স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততির জীবন কীভাবে কাটবে, তা অনেকটাই নির্ভর করে স্বামীর
আয়-উপার্জন বা অর্থনৈতিক অবস্থার ওপর। এ কারণে মেয়েরা, এমনকি
কন্যাদায়গ্রস্ত বাবারাও সবকিছুর আগে যে বিষয়টা খেয়াল করেন, তা হলো ছেলে বা
হবু বরের আয়।
ছেলের আয়টা সন্তোষজনক হলেই যেন হাফ ছেড়ে বাঁচেন বিবাহযোগ্য মেয়ে ও মেয়ের বাবা। এবার বিয়েটা পাকা করে ফেলতেই হবে—এই ধারণা নিয়ে মেয়ের বাবা এগিয়ে যান বর বাছাইয়ে। বর্তমান সময়ে অবশ্য মেয়ের বাবার পাশাপাশি মেয়েরা নিজেরাই ছেলেদের আয়ের দিকে নজর দেন, এমনকি প্রেমিক নির্বাচনের ক্ষেত্রেও। অন্য দিকে যেমনই হোক না কেন, হবু স্বামী বা প্রেমিক যদি ধনী হন, তাহলে আর কোনো কথাই নেই। প্রেম-বিয়ে পাক্কা।
আর যেসব মেয়ে ধনী বা কোটিপতি স্বামী খোঁজেন, তাঁদের জন্য একটি স্কুলও আছে। কী, জেনে অবাক হচ্ছেন নিশ্চয়ই! অবাক হলেও বিষয়টি একদম সত্যি। কীভাবে একজন কোটিপতি স্বামী খুঁজবেন, কীভাবে তাঁদের সঙ্গে ডেটিং করবেন, কখন একটি সত্যিকারের সম্পর্ক গড়ে তুলবেন—এই সবেরই পাঠ দেওয়া হয় এই স্কুলে।
চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ সিচুয়ানের চেংডু অঞ্চলে অবস্থিত এই স্কুলে পাঠদান করেন সু ফেই নামে এক নারী। যিনি নিজেই একজন কোটিপতির স্ত্রী। এই স্কুলে শুধুই নারীদের শিক্ষা দেওয়া হয়।
দ্য সাংহাই ডেইলি রিপোর্টের প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়, ওই স্কুলে কোর্স ফি হিসেবে খরচ হয় ১০ হাজার ইউয়ান বা এক হাজার ৬০০ ডলার। ৪২ বছর বয়সী সু ফেই একাই এই স্কুলে শিক্ষাদান করেন। কোর্সের প্রতিশ্রুতি অনুয়ায়ী এই স্কুলের মেয়েদের ধনী ব্যক্তিদের সঙ্গে পরিচয়ও করিয়ে দেওয়া হয়। সাত বছর আগে গুয়াংডং প্রদেশের শেনঝেন এলাকায় সর্বপ্রথম এই স্কুলের যাত্রা শুরু হয়। সে সময় শতাধিক নারী ওই স্কুলে ক্লাস করার জন্য আবেদন করেছিল।
সু ফেই বলেন, মাত্র ৩৭ বছর বয়সে তিনি এক কোটিপতিকে বিয়ে করেন। তিনি বলেন, ‘যদি আপনি একজন ধনী ব্যক্তিকে স্বামী বা প্রেমিক হিসেবে পেতে চান, তাহলে তাঁর শখের বিষয়গুলো জেনে নিন। তিনি নিয়মিত যেসব স্থানে যান, তাঁর খোঁজখবর রাখুন। তারপর তাঁর কাছে ভান করুন যে কাকতালীয়ভাবে তাঁর শখ ও বেড়ানোর জায়গাগুলোর সঙ্গে আপনার শখ ও বেড়ানোর জায়গার হুবহু মিল রয়েছে।’
সু ফেই আরও বলেন, ‘প্রথম ডেটিংয়ের সময় তাঁর সামনে আপনি বাতির নিচে ৩০-৪৫ ডিগ্রি কোণে বসবেন। এতে আপনার মুখটা অনেক সুন্দর লাগবে।’
ক্লাসে শেখানো হয়, যখন ধনী ব্যক্তির সঙ্গে যখন বাইরে রেস্তোরাঁয় যাবেন, তখন কোনোভাবেই দামি খাবারের অর্ডার দেবেন না। কিংবা দামি উপহারও তাঁর কাছ থেকে পেতে চাইবেন না। ধনী ব্যক্তিরা সব সময় শিক্ষক, চিকিত্সক ও সরকারি চাকরিজীবীদের পছন্দ করেন। তাঁরা বিমানবালা, সাংবাদিক ও দোকানমালিকদের মোটেও পছন্দ করেন না।
