পদার্থবিজ্ঞানী পিটার হিগস ও সত্যেন্দ্রনাথ বসুর নামে নামকরণ করা হিগস বোসন
কণাটি এখনো অনাবিষ্কৃত। হিগস ১৯৬৪ সালে শক্তি হিসেবে এমন একটি কণার ধারণা
দেন, যা বস্তুর ভর সৃষ্টি করে। এর ফলে এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি সম্ভব হয়। এ
কণাটিই ‘ঈশ্বর কণা’ নামে পরিচিতি পায়।
অতিপারমাণবিক কণা হিগস বোসনের অস্তিত্ব প্রমাণ এখন সময়ের ব্যাপার। কয়েক দশকের সতর্ক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর এমন দাবিই করছে একদল পদার্থবিজ্ঞানী। এই ‘ঈশ্বর কণার’ অস্তিত্ব জানা গেলে স্থান, কাল ও বস্তু সম্পর্কে মিলবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বলে মনে করেন পদার্থবিদেরা। গার্ডিয়ানে প্রকাশিত একটি ভিডিওতে হিগস-বোসন কণার সহজ ব্যাখ্যা দিয়েছেন ‘ম্যাসিভ: দ্য হান্ট ফর দ্য গড পার্টিকেল’ বইয়ের লেখক ইয়ান স্যাম্পল।
অতিপারমাণবিক কণা হিগস বোসনের অস্তিত্ব প্রমাণ এখন সময়ের ব্যাপার। কয়েক দশকের সতর্ক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর এমন দাবিই করছে একদল পদার্থবিজ্ঞানী। এই ‘ঈশ্বর কণার’ অস্তিত্ব জানা গেলে স্থান, কাল ও বস্তু সম্পর্কে মিলবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বলে মনে করেন পদার্থবিদেরা। গার্ডিয়ানে প্রকাশিত একটি ভিডিওতে হিগস-বোসন কণার সহজ ব্যাখ্যা দিয়েছেন ‘ম্যাসিভ: দ্য হান্ট ফর দ্য গড পার্টিকেল’ বইয়ের লেখক ইয়ান স্যাম্পল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন