
Learning World
From this blog you can find some information's that related to computer ,media,electronics,movies,songs,interesting news,worlds current facts,medical,sports news and so on.
রবিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৩
বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
প্লেন বা বিমান কিভাবে ওড়ে?
প্লেন চলার সাথে নিউটন এর গতির দ্বিতীয় সুত্র এবং দানিয়েল বার্নুলি-র ফ্লুয়িড এর সুত্র জড়িত। আমরা জানি যে কোন জিনিষ এর উপর সবদিক থেকে বল কাজ করতে থাকে এক্ষেত্রে আমরা বলবো যে কোন জিনিষ এর উপর চার দিক থেকে চারটি বল কাজ করে সামনে পেছনে উপরে নিচে। ঠিক তেমনি প্লেনের উপর চারটি বল কাজ করে সামনে-Thrust , পেছনে- Drag , নিচে – Gravity বা Weight , উপরে- Lift । যখন প্লেনের উপর এই চারটি বল সমান থাকে তখন প্লেন দাড়িয়ে থাকে।
প্লেন সামনে চলার জন্য প্লেনের ইঞ্জিন চালিয়ে পেছনের বলের থেকে সামনের দিকে বেশি বল (Thrust) সৃষ্টি করা হয় তখন প্লেন সামনে চলতে থাকে পেছনের থেকে সামনের বলের পরিমান যত বাড়তে থাকে প্লেন তত গতিতে সামনে এগোতে থাকে। এবং প্লেন উড়ার জন্য সামনের গতির সাথে সাথে প্লেনের সামনের বড় ডানা (wing) পেছনের ছোট ডানা (horizontal stabilizer ) এবং লেজ ( vertical stabilizer ) উচু নিচু করে ঘুরিয়ে একটি বিশেষ আকৃতি দেওয়া হয় তাতে করে প্লেনের নিচের অংশের বাতাস যেমন তেমনি থাকে কিন্তু উপরের অংশের বাতাস জোরে বইতে থাকে । বাতাস যখন জোরে বইতে থাকে তখন বাতাসের প্রেসার কমে যায়। অর্থাৎ নিচের বাতাসের থেকে উপরের বাতাসের প্রেসার কমে যায় এবং নিচের বাতাস প্রেসার দিয়ে প্লেন কে উপরে উঠিয়ে দেয় । এবং ঠিক এর উল্টা প্রসেসে প্লেন আকাশ থেকে নিচে নেমে আসে।
অর্থাৎ প্লেনের ইঞ্জিন এবং ডানা উড়ার জন্য খুবি জরুরি। একটি প্লেনের সমস্ত বডি, প্লাস প্যাসেঞ্জার, প্লাস লাগেজ সব মিলিয়ে সর্বউচ্চ যত টুকু ওজন হতে পারে তা ক্যালকুলেশন করে কতটা শক্তিশালী ইঞ্জিন এবং কত বড় ডানা দরকার তা নির্ধারন করা হয়। প্লেন যখন তৈরি করা হয় তখন এর ভেতর পানির ট্যাঙ্ক রেখে পানি বাড়িয়ে কমিয়ে এর ওজনের পরীক্ষা করা হয় ।
প্রথম যুগে সব প্লেনের ইঞ্জিন ছিল পিস্টন ইঞ্জিন । বর্তমানে বড় বড় প্যাসেঞ্জার প্লেনগুলোতে পিস্টন ইঞ্জিন ব্যাবহার হয় না তবে ছোট প্লেন এবং ট্রেইনিং প্লেনে এখনো পিস্টন ইঞ্জিন ব্যাবহারিত হয় ।
পিস্টন ইঞ্জিন আমাদের কারের ইঞ্জিন এর মত । একের অধিক সিলিন্ডার লাগানো থাকে বিভিন্য শেপে। কখনো সিলিন্ডার গুলো একি লাইনে কখনো দুই লাইনে কখনো ভি শেপে কখনো গোল করে শাফট এর চারিধারে লাগানো থাকে। এই শেপ এর উপর নির্ভর করে একে ক্যাটাগরাইজড করা হয়। তবে যে শেপেই হোক একই রকম কাজ করে। সিলিন্ডার এর ভেতর বাতাস এবং গ্যাসলিন ঢুকানো হয় এবং প্লাগ এর মাধ্যমে স্পার্ক সৃষ্টি করা হয়। ফলে ওই বায়ু উতপ্ত হয়ে আয়তনে বাড়ে এবং পিস্টন কে নিচে ঠেলে নিয়ে যায়, এই পর্য্যায় সিলিন্ডার এর একটি ভাল্ব খুলে যায় এবং বায়ু বের হয়ে যায় এবং পিস্টন টি উপরে উঠে যায়। এরকম ভাবে ক্রমাগত কয়েকটি পিস্টন উঠা নামার ফলে একটি শাফট ঘুরতে থাকে এবং তার মাথায় প্রপেলার ঘুরতে থাকে।
প্রপেলার যখন ঘোরে তখন সেটা প্লেনকে সামনে টেনে নিয়ে যায়। একি সাথে শাফট এর সাথে বেল্ট দিয়ে একটি অল্টারনেটর যুক্ত থাকে একদম একি রকম যেটি আমাদের মটরগাড়ি গুলতে থাকে, তা থেকে বিদ্যু উৎপন্য হয় প্লেনের ভেতর লাইট, এসি ও অন্যান্য ইনুস্ট্রমেন্ট চালানোর জন্য ।
পিস্টন ইঞ্জিন যথেষ্ট স্টাবল ইঞ্জিন কিন্তু এটির অসুবিধা হল এটি দিয়ে অনেক উঁচুতে উড়া সম্ভব না প্যাসেঞ্জার প্লেনের জন্য সেফ উচ্চতা ছিল ৩২০০০ ফিট সর্বউচ্চ এবং এটির গতি ও লিমিটেড ছিল প্যাসেঞ্জার প্লেনের সর্বউচ্চ সেফ গতি ছিল ৩৭৫ mph।
গতির সাথে পাল্লা দেবার জন্য বিজ্ঞানী রা নজর দেয় টার্বো ইঞ্জিন বা টার্বাইন পাওয়ারড ইঞ্জিনের দিকে। বিমানের ইঞ্জিন হিসাবে ব্যাবহারের অনেক অনেক আগেই বিভিন্য রকম টার্বাইন ইঞ্জিনের ব্যাবহার শুরু হয়েছিল । যেমনঃ স্ট্রিম টার্বাইন,গ্যাস টার্বাইন,ওয়াটার টার্বাইন,উইন্ড টার্বাইন। ১৯৪০ থেকে ১৯৫০ সালের দিকে গ্যাস টার্বাইন উপর ব্যাপক গবেষণা চলতে থাকে কিভাবে এটিকে বিমানে ব্যাবহার করা যায়। অনেক রকম ইঞ্জিন এর আইডিয়া বের হয় কিন্তু শেষ পযন্ত দুইটি ইঞ্জিন ব্যাবহার যোগ্য বলে প্রতীয়মান হয় এবং ব্যাপক হারে ব্যাবহার শুরু হয় এর একটি হল টার্বোপ্রপ অপরটি হল টার্বোজেট ইঞ্জিন। প্লেনের জন্য উদ্ভাবিত এই উভয় ইঞ্জিনের মৌলিক কার্যকৌশল একই।
উভয় প্রকার ইঞ্জিনে কমন চারটি অংশ থাকে প্রথমে কমপ্রেসার তারপর কম্বাসন চেম্বার তারপর টার্বাইন এবং শেষে এগজস্ট নজেল । কমপ্রেসর এমন ভাবে ঘোরে যে ওই দিক থেকে বাতাস কমপ্রেসারে ঢোকে, কমপ্রেসারের ভেতর বিশেষ এঙ্গেলে ব্লেড লাগানো ১০ থেকে ১৩ টি ডিস্ক থাকে, একটি ডিস্ক ঘুরতে থাকে পরের ডিস্কটা ফিক্সড থাকে এভাবে ডিস্ক গুলো বসান থাকে, বাতাস একটি ডিস্ক থেকে আরেকটি ডিস্কে যেতে থাকে কম্প্রেসড হতে থাকে এবং এর প্রেসার এবং তাপমাত্রা বাড়তে থাকে এবং ফাইনালি বাইরের বাতাসের তুলনায় এর প্রেসার ৩৫% এবং তাপমাত্রা ১০০০ ডিগ্রি বেশি হয়ে কম্বাসন চেম্বারে আসে। কম্বাসন চেম্বারে উতপ্ত বাতাসের সাথে তেল এর মিশ্রণ ঘটানো হয় । তেল যখন উতপ্ত বাতাসের সাথে মেশে তখন এটি জ্বলে উঠে এবং তাপমাত্রা বেড়ে ১৬০০ থেকে ২১০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড হয়ে যায় এবং তখনি হিট এনার্জি উৎপন্ন হয়ে দ্রুতবেগে টার্বাইনে প্রবেশ করে। এই এনার্জির কিছু অংশ ব্যায় হয় টার্বাইন এর ডিস্ক কে মিনিটে ১০ হাজার বার ঘুরাতে, বাকি অংশ এগজস্ট নজেল দিয়ে দ্রুত বাইরে বের হয়ে যায়। টার্বাইন যখন ঘোরে তখন টার্বাইন এর ডিস্ক এর কেন্দ্রের সাথে লাগানো একটি শাফট পুরা ইঞ্জিনের কেন্দ্র দিয়ে উল্টা দিকে যেয়ে কমপ্রেসারের ডিস্ক গুলো ঘুরাতে থাকে, এবং আরও বাতাস টেনে নেয় এবং প্রক্রিয়াটা ক্রমাগত চলতে থাকে । এই পর্য্যায় এসে টার্বোপ্রপ আর টার্বোজেট ইঞ্জিনের কার্যক্রম আলাদা।
টার্বোশাফট ইঞ্জিন হল টার্বোপ্রপ ইঞ্জিনের অরেকটি রুপ। এক্ষেত্রে প্রপেলার টি সামনে না ঘুরে উপরে ঘোরে। যা আমরা দেখি হেলিকপ্টারে ব্যাবহার হয়।
টার্বোজেট ইঞ্জিন আবিস্কার হবার পর এটি ব্যাপক হারে মিলিটারি প্লেনে ব্যাবহার শুরু হয় এবং একটু দেরিতে হলেও বেসরকারি যাত্রীবাহী বিমানে ব্যবাহার শুরু হয়। কিন্তু বেসরকারি বিমানে এটি খুবি অলাভজনক হিসাবে দেখা দেয়, টার্বোজেট ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে এগজস্ট নজেল দিয়ে দ্রুত বেগে গ্যাস নির্গত হয়া টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, আর কন্টিনিউ এই প্রসেসে প্রচুর ফুয়েল ব্যায় হয়। তাছাড়া এই দ্রুত বেগে গ্যাস নির্গত হয়ার সময় প্রচুর শব্দ হয় যা যাত্রী দের জন্য খুবি কষ্টকর। এবং বেশ কয়েকটি এক্সিডেন্ট এর ঘটনা ঘটে। এই পয্যায় এসে এই সমস্যার সমাধানে আবিস্কার হয় টার্বোফ্যান ইঞ্জিন। বেসরকারি বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে টার্বোজেট ইঞ্জিন সফল ভাবে তেমন ব্যাবহার হয়নি। এমন কি কিছু বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান তাদের কোন একটি মডেলে টার্বোজেট ইঞ্জিন লাগিয়ে পরবর্তীতে তা চেঞ্জ করে টার্বোফ্যান লাগায় যেমনঃ Boeing- 707 , DC-8 ।
টার্বোফ্যান ইঞ্জিনে মেইন ইঞ্জিন এর সামনে কমপ্রেসারের দিকে একটি হিউজ বা তুলনামূলক অনেক বড় ফ্যান লাগানো থাকে এবং ফ্যানের উপর একটি ফ্যান কেস থাকে। টার্বোজেট ইঞ্জিনের মত টার্বাইন কমপ্রেসর টিকে ঘুরায় এবং সাথে সাথে ফ্যানটি কেও ঘুরায়। এই ফ্যান যে বাতাস টেনে নেয় তার সামান্য অংশ মাত্র ১৫% ইঞ্জিনের ভেতর দিয়ে যেয়ে টার্বাইন ঘোরানোর শক্তি যোগায় এবং এগজস্ট নজেল দিয়ে বাইরে বেরিয়ে যায় বাকি ৮৫% ইঞ্জিনের বাইরে দিয়ে ফ্যান কেসের ভেতর দিয়ে দ্রুত গতিতে যেয়ে পেছনে নিক্ষিপ্ত হয় । ফাইনালি বাইরের এবং ভেতরের মিলিত শক্তি পেছনে নিক্ষিপ্ত হয় এবং প্লেন কে সামনে যেতে সাহায্য করে। সামনে যাবার শক্তির ২০% আসে ইঞ্জিনের ভেতরের গ্যাস থেকে, ৮০% আসে ইঞ্জিনের বাইরের ফ্যান কেসের ভেতর দিয়ে আসা বাতাস থেকে।
ব্রাউজারের সেভ করা পাসওয়ার্ড বের করুন খুব সহজেই
আমরা যারা মজিলা ব্যবহার করি তাদের জন্য বলছি কারন আমি মজিলা ব্যবহার করে এই তথ্যটা পেয়েছি । আমরা অনেকেই ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখি যাতে পরবর্তিতে পাসওয়ার্ডটি বারবার দিতে না হয় । কিন্তু এই সুবিধিটি আপনার সাড়ে সর্বনাশ ঘটাতে পারে ।