ছেলের আয়টা সন্তোষজনক হলেই যেন হাফ ছেড়ে বাঁচেন বিবাহযোগ্য মেয়ে ও মেয়ের বাবা। এবার বিয়েটা পাকা করে ফেলতেই হবে—এই ধারণা নিয়ে মেয়ের বাবা এগিয়ে যান বর বাছাইয়ে। বর্তমান সময়ে অবশ্য মেয়ের বাবার পাশাপাশি মেয়েরা নিজেরাই ছেলেদের আয়ের দিকে নজর দেন, এমনকি প্রেমিক নির্বাচনের ক্ষেত্রেও। অন্য দিকে যেমনই হোক না কেন, হবু স্বামী বা প্রেমিক যদি ধনী হন, তাহলে আর কোনো কথাই নেই। প্রেম-বিয়ে পাক্কা।
আর যেসব মেয়ে ধনী বা কোটিপতি স্বামী খোঁজেন, তাঁদের জন্য একটি স্কুলও আছে। কী, জেনে অবাক হচ্ছেন নিশ্চয়ই! অবাক হলেও বিষয়টি একদম সত্যি। কীভাবে একজন কোটিপতি স্বামী খুঁজবেন, কীভাবে তাঁদের সঙ্গে ডেটিং করবেন, কখন একটি সত্যিকারের সম্পর্ক গড়ে তুলবেন—এই সবেরই পাঠ দেওয়া হয় এই স্কুলে।
চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ সিচুয়ানের চেংডু অঞ্চলে অবস্থিত এই স্কুলে পাঠদান করেন সু ফেই নামে এক নারী। যিনি নিজেই একজন কোটিপতির স্ত্রী। এই স্কুলে শুধুই নারীদের শিক্ষা দেওয়া হয়।
দ্য সাংহাই ডেইলি রিপোর্টের প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়, ওই স্কুলে কোর্স ফি হিসেবে খরচ হয় ১০ হাজার ইউয়ান বা এক হাজার ৬০০ ডলার। ৪২ বছর বয়সী সু ফেই একাই এই স্কুলে শিক্ষাদান করেন। কোর্সের প্রতিশ্রুতি অনুয়ায়ী এই স্কুলের মেয়েদের ধনী ব্যক্তিদের সঙ্গে পরিচয়ও করিয়ে দেওয়া হয়। সাত বছর আগে গুয়াংডং প্রদেশের শেনঝেন এলাকায় সর্বপ্রথম এই স্কুলের যাত্রা শুরু হয়। সে সময় শতাধিক নারী ওই স্কুলে ক্লাস করার জন্য আবেদন করেছিল।
সু ফেই বলেন, মাত্র ৩৭ বছর বয়সে তিনি এক কোটিপতিকে বিয়ে করেন। তিনি বলেন, ‘যদি আপনি একজন ধনী ব্যক্তিকে স্বামী বা প্রেমিক হিসেবে পেতে চান, তাহলে তাঁর শখের বিষয়গুলো জেনে নিন। তিনি নিয়মিত যেসব স্থানে যান, তাঁর খোঁজখবর রাখুন। তারপর তাঁর কাছে ভান করুন যে কাকতালীয়ভাবে তাঁর শখ ও বেড়ানোর জায়গাগুলোর সঙ্গে আপনার শখ ও বেড়ানোর জায়গার হুবহু মিল রয়েছে।’
সু ফেই আরও বলেন, ‘প্রথম ডেটিংয়ের সময় তাঁর সামনে আপনি বাতির নিচে ৩০-৪৫ ডিগ্রি কোণে বসবেন। এতে আপনার মুখটা অনেক সুন্দর লাগবে।’
ক্লাসে শেখানো হয়, যখন ধনী ব্যক্তির সঙ্গে যখন বাইরে রেস্তোরাঁয় যাবেন, তখন কোনোভাবেই দামি খাবারের অর্ডার দেবেন না। কিংবা দামি উপহারও তাঁর কাছ থেকে পেতে চাইবেন না। ধনী ব্যক্তিরা সব সময় শিক্ষক, চিকিত্সক ও সরকারি চাকরিজীবীদের পছন্দ করেন। তাঁরা বিমানবালা, সাংবাদিক ও দোকানমালিকদের মোটেও পছন্দ করেন না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন