangway

Aluminum
Aluminium

An apartment
A flat

An appetizer (before the meal)
A starter

An appointment
An engagement

Archeology
Archaeology
B
A babysitter
A child-minder

Bad luck
Hard line

Bad manners
Bad form

Baked potato
Jacked potato

The bathroom
The loo, toilet

A Band- Aid
An Elastoplast

A bank teller
A cashier

A bedspread
A duvet

Bell boy (hotel)
Page

Bill (money)
Note

Billion
Milliard

Bleachers
Terrace

Built-in
In-built

Bus
Coach

Busy (phone)
Engaged
C
To call (on the phone)
To ring

Candy
Sweets

Car crash
Car smash

Catalog
Catalogue

A check
A cheque

Checkers (game)
Draughts

Chips
Crisps

Clipping (from a newspaper)
Cutting

Color
Colour

A cookie
A biscuit

An officer
A copper

Corn
Maize

A commercial
An advertisement

A crib (baby bed)
A cot

A curb
A kerb
D
Delayed (late)
Held up

Department
Faculty

Department head
Consultant

Dessert
Afters

A detour
A diversion

A diaper
A nappy

A doorbell
A bell push

A drugstore
A chemist

A duplex
A semi-detached house

An elevator
A lift

The emergency room
The casualty

An eraser
A rubber
F
Favorite
Favourite

Scholarship
Bursary

First floor
Ground floor

A flashlight
A torch

A flight attendant
An airhostess

Freeway
Motorway

Freezer
Cold store

French fries
Chips
G
Game
Match

Garage sale
Boot sale

Garbage dump
Midden

Garbage man, Trash man
Dustman

Gasoline/ Gas
Petrol

Good many, Large number
Good few

Glue
Gum

Graduate
Pass out

Gray
Grey
H
Headlights (car)
Headlamp

High school
Grammar school

Honor
Honour

Humor
Humour

Hungry
Peckish 
J
Jail
Goal

Jelly
Jam

Jewelry
Jewellery
K
Kindergarten 
Infant’s school
L
Ladybug
Ladybird

Law offices
Chambers

Leather
Hide

Legal age
Full age

Library card
Library ticket 

License plate
Number plate

Living room
Lounge

Lunch box
Piece-tin
M
Mail
Post

Mailbox
Postbox

Mail carrier
Postman

Math
Maths

Memo/Voucher
Chit

Mirror
Glass

Mold
Mould

Movie
Film

Movie theater
Cinema
N
Napkin
Serviette

Nominate
Adopt

Notebook
Jotter
O
Oven
Cooker

Overalls
Dungaress
P
Package
Bundle

Pajamas
Pyjamas

Pants
Trousers

Paper towel
Kitchen towel

Parking lot
Car park

Peanuts
Monkey nuts

Pitcher
Jug

A police officer
A copper

Principal
Headmaster

Private school
Public school

Public library
Lending library

Public school
State school

Purse
Handbag
R
Raincoat
Mackintosh/Mack 

Repair
Mend

Robe
Dressing gown

Rubber boots
Gum boot
S
Sand box
Sand pit

Security deposit
Key money

Sell
Log

Shampoo
Hair wash

Shopping basket
Rolley

Sir
Squire

Sneakers
Pumps

Squash
Marrow

Steering wheel
Driving wheel

Stingy
Mean

Sweater
Jumper
T
Take-out (food)
Take-away

Talk show
Chat show

Telephone
Blower

Telephone booth
Call box

Traffic jam
Tailback

Transmission
Gear box

Tire
Tyre

Toothpick
Cocktail stick

Trailer
Caravan

Trash
Rubbish

Trash bag
Bin liner

Truck
Lorry
U-Z
Umbrella
Brolly

Undershirt
Vest

Underwear
Pants, knickers

Vacation
Holy day