যেমন আপনি কোন ওয়েবসাইটের একটি পাসওয়ার্ড ব্রাউজারে সেভ করুন । পরে Mozilla FireFoX এর Tools অপশনে যান । এবার page info নামে একটা অপশন দেখতে পাবেন এরপর security অপশনে যান । ওখানে দেখবেন View saved password লেখা আছে ওটাতে ক্লিক করুন । আপনি দেখতে পাবেন আপনি যে ওয়েবসাইটে পাসওয়ার্ড সেভ করে রেখেছেন সেই ওয়েবসাইটটি । এখন show password ক্লিক করলেই আপনি পাসওয়ার্ডটি জেনে যাবেন ।
যে কোন ফাইল লক করুন, সফটওয়ার ছাড়া
আমারা আমাদের অনেক পারসোনাল file বিভিন্ন সফটওয়ারের মাধ্যমে লক করে রাখি। কিন্তু যদি কোন রকমের সফটওয়্রার ছাড়া যদি ফাইল লক করা যায় তাহলে কেমন হয়? চলুন দেখি কিভাবে আপনি আপনার ফাইল সফটওয়ার ছাড়া লক করে রাখবেন?
প্রথমে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করুন, নিউ থেকে একটি কমপ্রেসিভ জিভ ফোল্ডার তৈরি করুন। এবার আপনি যে ফাইল গুলো লক করবেন সেগুলো কাট অথবা কপি করে জিভ ফোল্ডারে পেস্ট করুন। জিভ ফোল্ডারটি ওপেন করুন, মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে এড পাসওয়ার্ড-এ ক্লিক করুন। তারপর আপনার পাসওয়ার্ড দিয়ে ওক করুন। ব্যাস আপনার কাজ হয়ে গেছে। এখন ঐ জিভ ফোল্ডারে রাখা ফাইল গুলো খুলতে গেলেই পাসওয়ার্ড লাগবে।
মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
আপনার কম্পিউটার অটো shutdown হবে, time ফিক্সড করে দিয়ে আরামছে ঘুমিয়ে পড়ুন।
স্টার্ট মেনু থেকে run অপশন ওপেন করুন, তারপর নিচের লিখাগুলো কপি করে পেস্ট করুন...........
shutdown.exe -s -t120
লক্ষ করুন এখানে সময়টা নির্ধারণ করা হয়েছে সেকেন্ড হিসেবে, মানে আপনি সময় যাই ফিক্সড করেন ওটা করতে হবে সেকেন্ড হিসেবে। এখানে t এর পরে যা দেখতেছেন তাহাই হল সময়,
আমি আমার কম্পিউটার ২ মিনিট পরে বন্ধ করতে চাচ্ছি তাই আমি ১২০ সেকেন্ড দিলাম।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ, এবার আরামছে ঘুমিয়ে পড়ুন।
shutdown.exe -s -t120
লক্ষ করুন এখানে সময়টা নির্ধারণ করা হয়েছে সেকেন্ড হিসেবে, মানে আপনি সময় যাই ফিক্সড করেন ওটা করতে হবে সেকেন্ড হিসেবে। এখানে t এর পরে যা দেখতেছেন তাহাই হল সময়,
আমি আমার কম্পিউটার ২ মিনিট পরে বন্ধ করতে চাচ্ছি তাই আমি ১২০ সেকেন্ড দিলাম।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ, এবার আরামছে ঘুমিয়ে পড়ুন।
!! কম্পিউটার ম্যাজিক ট্রিক্স না দেখলে মিস করবেন !!
আপনার PC থাকলে এই মজার ট্রিক্স গুলো করে দেখুন! 
ম্যাজিক নং ১
==> চেষ্টা করে দেখুন তো আপনার কম্পিউটারে “CON” নামে কোনো ফোল্ডার বানাতে পারেন কিনা!
==> এই শব্ধ গুলো দিয়েও চেষ্টা করুন :
AUX, PRN, CLOCK$, COM, LPT1, LPT2, LPT3, COM2, COM3, COM4, nul
ম্যাজিক নং ২
i) নোট প্যাড খুলুন
ii) টাইপ করুন
Bush hid the facts
iii) সেভ করুন
iv) Close করুন এবং পুনরায় ওপেন করে দেখুন!
ম্যাজিক নং ৩
i)মাইক্রোসফট ওয়ার্ড খুলুন
ii) এটি লিখুন :
=rand (200, 99)
iii) এন্টার চাপুন!

ম্যাজিক নং ১
==> চেষ্টা করে দেখুন তো আপনার কম্পিউটারে “CON” নামে কোনো ফোল্ডার বানাতে পারেন কিনা!

==> এই শব্ধ গুলো দিয়েও চেষ্টা করুন :
AUX, PRN, CLOCK$, COM, LPT1, LPT2, LPT3, COM2, COM3, COM4, nul

ম্যাজিক নং ২
i) নোট প্যাড খুলুন
ii) টাইপ করুন
Bush hid the facts
iii) সেভ করুন
iv) Close করুন এবং পুনরায় ওপেন করে দেখুন!
ম্যাজিক নং ৩
i)মাইক্রোসফট ওয়ার্ড খুলুন
ii) এটি লিখুন :
=rand (200, 99)
iii) এন্টার চাপুন!
আসুন দেখি আপনার কম্পিউটার ছেলে নাকি মেয়ে
এটি একটি মজাদার ট্রিক। আর মাধ্যমে আওনি জানতে পারবেন আপনার কম্পিউটার পুরুষ নাকি মহিলা।
মোটামুটি সব উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে এটি কাজ করে। তাই শুরু করা যাক ।
১. নোটপ্যাড খুলুন এবং নিম্নলিখিত কোড পেস্ট করুন
৩. এখন, ফাইলটি ওপেন করুন
৪. আপনি পুরুষ ভয়েস শুনতে পান, তাহলে আপনার কম্পিউটারে পুরুষ এবং আপনি মহিলা ভয়েস শুনতে পান তাহলে আপনার কম্পিউটার মহিলা ।
আমার কম্পিউটার হইল women।
মোটামুটি সব উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে এটি কাজ করে। তাই শুরু করা যাক ।
১. নোটপ্যাড খুলুন এবং নিম্নলিখিত কোড পেস্ট করুন
CreateObject("SAPI.SpVoice").Speak"i love you"২. ফাইলটি “gender.vbs” নামে সেভ করুন ।
৩. এখন, ফাইলটি ওপেন করুন
৪. আপনি পুরুষ ভয়েস শুনতে পান, তাহলে আপনার কম্পিউটারে পুরুষ এবং আপনি মহিলা ভয়েস শুনতে পান তাহলে আপনার কম্পিউটার মহিলা ।
আমার কম্পিউটার হইল women।
বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
Bookmark Backup of Your Browser
Bookmarks Backup ডাউনলোড:
Bookmarks_Backup (73 kb)
সমস্যা হলে ভিডিও টিউটোরিয়েল দেয়া আছে : # এখানে #
আপনার শত্রুর পিসির ইউজার পাসওয়ার্ড পাল্টে দিন তার পূর্বের পাসওয়ার্ড না জানা সত্ত্বেও। ( গোপন টিপস )
প্রথমে আপনি my computer এর উপর মাউজের রাইট বাটন ক্লিক করেmanage এ ক্লিক করুন,manage ক্লিক করার পরে নিচের মত দেখবেন.................................

এবার আপনি local users and groups এ ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন...........................

এবার আপনি users এ ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন........................

এবার আপনি ইউজার নেমের ( আমার ইউজার নেম fokhrul ) উপর রাইট ক্লিক করে set password.. এ ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন......

এবার আপনি proceed এ ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন...........................

এবার আপনি new password এবং confirm password এ নিজের পছন্দ মত একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে ok করুন, ব্যাস কাজ শেষ।
এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করে দেখুন পাসওয়ার্ড চেঞ্জ হয়ে গেছে।

এবার আপনি local users and groups এ ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন...........................

এবার আপনি users এ ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন........................

এবার আপনি ইউজার নেমের ( আমার ইউজার নেম fokhrul ) উপর রাইট ক্লিক করে set password.. এ ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন......

এবার আপনি proceed এ ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন...........................

এবার আপনি new password এবং confirm password এ নিজের পছন্দ মত একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে ok করুন, ব্যাস কাজ শেষ।
এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করে দেখুন পাসওয়ার্ড চেঞ্জ হয়ে গেছে।
এখনি নিয়ে নিন বাংলাদেশের একটি ডিজিটাল মানচিত্র তাও আবার পোর্টেবল। (মাত্র ৯ মেগাবাইট)
Click Here & install it,,its really awesome to see
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)